August 6, 2016

অনলাইনে আয়ের বিকল্প কিছু টেকনিক- Azearning

অনলাইনে আয়ের বিকল্প কিছু টেকনিক- Azearning




প্রথম পর্বটা আমি সবার কথা মাথায় রেখেই লিখেছি। সবাই সবাই মানে সবাই। যারা পিসি দিয়ে নেট ব্যবহার করেন তাদের জন্য, যাদের পিসি নেই তাদের জন্য এমনকি যারা অনলাই আয় সম্পর্কে কিছুই জানেন না তাদের জন্যও।
যাই হোক আজকের টিউনটা একটা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ নিয়ে। আহা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ এর নাম শুনে দৌড়ানোর কিছু নাই পুরো টিউনটা পড়ুন তারপর যা করার করবেন। আগেই বলেছি এখানে ব্যাতিক্রমী টিপস আর ট্রিক থাকবে তাই বলা তো যায় না কোনটা কখন কাজে লেগে যায়...। যাই হক টিপ্সে যাওয়ার আগে সফটওয়ার টা সম্পর্কে আর তার ব্যবহার সম্পর্কে জানা যাক।
অ্যাপটার নাম হচ্ছে Azearning. আপনার গুগল  প্লে থেকে ডাউনলোড  করুন ইনস্টল করে ফেলুন। এখন আপনাকে সাইনআপ করতে হবে। ইমেইল আইডি তো নিশ্চয়ই আছে...? হে হে হে আবার জিগায় এটা ভাবছেন তো...। আগেই বলেছি এই টিউন টা সবার জন্য। অ্যাপটি সম্বন্ধে আগে থেকে জানা থাকলে নিচের দিকে টেকনিক অংশটিতে চলে যান। আর যারা জানেন না তারা পুরোটাই পড়ুন।
অ্যাপটিতে সাইন আপ করলেই পাবেন ২ডলার। আর রেফারেল কোড দিয়ে দিলে পাবেন আরো এক ডলার অর্থাৎ সাইন আপেই পাচ্ছেন ৩ ডলার। সমস্যা হলো এই রেফারেল কোডটা আপনি একবারই বসানোর সুযোগ পাবেন। সুযোগটা হলো সাই আপের সময়। ঐসময়   না দিলে পরে আর দিতে পারবেন না। অর্থাৎ ১ ডলার নষ্ট।না আমার এতে লাভ নেই কারণ এই অ্যাপের নিয়ম অনুসারে প্রথম দুইজন রেফারেলের জন্য পাবো ১ ডলার যা মাই ইতিমধ্যে পেয়ে গেছি 😆   😛  ।  ঢুকার পর সাইনাপ করুন। সাইন আপ করার পরপরই নিচের দিকে ডানপাশে Me তে গেলে ডলার দেখতে পারবেন।


প্রথমে আপনার ইউজার নেইম দিনঃ
পরে আপনার ইমেইল দিনঃ
পরে পাসওয়ার্ড দিনঃ
Invitation Code এর ঘরেঃ MOM8E1   (সবগুলা কিন্তু বড়হাতের অক্ষর)
ঠিকটাক মত করলে নিচের মত আসবে...


আয় করবেন কেমনে...? জি হ্যা এখন আয় করার পালা তো চলেন শুরু করি। অ্যাপটি থেকে আয় করার জন্য আপনাকে তাদের Post শেয়ার করতে হবে। তাছড়া অফার এ ক্লিক করে বিভিন্ন অফার কম্লিট করেও আয় করতে পারবেন যদিও ২/১টা পরে সবগুলোই ইন্ডিয়ার জন্য সীমাবদ্ধ।  😈   😛   :-)

অ্যাপটিতে আয় বাড়ানোর ট্রিকঃ  এবার আসলাম আসল কাজে। একটু আগে বলেছিলাম অ্যাপটিতে Post শেয়ার করেন আয় করা যায় কথাটা আসলে আওংশিক সত্য। হ্যা টিউন শেয়ার করে আয় করা যায় ঠিকই তবে সেটা মাত্র তিনটা টিউনের ক্ষেত্রে। একটু খটকা লাগলো তো...। ভাবছেন তারা তাহলে এতগুলান Post দিয়া রাখছে কেলা...? 😯   এটাই তো তাদের ট্রিক আপনি না জেনে Post শেয়ার করতেই থাকবেন অতচ দিন শেষে একাউন্টে জমা হবে আত্র ০.০৩ ডলার। তারপর গালাগাল দিয়ে বের হয়ে যাবেন। এখন আমার টিপস ফলো করুন। প্রথমে যেকোনো তিনটা Post শেয়ার করুন। যদিও ৪ টি আইকন দেখাবে আপনি একটাতে করলে যা পাবেন ৪টার ক্ষেত্রেও একই প্যেমেন্ট পাবেন।
২। এখন আপনি শেয়ার করবেন যেকোনো একটা ডেড whatsapp গ্রুপে। ডেড গ্রুপ মানে বুঝেন তো যেখানে সবাই left মাইরা দিছে সেখানে :mrgreen:  । আপনার দরকার লিংক ব্যাস। ফেইসবুকে শেয়ার করলে আপনার টাইমলাইনে শেয়ার হয়ে যাবে। যেখান থেকেন সাময়িক কিছু ভিউ পেতে পারেন কিন্যু পরে আর ভিউ পাবেন না।
৩। ভাবছেন লিংক দিয়ে করব কি...? এখানেই তো আসল মজা। আপনি একটা Post শেয়ার করে যেমন ডলার পাবেন তেমনি ঐ Post গুলো থেকে ভিউ পেয়েও সমান ডলার পাবেন। পার্থক্য হল Post ক্ষেত্রে মাত্র তিনটা Post এর জন্য আপনি ডলার পাবেন কিন্তু ভিউয়ের জন্য এরকম কোনো লিমিট নেই। অর্থাৎ যত ভিউ তত আয়।
৪। ধরেন আপনি Whatsapp এ তিনটা লিংক দিলেন আপনি পাবেন ৩*০.০১=০.০৩ ডলার। কিন্তু আপনি যদি ঐ লিংক গুলোর ১টিতে  ১০০ টা ভিউ দিতে পারেন তবে আপনার আয় হবে ১০০*০.০১=১ডলার অর্থাৎ তিনটা লিংকের জন্য পাবেন ৩ ডলার। কিন্তু সমস্যা হলো এই ভিউটা পাবো কোথায়...? লোকজন তো আপনার জন্যে বসে নেই যে আপনি লিংক দিবেন আর লোকজন হুঢ়হুড় করে চলে যাবে আপনার লিংক এ :-(  😡  ।
৫। এখানেই আমরা  আসল কাজটি করব। আমরা একে অন্যের লিংক ভিউ করব 😈  । এর জন্য আপনাকে এই গ্রুপে  জয়েন করতে হবে। প্রথমে অবশ্যই এর নীতিমালাগুলো পড়ে নিবেন। এখানে আপনি প্রতিদিন ১ টি টিউন এ তিনটি লিংক শেয়ার করতে পারবেন। আপনার লিংক গুলো অন্য মেম্বার রা ভিউ করবে আর তার বদলে আপনাকেও অন্যের টা ভিউ করতে হবে। অর্থাৎ গ্রুপে যদি ১০০ জন প্রতিদিন আপনার তিনটি লিংক ভিউ করে আপনি পাবেন
১০০*০.০১*৩=৩ডলার
অর্থাৎ মাস শেষে আপনার আয় শুধুমাত্র ভিউ থেকেই ৯০ ডলার।
আর রেফারেল এর আয়ের জন্য ১৫% তো আছেই।
এখন আপনার যদি ১০ জন রেফারেল থাকে তারা যদি মাস শেষে ৫০ ডলারও আয় করে তাহলে আপনি পাবেন
১০*৫০=৫০০*.১৫=৭৫ডলার
তাছাড়া Daily log in এর জন্য পাবেন .০৩ এবং প্রতি দুই সপ্তাহ পরে পরে বোনাস আরো ০.৩।
সব হিসাব কি আমি করে দিব। নিজেও কিছুটা মাথা খাটান।   :mrgreen:   😛   😈
কথা হলো এই আয় টা করার জন্য আপনাকেও সততার সাথে কাজ করতে হবে।

প্যেমেন্টঃ এখানে আরেকটা জিনিস জানানো দরকার এই অ্যাপটি নতুন তাই কোনো প্যেমেন্ট প্রুফ দিতে পারলাম না। আপনি যেমন নতুন আমিও এটাতে নতুন। ২০ ডলার হলে প্যেপাল এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন। তাছাড়া তারা বাংলাদেশী আর পাকিস্তানের কথা চিন্তা করে অন্যান্য প্যেমেন্ট সিস্টেম ও অ্যাড করবে বলে জানিয়েছে। আগে ২০ ডলার হোক তারপর প্যেমেন্ট তুলব। আর যাদের প্যেপাল নেই তারা আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। তার আগে দেখি সবাই মিলে চেষ্টা করি। আর নতুন নতুন ট্রিক নিয়ে তো পরে হাজির হবই। এটাতে আগে ২০ ডলার কেউ একজন বানাই তারপরে ঠিকমতন তুলতে পারলেই হলো।
দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ
আমার এই গ্রুপ এর আইডিয়াটা শুনে অনেকেই হয়তো নিজের গ্রুপ খোলার কথা ভাবছেন। আমাদের বাঙালীদের সমস্যা কোথায় জানেন...? এইখানে... 👿   👿  । আমরা এক হয়ে কাজ করতে জানিনা। ভাই এটাতো আর হরিদাসের আড়ৎ না যে আপনি একা গেলে বেশি পাবেন। এটা বিরাট ময়দান যেখানে একসাথে কাজ করলেই বেশি পাবেন। এখন ধরেন আপনি আলাদা করে একটা গ্রুপ খুললেন সেখানে কিছু একটিভ মেম্বার অ্যাড দিলেন তাতে হবে কি ...? তার বদলে এই একটা গ্রুপে আপনি আপনার ১০জন রেফারেল আনলেন সে তার আরো ১০জন আনলো এভাবে যদি ২০জনও তাদের রেফারেল একসাথে জড়ো করে তাহলে মোট মেম্বার ২০০ জন। আপনার আয় কোথায় পোছাবে চিন্তা করেছেন...?
গ্রুপে জয়েন করতে এখানে ক্লিক করুন https://facebook.com/groups/571617409683039/

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/454672



কন্টেন্ট রাইটারদের ফিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে যে সকল বিষয় খেয়াল করা উচিৎ



কন্টেন্ট রাইটারদের ফিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে যে সকল বিষয় খেয়াল করা উচিৎ


সার্চ ইঞ্জিনগুলোর অ্যালগরিদম ক্রমাগত পরিবর্তন আনছে। ফলে ভলো মানের আর্টিকেল এবং খারাপ মানের আর্টিকেল খুব সহজেই ধরা পড়ছে। তাই এখন ফ্রিল্যান্সিং বা অন্য কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজও অনেক গুরুত্বের সাথে করতে হয়। ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে পারলেই তবেই ভালো অবস্থানে থাকা যায়। আর্টিকেল রাইটিং এর ক্ষেত্রে এখন শর্টকাট ওয়ে বা সংক্ষিপ্ত রাস্তা বলে কিছুই নেই। কপি-পেস্ট বা আর্টিকেল এডিট করে আগে যদিও কিছু লোক আয় করেছে; কিন্তু বর্তমানে তা আর সম্ভব নয়। এখন ওয়েবসাইটের মালিকরাও চায় যে, তাদের খরচ বেশি হলেও, আর্টিকেলটি যেন ভালো মানের হয়।
ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে হলে একজন আর্টিকেল রাইটারের অবশ্যই গুরুত্বপূর্ন কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিৎ। বিষয়গুলো মনে রাখলে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করলে অবশ্যই আর্টিকেল রাইটার হিসেবে সফলতা পাওয়া সম্ভব:
কন্টেন্টের মান : আর্টিকেল রাইটিং এর শুরুর দিকে ওয়েবসাইট মালিকরা যেকোনো মানের আর্টিকেলই প্রকাশ করতে প্রস্তুত ছিল। বর্তমানে সেই দিন আর নেই। এখন সবাই ভালো মানের আর্টিকেল খোঁজে। তাই আপনার লেখার মান সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা রাখুন। এবং ভাল মানের আর্টিকেলের সাথে আপনার আর্টিকেলের তুলনা করুন। কি করা দরকার তার একটা গাইডলাইন পাবেন।
ইউনিক লেখা : কপি-পেস্ট লেখা বা অন্যের লেখা সামান্য পরিবর্তন করে দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। আপনার লেখাটি যেন আসল বা ইউনিক হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। অধিকাংশ ক্লায়েন্টই লেখাগুলো আসল কিনা তা বিভিন্ন টুলস দিয়ে চেক করে নেয়। তাই কপি-পেষ্ট বা স্পিন করা লেখা দিলে ধরা খাওয়া প্রায় নিশ্চিত।
বিষয়ভিত্তিক রিসার্চ করুন: অনেক ফ্রিল্যান্স আর্টিকেল রাইটারই এই কাজটি তেমন করেন না। কিন্তু আজকাল আর্টিকেল রাইটিংকে সাংবাদিকতার সাথে তুলনা করা হয়। তাই আপনার লিখিত বিষয় নিয়ে পর্যাপ্ত গবেষণা করুন এবং আর্টিকেলে দেওয়া তথ্যগুলোর সত্যতা যাচাই করে নিন। তাতে লেখার গ্রহণযোগ্যতার পাশাপাশি কোয়ালিটিও বাড়বে।
লেখার মালিকানা : Google Authorship (https://plus.google.com/authorship) ব্যবহার করে আপনার আর্টিকেলের লিংক আপনার গুগল প্লাস অ্যাকাউন্ট এর সাথে যুক্ত করে নিন। ভবিষ্যতে এই মালিকানার বিষয়টি আরও কাজে লাগবে। আশা করা যায় গুগলের মতো অন্যান্য সার্চ ইন্জিনেও অতি শীঘ্রই এই মালিকানার পদ্ধতি চালু করা হবে।
সোস্যাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার: বর্তমানে অনেক কম লোকই আছে যারা সোস্যাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেন না। আপনি আর্টিকেল রাইটার কিন্তু সোস্যাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার না করেন; তবে এটি আপনার ক্যারিয়ারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। সোস্যাল নেটওয়ার্কিং এবং শেয়ারিং-ও আর্টিকেল রাইটিং এর একটি অংশ।
প্রুফরিডিং : যে কোনো কাজের শেষেই প্রুফরিডিং প্রয়োজন। কাজ শেষ করে ভূলগুলো ধরার জন্য পূনরায় শুরু থেকে কাজটি মনোযোগ সহকারে দেখতে হয়। ইংরেজী আর্টিকেল এর ক্ষেত্রে স্পেলচেকার পাওয়া যায়। তাছাড়াও গ্রামাটিক্যাল ভুলগুলো ধরার জন্য গ্রামারলি কিংবা অনলাইন গ্রামার চেকার বিভিন্ন টুলস পাওয়া যায়। গ্রামারটিক্যাল পারফেকশনের জন্য টুলসগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
সময় নিয়ে লিখুন : ভালো আর্টিকেল রাইটারও কম সময়ে ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে পারবে না। তাই সময় নিয়ে আর্টিকেল লিখুন। কোনো আর্টিকেল তড়িঘড়ি করে লেখা হলে, পাঠকেরা তা সহজেই ধরতে পারে। অতি দ্রুত কাজ করলে কোনো কাজই ঠিকমতো হয় না।
আপনার লেখায় আপনার ক্যারিয়ার: অনেক আর্টিকেল রাইটারই খুব দ্রুত লেখার চেষ্টা করে কারণ তারা নিজের কাজের মান সম্পর্কে উদাসিন। কিন্তু এই উদাসিনতাই আপনার ক্যারিয়ারে পতনের কারণ হতে পারে। নিম্ন মানের লেখা পরবর্তিতে কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। অন্যদিকে যদি ভাল লিখতে থাকেন তবে আপনার লেখাই আপনাকে আরও কাজ এনে দিবে।
জড়তা কাটিয়ে উঠুন: আপনার ক্লায়েন্টের সাথে ফোনে কথা বলতে ভয় পান? এর কারণ হতে পারে যে আপনি হয়তো ভাবছেন কিভাবে তার সাথে কথা বলবেন? সে আপনাকে কাজ থেকে বাদ দেবে কি না! কিন্তু এই ভয়গুলো নিতান্তই অহেতুক। আর আপনি যদি একান্তই এই ভয় কাটিয়ে উঠতে না পারেন তবে তো ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য উপযুক্ত নয়।
প্রতিযোগিতা থাকবেই: সারা পৃথিবী থেকে অসংখ্য লোক আর্টিকেল রাইটিং এর কাজে আকৃষ্ট হচ্ছে। তাই এতে প্রতিযোগিতা থাকবেই। আপনি যদি এই পোস্টে দেওয়া কাজগুলো সঠিকভাবে অনুসরন করতে পারেন তাহলে বলা যায় আপনি এই প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত। গুড লাক!
আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ অনেক আগে থেকেই চলে আসছে। বর্তমানে পাবলিশাররা ভালো আর্টিকেলের মূল্য বুঝতে শুরু করেছে। তাই যোগ্যদের যথাযথ মূল্যয়ন আশা করা যায়। যদিও এই ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতাও বৃদ্ধি পাচ্ছে তবুও বলা যায় সম্ভাবনা বাড়ছে বৈ কমছে না। আপনি এই প্রতিযোগিতার জন্য তৈরি তো?

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/226587


অনেক সময় দিয়েছেন, পরিশ্রম করছেন কিন্তু অনলাইন এ আয় করতে পারছেন না। তাদের জন্য বিশেষ গাইড লাইন।



অনেক সময় দিয়েছেন, পরিশ্রম করছেন কিন্তু অনলাইন এ আয় করতে পারছেন না। তাদের জন্য বিশেষ গাইড লাইন।


অনলাইন এ আয় করার অনেক প্রচলিত পদ্ধতি আছে। ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় নিয়ে বাংলাদেশে অনেক গল্প শোনা যায়, টিউন দেখা যায়। সত্যি ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করা যায়? হ্যাঁ যায়, তবে স্বপ্নের মতো আয় করা যায় না, সঠিক পথে শ্রম করে আয় করতে হয়। এর জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা একান্ত প্রয়োজন।
বাংলাদেশে প্রচলিত নতুনদের অনলাইনে আয়ের সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পিটিসি। এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন পিটিসি সাইটে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে, প্রতিদিন লগ ইন করে কিছু লিংকে ক্লিক করে নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করতে হয় এবং এ থেকে আয় হয় কিন্তু ব্যাল্যান্স উত্তোলন করতে গেলেই বিপাকে পড়েন কারন অধিকাংশ পিটিসি সাইট পেমেন্ট দেয়না আর যারা পে করে তাদের আয় দিয়ে আপনি সামান্য ইন্টারনেটের বিল উত্তোলন করতে পারবেন না।
তাই পিটিসিকে বাদ দিয়ে আমরা দেখবো কিভাবে স্থায়িভাবে অনলাইনে টাকা আয় করা যায়।
এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার করতে পারেন কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে আপনাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে। অন্যথায় এই সেক্টরে আপনি অবহেলিত হবেন।
বাংলাদেশে ঘরে বসে ফ্রিলেন্সিং করে আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা অনলাইন মার্কেটিং এ দক্ষতা থাকে তাহলে, আপনি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারেন। আপনি চাইলে ফ্রিলেন্সিং ভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পারেন।
তবে আজকের আলোচনার বিষয় অনলাইন মার্কেটিং। অনলাইন এ মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা আয় করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আমরা একটি সাইট নিয়ে আলোচনা করবো। সাইটটি হচ্ছে ওয়েবস্কোর ডট কম Wavescore.com
ওয়েবস্কোর ডট কম (waveScore.com) কি ?
এটি একটি অনলাইন এ টাকা উপার্জনের ওয়েব সাইট যেখানে আপনি আপনার নিচে একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক অথবা টিম তৈরি করে টাকা আয় করতে পারবেন। এক কথায় বলতে গেলে আমি অনলাইন মার্কেটিং করে এখান থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি যদি SEO, SMM সম্পর্কে জেনে থাকেন তাহলে এই সাইট থেকে আপনি অনেক সহজেই টাকা আয় করতে পারবেন।
কি পরিমান টাকা আয় করা সম্ভব ?
প্রাথমিক অবস্থায় টাকা আয় করা একটু কঠিন। তবে ধীরে ধীরে আপনি আপনার নিচে টিম অথবা নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে টাকা আয় করা শুরু করতে পারেন। একবার যদি আপনি আপনার নিচে একটি কর্মঠ টিম/নেটওয়ার্ক তৈরি করতে পারেন আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবেনা। আপনি ন্যূনত্বম মাসিক ১৫০/৩০০ ডলার আয় করতে পারেন।
কত সময় লাগতে পারে ?
সময়কাল সম্পূর্ণ আপনার কাজের উপর নির্ভর করে। অনেকেই আছেন যারা ভাবতেছেন যে এই সাইট কি সত্যি বিশ্বস্ত ? তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলতে চাই আপনি যদি একাগ্রচিত্তে সুধু এই সাইট নিয়ে একটানা ৩ মাস কাজ করেন তাহলে আপনি ৩ মাস এর মধ্যে ডলার আয় করতে পারবেন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমি প্রথম ২২/২৫ দিনে ৮০ ডলার (৬০০০ টাকা) আয় করেছি।
কিভাবে ওয়েবস্কোর থেকে টাকা হাতে পাবেন ?
ওয়েবস্কোর আপনার টিম এর কর্ম দক্ষতা যাচাই করে আপনাকে প্রতি সপ্তাহে অর্থ প্রদান করবে। ওয়েবস্কোর সাধারনত আপনাকে ক্যাশ প্রদান করবেনা। এর পরিবর্তে ওয়েবস্কোর আপনাকে বিশ্বের বিখ্যাত ৪০ এর অধিক অনলাইন শপ থেকে কেনাকাটার সুযোগ প্রদান করবে। এসব অনলাইন শপগুলোর মধ্যে amazon.comapple.com/shopbestbuy.com সহ আরও অনেক অনলাইন শপ থেকে বিভিন্ন পণ্য খুব সহজে কিনতে পারবেন। এছাড়া প্রতিমাসে আপনার আয় যদি ২০০ ডলার এর বেশি হয় আপনি ভিসা কার্ড এর জন্য আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশ এর ভিসা সমর্থিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। ত্তবে ভিসা কার্ডের একটি অসুবিধা হচ্ছে প্রতি মাসে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ ভিসা কার্ডের জন্য পরিশোধ করতে হবে।
এই ভিসা কার্ডটি আমাদের প্রিয় ভাই কাওসার ভাইয়ের,
কিভাবে কাজ করতে হয় ?
এই সাইট এ কাজ একদম সহজ। মূলত আপনাকে এই সাইট এর বিজ্ঞাপন প্রচার করতে হবে। অর্থাৎ এই সাইট এ রেজিস্ট্রেশান করার মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের একটি রেফারেল লিঙ্ক পাবেন। সেই রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করে আপনাকে নতুন ইউজার এই সাইট এ সাইন আপ করাতে হবে। আপনি যত বেশি ইউজার এই সাইট এ সাইন আপ করাবেন আপনার পয়েন্ট এর পরিমান তত বাড়বে। তাছাড়া আপনার টিম মেম্বার যদি অ্যাক্টিভ থাকে সে ক্ষেত্রে তাদের অ্যাক্টিভিটির উপর ভিত্তি করে আপনি পয়েন্ট পাবেন।  এই পয়েন্ট এর ভিত্তিতে আপনাকে ডলার প্রদান করা হবে।
কিভাবে রেজিস্ট্রেশান করতে হবে ?
এই সাইট এ সাইন আপ করার জন্য আপনাকে একটি রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করতে হবে। আপনি যে কারো রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করতে পারেন। যেহেতু এখানে অর্থ লেনদেন এর বিষয় জড়িত তাই সর্বপ্রথম আপনাকে এই সাইট এ প্রকৃত তথ্য দিয়ে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন করার জন্য এই অফিসিয়াল লিঙ্ক  এ ক্লিক করুন।
এরপর এমন একটি পেজ আসবে,

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/408052




August 5, 2016

“fiverr” না, এবার মাসে মিনিমাম ১০,০০০ টাকা ইনকাম হবে “এডফাইভার” থেকে। তাও আবার ১০ মিনিট সময় নষ্ট করে।




“fiverr” না, এবার মাসে মিনিমাম ১০,০০০ টাকা ইনকাম হবে “এডফাইভার” থেকে। তাও আবার ১০ মিনিট সময় নষ্ট করে।



বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

আসসালামু আলাইকুম, ক্যামন আছেন সবাই ? আশা করি ভালই ছিলেন, আর এখন ভাল আছেন, যদি থাকেন তাহলে দোয়া করে একবার বলুনঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌। আমি ও আপনাদের দোয়াই আলহামদুলিল্লাহ্‌ ভাল আছি। যাই হোক বেশী কথা পেচাব না সরাসরি কথা চলে যাই।
বর্তমানে পার্ট ইনকাম করার জন্য অনলাইন এক অন্যতম মাদ্ধম। বিশেষ করে স্টুডেন্ট দের জন্য, তারপর যারা টেকনোলজি নিয়ে পড়াশুনা করে তাদের জন্য তো আর বেশী উপকারি।
ঠিক তাই আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম পার্ট টাইম কাজ করে মাসে যেন মিনিমাম ১০,০০০ হাজার টাকা ইনকাম করা যাই। আমরা সবাই কম বেশী পি টি সি সাইট এর বিষয়ে নিয়ে জানা আছে, কারন এই পি টি সি সাইট এর কারনে প্রচুর স্টুডেন্ট বাঁশ খেয়ছে, তাও আবার ফ্রী না, টাকা দিয়ে। 
কিন্তু আমি আপনাদের জন্য যে পি টি সি সাইট নিয়ে হাজির হলাম এটি আপনাদের কোন বাঁশ দিবেনা,  ইনশাল্লাহ হাশ দিবে তাও আবার ফ্রী, যদি আপনি দৈনিক ১০-১৫ মিনিট একটু কষ্ট করে সময় দেন, সেই সময় ও লাগবে না। কারন এই সাইটটি অন্যান্য পি টি সি সাইট এর মতো এড দেখার সময় ক্যাপচার লেখা লাগে না, আর এডের সময় মাত্র ৫ সেকেন্ড। 

 এই সাইট টির নাম হলঃ  এডফাইভার 




তাহলে চলুন এবার তাহলে দেখি কি করে একাউন্ত খুলবেন এবং কি করে এই সাইট থেকে ইনকাম করবেন, এবং সুবিধা অসুবিধা সমূহ। 


প্রথমে এই এই লিংকে ক্লিক করে রেজিস্টার করে নিনঃ  এডফাইভার
  • তারপর রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করে আপনার ইনফরমেশন গুলা  আপনার মতো করে পুরন করে, একটি একাউন্ট খুলুন। 
  • তারপর খুলা হয়ে গেলে লগিন করুন। 
  • আপনি সাইটটাই ঢুকলেই উপ্রে দেখতে পারবেন "View Advertisement" ওখানে ক্লিক করুন।
  • তখন পেজ আসে দেখতে পারবেন আপনার এড সমূহ। 
  • প্রথমে যত এড আছে সব এডে আপনার সময় মাত্র ৫ সেকেন্ড।
  • এবং ৫ সেকেন্ড শেষ হয়ে গেলেই আপননি কত পেয়ছেন সেটি দেখাই দিবে।
  • এভাবে আপনি প্রতিদিন কোন রেফারেল ছাড়াই ৬-৭ সেন্ট ইনকাম করতে পারবেন।
  • এভাবে প্রথম ১০ দিন ৬০+ ইনকাম করবেন মাত্র ১০ মিনিট নষ্ট করে।
  • যখন আপনার ৬০ সেন্ট হয়ে যাবে তখন আপনি ৩ টি "রেন্ট রেফফারেল" কিনে নিবেন।
  • এবার আপনি যে ১০ দিনে ৬০ সেন্ট ইনকাম করতে পেরেছিলেন সেই ১০ দিন আবার ১০ মিনিট করে সময় নষ্ট করলে $২ ইনকাম করতে পারবেন।
  • তখন আপনি ওই $২ দিয়ে ১০ টি RR কিনতে পারবেন।
  • এবার আপনার ৫ দিনেই $২ হয়ে যাবে।
  • এরকম আপনি আপনার খুশি মতো যত RR কিনে রাখতে পারবেন তোতো বেশী এবং তত তাড়াতাড়ি ইনকাম করতে পারবেন। সময় কিন্তু মাত্র ১০ মিনিট নষ্ট হবে। 
(এবার আপনার  ইচ্ছা।)

এবার দেখি এর সুবিধা সমূহঃ

  • সময় মাত্র ৫ সেকেন্ড।
  • এবং খুব তাড়াতাড়ি টাইম শুরু হয়ে যাই। 
  • কোন ক্যাপচার লেখার ঝামেলা নেই।

এবার চলুন দেখি অসুবিধা সমূহঃ

  • এড দেখার সময় অন্য কোন ট্যাব বা উইন্ডোতে কাজ করলে সেকেন্ড অফ হয়ে যাই, তবে আবার তাবে ক্লিক করলে, যেখান থেকে অফ হয়ে গেছিল সেখান থেকে স্টার্ট হয়।
(এছাড়া আর কোন ঝামেলা নেই।)

এবার চলুন দেখি কিসের মাধ্যমে টাকা অথাতে পারবেনঃ 

১। পেপাল.
২। পেইজা.
৩। নেটলার.

(আশা করি আপনার বুঝতে পেরেছেন, এবং একটু কষ্ট করে দৈনিক ১০ মিনিট এডফাইভার এর পিছনে দিবে। দিলে আপনারি উপকার।)

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/417341


কিভাবে Fortadpays থেকে আয় করবেন। সম্পূর্ণ বাংলা টিউটরিয়াল





কিভাবে Fortadpays থেকে আয় করবেন। সম্পূর্ণ বাংলা টিউটরিয়াল



Ads by Techtunes - tAds


সম্পূর্ণ টিউটরিয়াল মনযোগ দিয়ে পড়ুন। আগে জানুন তারপর কাজ করবেন।

Fortadpays কি?
Fortadpays হচ্ছে একটি Worldwide Revenue Sharing এবং Advertising Company. Revenue Share তো বুঝেন? বিক্রয় লভ্যাংশ। কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রয় করে যা আয় হয় তা মেম্বারদের মাঝে বন্টন করা। এই সাইট সেটাই করে। ওদের Product; Advertising Credit বিক্রয় করে প্রতিদিন যা আয় হয় তা প্রতিদিন মেম্বারদের দিয়ে থাকে।
Fortadpays কি করে?
Fortadpays Advertising Credit বিক্রয় করে। মানেও ওরা মেম্বারদের কাছে বিজ্ঞাপন দেবার ক্রেডিট বিক্রয় করে। সেই বিজ্ঞাপন অন্য মেম্বারদের দেখায়। আরো সহজভাবে একজনের বিজ্ঞাপন অন্যজনকে দেখায়। অনেকটা Traffic Exchanger এর মত কিন্তু এখানে বিজ্ঞাপন দিতে টাকা লাগে। সেই টাকা আবার ফেরতও পাওয়া যায় Revenue Profit সহ।
Fortadpays থেকে আমরা কিভাবে আয় করবো?
আমরা Fortadpays এ বিজ্ঞাপন দিবো; অন্য সাইটের অথবা নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের। বিজ্ঞাপন দেবার জন্য Credit লাগবে সেই ক্রেডিট dollar দিয়ে কিনতে হবে।
কিন্তু মজার বিষয় হলো আমরা যেই Dollar খরচ করে এখানে বিজ্ঞাপন দিবো সেই Dollar Revenue Profit সহ দ্বিগুন ফেরত পাবো।
তাহলে ব্যাপারটা কি দাড়ালো? এখানে Credit কিনলে বিজ্ঞাপন দিতে পারবো আবার Credit কেনা টাকার চেয়ে দ্বিগুন টাকা ফেরতও পাবো। ১ ঢিলে ২ পাখি শিকার। আপনার যদি Credit না লাগে অর্থাৎ নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইট না থাকে, বিজ্ঞাপন দিবেন না কিন্তু Revenue Profit টা পাবেন দ্বিগুন।
Fortadpays কোম্পানি Informations?
1. সাইটের নাম: Fortadpays
2. সাইটের বয়স: November, 2014
3. মোট মেম্বার: 1,50,000+
4. মালিকের নাম: Pedro Fort
5. মালিকের পরিচয়: MLM প্রোডাক্ট ব্যাবসায়ী
6. মালিকের অন্য ব্যবসায়: mlmshop.net
7. দেশের নাম: Spain
8. প্রতি Share প্যাক: 1$
9. প্রতি Share থেকে ফেরত পাওয়া যাবে: 2.2$
10. মোট Share চলবে: 110দিন
11. প্রতিদিন % দিবে: 2%
12. ক্যাশ ব্যালেন্স/পুন:Share buy ব্যালেন্স: 50/50
12. মাসিক চার্জ: নাই
13. সর্বনিম্ন প্যাক কেনা যাবে: 10টি (10$)
14. সর্বনিম্ন টাকা তোলা যাবে: 10$
15. টাকা তুলতে সময় লাগে: 24 ঘন্টা
16. যে পদ্ধতিতে টাকা আদান-প্রদান করা যাবে: Payza, Perfect Money
17. ফ্রীতে ইনকাম করা যাবে?: হ্যাঁ (PTC AD)
18. রেফারেল লেভেল কত পর্যন্ত?: 10
19. রেফারেল কমিশন কত?: 8% (FL: 8%, total 21%)
20. কোম্পানির অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ (ইংরেজি): https://facebook.com/FortadpaysGlobalOfficial
FortAdpays এর সাথে অন্যান্য Revenue Share কোম্পানির পার্থক্য কোথায়?
1. Paypal নাটক নাই। (অন্যান্য কোম্পানি পেপালের কারনে স্কেম করে গেছে। faps পেপাল বাদ দিয়ে কোম্পানি চালু রেখেছে।)
2. শেয়ার প্যাক Package মাত্র 1টি এবং প্রতিটি শেয়ার মাত্র 1$।(বিভিন্ন কোম্পানিতে বিভিন্ন রকমের Package থাকে যেমন: 5$ return 7.5$, 10$ return 15$, 50$ return 75$ ইত্যাদি
3. 2014, 2015, 2016 সালে পা দিয়েছে। মেম্বারও বাড়ছে বিপুল হারে, কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই পেমেন্ট দিচ্ছে ঠিক মত।
4. এটার মালিক শুধু এই সাইট দিয়ে পেট চালায় না। উনার MLM ব্যবসায় রয়েছে। তাই উনাকে বিশ্বাস করা যায়। যে ব্যবসায়ী সে ব্যবসায় করতে জানে।
5. শেয়ার শেষ হতে অনেক বেশি সময় লাগে। এটা ভালো লক্ষণ। কারন টাকাতো ফটোকপি হয়না। 1 টাকা 2 টাকায় পরিণত হতে 3 মাস সময় লাগতেই পারে। অনেক কোম্পানি 3 দিন পর টাকা ফেরত দিয়ে দেয়। কিভাবে? একজন মেম্বারের টাকা অন্য জনকে দিয়ে দেয়। কিন্তু fortadpays আমাদের টাকা দিয়ে ব্যবসায় করে লাভ করে আমাদের দেয়। Good job
6. সর্বোপরি এরা প্রতি 30 মিনিট পর পর আপনার ব্যালেন্সে টাকা দিয়ে দিবে। আপনার কেনা শেয়ার % অনুযায়ী আপনি যত পাবার আপনাকে প্রতি 30মিনিট, ঘন্টায়, দিন, রাত দিতেই থাকবে যত দিন শেয়ার শেষ না হয় ততদিন।
Invest এর ব্যাপারে আমার পরামর্শ
কখনো আপনার সঞ্চিত টাকা কোথাও ইনভেষ্ট করবেন না। আপনার কাছে থাকা অতিরিক্ত টাকা দিয়ে আরো টাকা আয় করতে চেষ্টা করবেন। এমন পরিমান ইনভেষ্ট করবেন যেটা হারিয়ে গেলেও আপনার ক্ষতি হবে না। আর যত তাড়াতারি পারবেন আপনার বিনিয়োগকৃত টাকা তুলে নিবেন বাকীটা দিয়ে আবার ব্যবসায় করে যাবেন।
Profit Calculation-আয়ের হিসেব
100 ডলার ইনভেষ্ট করলে কত টাকা আয় হবে হিসেব করে দেখি:
1. 100$ ইনভেষ্ট করে 100টা শেয়ার থেকে মোট ফেরত আসবে 220$
2. প্রতিদিন আসবে 2$ (Cash: 1$, Rep: 1$)
3. প্রতিদিন Repurchase 1$ ডলার দিয়ে 1টি করে নতুন শেয়ার কিনবেন।
4. Cash এর 1$ করে প্রতিদিন রেখে দিবেন।
5. এভাবে আপনার Cash balance বাড়বে এবং শেয়ারও বাড়বে প্রতিদিন।
6. শেয়ার যখন বেড়ে যাবে তখন আপনার আয়ও বেড়ে যাবে। যতবার শেয়ার কিনতেছেন তত বারই  প্রতিটি শেয়ার থেকে 220% পাবেন।
যেমন: 100 Share থেকে প্রতিদিন 2$ আসলে 110 টা Share থেকে প্রতিদিন আসবে 2.02$
7. এই ভাবে 45 দিনের মধ্যে আপনার 100 ডলার তুলে নিতে পারবেন। বাকী থাকবে 120+
8. সেটা দিয়ে যত দিন সাইট থাকবে তত দিন আয় করে যেতে পারবেন। প্রতি 3 মাসে Double হবে। অর্ধেকটা উঠাবেন অর্ধেকটা রেখে দিবেন।
9. একবার Invest করার পর আর দরকার নেই। কখনই করবেন না ওই যেটা লাভ আসবে সেটা দিয়েই চালিয়ে যাবেন।
আপনি কি FortAdpays এ কাজ করতে প্রস্তুত? যতি প্রস্তুত হোন তবে এখনি Register করুন


Fortadpays এ কিভাবে Register করবেন?
1. প্রথমে এখানে ক্লিক করে সাইটে প্রবেশ করুন >> CLICK HERE TO REGISTER 
http://urly.it/21eky
CliCK > Proceed

2. এবার ভাষা পরিবর্তন করুন: UK জাতীয় পতাকায় ক্লিক করে।
3. Menu > Create Account এ যান
4. নিচে একটা Registration ফর্ম পাবেন সেখানে সকল তথ্য দিন।
5. মনেরাখবেন: যে আপনাকে এই সাইটের লিংক দিয়েছে তার Sponsor এ রেজিষ্টার করবেন।
6. username:RafinITএবং Password: RafinIT321*# এই রকম দিতে হবে।
7. সবকিছু ঠিকমত দিয়ে রেজিষ্টার করুন
8. এবার ইমেইলে গিয়ে Account Active করুন।
এবার Profile Complete করুন
1. Login করুন।
2. Tools > Profile যান
3. ছবি, নাম, ঠিকানা, Payment prossesor দিন। (Payza সিলেক্ট করে, Prossesor ID তে পেজা ইমেইলটা দিন) Update দিন।
4. Add Security Details দিন:
Security Question: What is your name?
Your Answer:
Confirm Answer:RafinIT
Update দিন।RafinIT
Fortadpays এ কিভাবে Addfund করবেন?
1. Finance > Addfund এ যান
2. Amount: (আপনি যত আনতে চান দিন যেমন: 10) দিন আর Payza সিলেক্ট করুর
3. Preview দিন।
4. পরের পেজে Pay Now দিন।
5.এবার আপনি আপনার Payza তে চলে যাবেন সব ঠিক ঠাক দিন (Payza email, pass, pin) Successfully Addfund হবে
Fortadpays এ কিভাবে Addpack কিনবেন?
1. Finance > Comprare Shares এ যান।
2. Purchase Shares : এ কয়টা শেয়ার কিনবেন সেই সংখ্যা লিখুন। যেমন: 10
3. Use Re-Purchase Balance first : এখানে সব সময় টিক চিহ্ন দিবেন। এটা করলে আপনার Re-Purchase সবসময় 0.00 থাকবে ফলে আপনারই সুবিধে হবে কারন এই Balance উঠানো যায়না। তাই এটা সবসময় 0.00 রাখবেন। শেয়ার কেনার সময় টিক চিহ্ন দিবেন।
4. Preview দিন।
4. পরের পেজে Pay Now দিন।
Fortadpays এ প্রতিদিন কি কাজ করবেন?
1. Summary তে যান
2. নিচের দিকে আসুন
3. “You have to see 4 Free Today!” এখানে ক্লিক করুন।
4. পরের পেজে 4টা ব্যানার দেখতে পাবেন। 1টা 1 টা করে ক্লিক করুন অপেক্ষা করুন। Credited হলে। Tab Close করুন।
5. এই 4টা ব্যানারে প্রতি ২৪ ঘন্টা অন্তর অন্তর ক্লিক করতে হবে। আপনি চাইলে যে কোন সময় ক্লিক করতে পারেন যখন ক্লিক করবেন তখন থেকে 24 ঘন্টা হিসেব ধরা হবে।
6. ১ দিন যদি ক্লিক করতে না পারেন সমস্যা নেই টাকা কমবেনা ১ দিন বেড়ে যাবে মোট শেয়ারের মেয়াদ।
Fortadpays এ প্রতিদিন ফ্রী তে কিছু ইনকাম করুন?
1. Advertisment > Earn Money তে যান।
2. এখানে সবসময় এড দেখতে পাবেন কখনো বেশি কখনো কম। প্রতি ক্লিক: 0.001$, 0.005$, 0.01$ করে।
2. এই গুলো মিস করবেন না।
Fortadpays এর Summary বিবরণ:
1. ‍Sponsor = আপনার sponsor এর নাম।
2. My refferals = আপনার রেফারেল সংখ্যা (Paid: যারা শেয়ার কিনেছে)
3. Comission Earnings = (রেফার থেকে যা কমিশন পেলেন)
4. Gains Shares = (কেনা শেয়ার থেকে মোট যত পেলেন)
5. Payment prosessor = (যে প্রসেসর দিয়ে withdraw দিচ্ছেন)
6. Total PTC click = (মোট কয়টা PTC ad click করেছেন)
7. Balance = (এটাই আপনার মূল ব্যালেন্স এটা Withdraw করতে পারবেন)
8. Re-purchase = (এটা দিয়ে আবার শেয়ার কিনবেন। withdraw হবেনা)
9. Only credits Ads = (শেয়ার কিনে যে ক্রেডিট পেলেন)
10. Surf Credits Banner = (সার্ফ করে যে ক্রেডিট পেলেন)
11. Active/complete/tortals = (শেয়ারের হিসেব চালু আছে, শেষ হয়েগেছে এবং মোট শেয়ার)
12. Total PTC earnings = (PTC ad ক্লিক করে কত পেলেন)
Fortadpays এ কিভাবে Withdraw দিবেন?
1. Finance > Withdraw funds এ যান।
2. যত ডলার Withdraw দিবেন সেটা লিখে Withdraw তে ক্লিক করবেন।
3. পরের পেজে সেই Security question ans দিয়ে Ok দিবেন ব্যাস।
4. Pending থাকবে। 24 ঘন্টার মধ্যেই পেয়ে যাবেন।
5. প্রতিরবিবার সাপ্তাহিক বন্ধ সেই দিন Withdraw হবেনা।
Fortadpays এ কিভাবে Balance Transfer করবেন?
1. Finance > Transfer funds
2. যাকে দিবেন তার ID অথবা username দিবেন Amount দিবেন Security ans দিবেন।
3. waiting এ থাকবে 24 ঘন্টার মধ্যে ডলার চলে যাবে।
Fortadpays এ রেফারেল Tools
1. আপনার রেফারের লিংক পাবেন Homepage-এ মানে Summary তে।
2. Tools > Your ref> আপনার সকল রেফারেলদের তথ্য পাবেন
3. Promotion > এখানে সকল Marketing Meterial পাবেন।
এর পরেও কোন সমস্যা থাকলে নিচের ছোট ভিডিও টি দেখে নিন
(রেজিষ্টার করার পর ভিডিওটি দেখবেন)


পুরো টিউনটি বুঝতে অসুবিধে হলে উপরের ভিডিওটি দেখুন

সর্বপরি দেখে-শুনে নিজ দ্বায়ীত্বে ইনভেষ্ট করবেন। আমি শুধু তথ্য দিলাম।
Recent payout পেজে সবসময় নজর রাখবেন।


সর্বপরি দেখে-শুনে নিজ দ্বায়ীত্বে ইনভেষ্ট করবেন। আমি শুধু তথ্য দিলাম।
Recent payout পেজে সবসময় নজর রাখবেন।
 payment proff

Contact Information
source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/428222


আর্টিকেল লিখে আয় করার অন্যতম সাইট হাবপেজ.কম



আর্টিকেল লিখে আয় করার অন্যতম সাইট হাবপেজ.কম















হাবপেজ বিভিন্ন ভাবে আলোচিত হয়েছে। তখন থেকে আমরা শুধু গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য বেশির ভাগ সময়ে  হাবপেজকে ব্যবহার করতাম। সে সময়ে হাবপেজ ৬৫% রেভনিউ শেয়ারিং শেয়ার করতো আর এখন হাবপেজ ০% রেভনিউ শেয়ার করছে। কারণ এটি আর আর্টিকেল রাইটারদের গুগল অ্যাডস শো করছে না।  গুগল অ্যাডস শো করছে না তাহলে কিভাবে হাব পেজ থেকে আয় করা যাবে? এধরনের প্রশ্ন করাই স্বাভাবিক। বর্তমানে হাবপেজ তাদের নিজস্ব অ্যাড প্রোগ্রাম চালু করেছে এবং হাবপেজ নিজেই পেমেন্ট দিচ্ছে। এছাড়া হাবপেজ থেকে eBay  এবং  Amazon অ্যাফলিয়েশন অপশন ব্যবহার করেও আয় করতে পারেন। হাবপেজে বর্তমানে আর্টিকেল ছাড়াও ইমেজ বা ছবি এবং ভিডিও পাবলিশ করা যায়। কনটেন্ট যে কোন ধরনেরই হোক না কেন তা হতে হবে ইউনিক।
এবার বলি কিভাবে হাবপেজ অ্যাড প্রোগ্রাম কাজ করে?
হাবপেজের অ্যাড প্রোগ্রাম লেখকের আর্টিকেলের ভিউ বা ভিজিটরের উপর নির্ভর করে। হাবপেজ প্রতি ১০০০ ইম্প্রেশন বা CPM (Cost per mile ) এর উপর ভিত্তি করে পেমেন্ট দেয়। এখান থেকে ইনকামের জন্য আপনার আর্টিকেলের ভিজিটরকে কোন অ্যাড বা অন্য কিছুতে ক্লিক করতে হবে না। Amazon অ্যাফলিয়েশনটি প্রোডাক্ট সেল হলে তার থেকে কমিশন পাবেন। আর eBay প্রোগ্রামটি CPC (Cost Per Click) এবং কমিশন বা প্রোডাক্ট সেল উভয়ই কাজ করে। তাহলে eBay প্রোগ্রামটিতে যদি আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংকে ক্লিক করে তাহলে আয় হবে। কি বিষয়টা বেশ মজার তাই না? eBay  এবং  Amazon অ্যাফলিয়েশন প্রোগ্রাম থেকে যা আয় হবে তার সবই হাবপেজ অ্যাকাউন্টে জমা হবে।
অ্যাড প্রোগ্রাম সম্পর্কে জানলাম এবং আয়ও করলাম কিন্তু পেমেন্ট পাব কিভাবে?
হাবপেজ থেকে পেমেন্ট নেওয়াটাই আমাদের দেশের জন্য একটি বিশাল ঝামেলার। কারণ হাবপেজ পেপালে পেমেন্ট দেয় আমদের দেশে পেপাল নেই। আপনার হাবপেজ আকাউন্টে ব্যালান্স $50 হলে মাসের শেষে আপনার পেপাল অ্যাকাউন্টে জমা করে দেবে। পেমেন্ট সিস্টেমটি
স্বয়ংক্রিয়ভাবে  হয়ে থাকে । তাই চিন্তার কোন কারণ নেই।
হাবপেজ থেকে আয় করার জন্য আমাকে কি কি করতে হবে?
হ্যাঁ আসল কথা। হাবপেজ থেকে আয়ের জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে এগুলো হলো -
১. হাবপেজে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে ।
২. হাবপেজে সর্বনিম্ন ১ ইউনিক আর্টিকেল পোস্ট করতে হবে।
৩. পেমেন্ট নেবার জন্য একটি পেপাল অ্যাকাউন্ট লাগবে।
৪. হাবপেজ অ্যাড প্রোগামে সাইআপ করার জন্য একটি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট।

হাবপেজে অ্যাকাউন্ট খোলা ঃ

হাবপেজে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ভিজিট করুন http://www.hubpages.com । হোমপেজের ডান সাইডবারে Signup Now বাটনে ক্লিক করে হাবপেজে অ্যাকাউন্ট খুলুন। অ্যাকাউন্ট খোলার সময় একটি সঠিক ইমেইল ঠিকাণা ব্যবহার করুন। কারন ইমেইলটি ভেরিফাই করতে হবে।

হাবপেজে আর্টিকেল পোস্ট করাঃ

হাবপেজে আর্টিকেল পোস্ট করার জন্য লগইন করার পর পেজের উপরের দিকে থাকা Create a New Hub লিংকে ক্লিক করুন। এবার যে পেজটি আসবে এখানে আপনার হাব বা আর্টিকেলের শিরোনাম, বিভাগ, ট্যাগ সিলেক্ট করুন এবং Continue বাটনে ক্লিক করুন। যদি ক্যাপচা ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন হয় তাহলে তা করুন এবং পরে যে পেজটি আসবে এখানে আপনার সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি লিখুন এবং পাবলিশ করুন।

হাবপেজ অ্যাড প্রোগামে সাইআপ করাঃ

হাবপেজের অ্যাড প্রোগ্রামে সাইন আপ করার জন্য আপনার একটি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন। আপনার যদি পূর্বে কোন অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে সেটি এখানে অ্যাড করতে পারবেন। আর না থাকলে হাবপেজের মাধ্যমে একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। অ্যাড প্রোগ্রাম অ্যাকটিভ করার জন্য হাবপেজের Earning Settings পেজে যান। এখানে অ্যাডসেনস, পেপাল, eBay ইত্যাদি সব গুলোর জন্য আলাদা আলাদা অপশন আছে। এছাড়া হাবপেজ অ্যাড প্রোগ্রাম অ্যাক্টিভ করার সময় সবগুলো অপশনই একে একে আপনার সামনে আসবে। অর্থাৎ ধাপে ধাপে সবগুলো অপশনই অ্যাকটিভ করতে হবে। তাহলে সবগুলো অপশন চালু করুন। বিষয়টি খুবই সহজ। আর্টিকেল পোস্ট না করলে কিন্তু অ্যাড প্রোগ্রাম অ্যাকটিভ করা যাবে না। তাই ভাল মানের ইউনিক আর্টিকেল পোস্ট করুন। অ্যাড প্রোগ্রাম সাথে সাথেই অ্যাকটিভ হয় আর eBay প্রোগ্রামটি অ্যাকটিভ হবার জন্য ৩ – ৭ দিন সময় লাগে।
আপনি যদি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট না খুলতে পারেন তাহলে কম খরচে এবং কম সময়ে একটি হোস্টেড অ্যাডসেন্স খুলে নিতে পারেন। বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করুন http://www.alltechietips.com/?page_id=41
ব্যস আমাদের কাজ শেষ এবার যত খুশি তত ইউনিক আটিকেল পোস্ট করুন, ভিজিটর বাড়ান আর আয় করুন।

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/179139


আফিলিয়েট মার্কেটিং এর রহস্য ভেদের চেষ্টা। অতঃপর


আফিলিয়েট মার্কেটিং এর রহস্য ভেদের চেষ্টা। অতঃপর












১। কোন নেটওয়ার্কে কাজ করবো। তারা কি ভাবে পেমেন্ট করে।
২। তাদের দেয়া অফারগুলো কোন কোন দেশ সাপোর্ট করে। তাদের রেট কেমন।
৩। নেটওয়ার্কগুলো শুধু কি ফ্রি সাইন আপ এই টাকা দেয় না সেল করা লাগে এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া।
৪। কি ধরনের ট্রাফিক তারা চায়।
৫। ট্রাফিক ডিভাইস এর কোন শর্ত আছে কি না।
৬। ফ্রট স্কট এর শর্ত গুলো কি কি?
৭। সর্ব নিম্ন কত হলে এরা পেমেন্ট করে এবং তার পেমেন্ট মেথড কি।

শুরুতেই এ ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন হই। অনেক ঘাটাঘাটি করি কিন্তু কোথাও কোন ভালো উপদেশ পাই নাই। অনেক কষ্টে এগুলোর সমাধান করি। এবার নতুন সমস্যা কাজ করবো কিভাবে। অর্থাৎ ট্রাফিক কোথায় থেকে কি ভাবে আনবো। অভিজ্ঞদের শরণাপন্ন হলাম। তারা আমাকে মেথড দিলেন। মেথডগুলো কি –

১। ক্রেগ্ললিস্ট
২। লোকান্টো
৩। ইমেল মার্কেটিং
৪। পেইড ট্রাফিক
৫। ইস্নটান্ট ট্রাফিক
৬। এস ই ও

প্রথমেই উপরের দুইটা নিয়ে কাজ শুরু করি। কিন্তু সফল হতে পারি না। কারন

১। কোন ভিপিএন দিয়ে টিউন করলে অ্যাড লাইভ হয়। সেইটা জানি না।
২। টিউন এর সময় কোন মেইল ভালো হয়।
৩। কোন সময় টিউন করলে ভালো ট্রাফিক পাওয়া যায়।
৪। টিউনের বর্ণনা কোথায় থেকে নিলে ভালো হয়।
৫। কোন দেশ ও সিটি তে টিউন করা ভালো।
৬। কি ধরনের ছবি ব্যবহার করতে হয়।

উপরের এই সমসসাগুলোর সমাধান খোঁজার জন্য গুগল এর সাহায্য নিয়ে দিনের পর দিন নষ্ট করেছি কোন উত্তর পাই নাই। আসলে এ ধরনের বিষয় নিয়ে কেউই মুখ খোলে না। আমি টাকা দিয়ে শিখতে চেয়েছি তবু শেখায় নাই। তাই বলে বসে থাকিনি। কাজ করে গেছি। সফল হয়েছি। নিচে প্রমান দিলাম।

এ বিসয়গুলো নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে একটা টিউন করার ইচ্ছে আছে যদি সবাই চায়।

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/453469