August 7, 2016

ফেসবুক ব্যবহার করে সহজে বিশাল এমাউন্টের ইনকাম করার কিছু কৌশল





ফেসবুক ব্যবহার করে সহজে বিশাল এমাউন্টের ইনকাম করার কিছু কৌশল



আমরা সবাই ফেসবুক ব্যবহারটা জানি। এখানের আর কিছু বিষয় জেনে নিলে ফেসবুক থেকে মাসে ভাল একটা ইনকাম করা সম্ভব। মাসে ১০,০০০টাকা – ১লাখ টাকা ইনকাম সম্ভব।ফেসবুকের ইনকাম বলতে ফেক লাইক বৃদ্ধি করে ইনকাম কিংবা লিংক শেয়ার করে ইনকাম, এ ধরনের বাজে কাজের ইনকাম নিয়ে এ টিউনে আলোচনা করিনাই। ফেসবুকে ইনকাম কিভাবে করবেন এবং কি কি যোগ্যতা লাগবে সব একসাথে এ টিউনে পাবেন।


আগে জেনে নেই, ফেসবুক ব্যবহার জেনেই কিভাবে ইনকাম করতে পারবেন?

১) এফ কমার্স: ফেসবুকে পেজ খুলেই বাংলাদেশে ইকমার্স ব্যবসা করা যায়। যেটা ইদানীং সবাই ফেসবুকে দেখছেন। যারা এভাবে কাজ করছেন, যারা এভাবে কাজ করছেন, তাদের মাসিক আয় হচ্ছে ১০,০০০টাকা – ৩০,০০০টাকা। কারও কারও ভাল ইনভেস্ট থাকার কারনে আরও বেশিও ইনকাম হচ্ছে। সেটা ১লাখ-২লাখও হতে পারে।
প্রোডাক্ট: শাড়ি, মেয়েদের ড্রেস, গিফট আইটেম ইত্যাদি
চ্যালেঞ্জ: ছোট ইনভেস্ট, প্রোডাক্ট সিলেক্ট, প্রোডাক্ট ডেলিভারি, মার্কেটিং
২) টি-শার্ট অ্যাফিলিয়েশন: বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক জনপ্রিয় ইনকাম সোর্স হচ্ছে টিসপ্রিং, যেটা হচ্ছে টি-শার্ট অ্যাফিলিয়েশন। এ অ্যাফিলিয়েশনের জন্য শুধুমাত্র ফেসবুককেই ব্যবহার করা হয়। এভাবে মাসে ১০,০০০টাকা- ১লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
প্রোডাক্ট: টি-শার্ট, মগ, হুডি ইত্যাদি
চ্যালেঞ্জ: নিশ সিলেক্ট, অডিয়েন্স টার্গেট, মার্কেটিং
৩) হোস্টিং অ্যাফিলিয়েশন: হোস্টিং অ্যাফিলিয়েশনের জন্য শুধুমাত্র ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়। ইনকাম কয়টা সেল করেছেন, সেই অনুযায়ি বাড়তে থাকে। ইনকাম মাসে ৫০০০টাকা – ৮০,০০০টাকা হতে পারে। তবে হোস্টিং অ্যাফিলিয়েশনকে ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া সম্ভব না। কারণ নিয়মিত ইনকাম সম্ভব হবেনা।
প্রোডাক্ট: বিভিন্ন কোম্পানীর হোস্টিং
চ্যালেঞ্জ: কনটেন্ট ডেভেলপ, সম্ভাব্য কাস্টমার খুজে বের করা, মার্কেটিং
৪) লোকাল ব্যবসা: লোকাল যেকোন ব্যবসার প্রোফিট বৃদ্ধির জন্য এখন ফেসবুক মার্কেটিংকে সবাই ব্যবহার করছে। রেস্টুরেন্ট ব্যবসা, ফ্যাশন হাউজ থেকে শুরু করে আরও অন্যান্য ব্যবসাতেও ফেসবুকে মার্কেটিং  করেই ইনকাম বৃদ্ধি করতে হয়।
প্রোডাক্ট: সার্ভিস, ট্রেনিং, প্রোডাক্ট ইত্যাদি
চ্যালেঞ্জ: ইনভেস্ট, প্রোডাক্ট বাছাই, দক্ষ ব্যক্তি, মার্কেটিং
৫) লোকাল চাকুরি: যে কোন ব্যবসাতে যেহেতু ফেসবুক মার্কেটিং এখন বড় একটি ফ্যাক্ট। সুতরাং প্রতিটা প্রতিষ্ঠানে এ কাজটি করার জন্য ফেসবুক মার্কেটিংয়ের এক্সপার্ট লোকদের চাকুরির সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমি এখন পযন্ত এ সেক্টরে এক্সপার্ট যে কয়জনকে চাকুরির ব্যবস্থা করে দিয়েছি, তাদের বেতন ১২,০০০টাকা -৪০,০০০টাকা পযন্ত ছিল।
প্রোডাক্ট: সার্ভিস, ট্রেনিং, প্রোডাক্ট ইত্যাদি
চ্যালেঞ্জ: রিয়েল কাজের অভিজ্ঞতা, ব্যবসাতে প্রফিট বৃদ্ধি করা
৬) সাইটে ট্রাফিক আর সেখান হতে অ্যাডসেন্স: একটা সাইটে যত বেশি ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারবেন, তত সাইটের অ্যাডভার্টাইজ হতে ইনকাম বৃদ্ধি পাবে। ইনকাম ৫০০০ টাকা – ১লাখ হতে পারে।
প্রোডাক্ট: একটা ব্লগ সাইট
চ্যালেঞ্জ: নিশ সিলেকশ, সাইট প্রস্তুত, কনটেন্ট ডেভেলপ, মার্কেটিং
৭) নিজের দক্ষতাকে ব্রান্ডিং: আপনি যদি নিজেকে দক্ষ মনে করেন, কিন্তু কোথাও তারপরও চাকুরি হচ্ছেনা, তাহলে সেক্ষেত্রে বলব, আপনি আপনার দক্ষতাকে ফেসবুকের মাধ্যমে প্রমোশন চালান। তাহলে ফেসবুকের মাধ্যমেই অনেকে দক্ষতার ব্যপারে জানতে পারলে আপনার কাজের অভাব হবেনা। কাজ আপনাকে খুজে বের করবে। তখন কাজ করে শেষ করতে পারবেননা।
প্রোডাক্ট: নিজের দক্ষতা
চ্যালেঞ্জ: কনটেন্ট ডেভেলপ, দক্ষতা সম্পর্কিত গ্রুপগুলোতে অ্যাক্টিভ থাকা, মার্কেটিং
৮) ফাইভারের গিগ সেল বৃদ্ধি: ফাইভারে গিগের যত বেশি প্রমোশন চালাবেন, ততই গিগ সেল বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু ফেসবুক প্রমোশন চালাতেও সঠিক জ্ঞান থাকতে হবে। সঠিক জ্ঞান ছাড়া গিগ প্রমোশন চালালে ফাইভারে ইনকাম বাড়বে, উল্টো ফাইভার অ্যাকাউন্টটাই নষ্ট হয়ে যাবে।
প্রোডাক্ট: ফাইভার গিগ
চ্যালেঞ্জ: অডিয়েন্স টার্গেট করতে পারা, কনটেন্ট ডেভেলপ করতে পারা, মার্কেটিং
৯) মার্কেটপ্লেসে কাজ: ফেসবুক যেহেতু মার্কেটিংয়ের অনেক বড় প্লাটফর্ম, সেহেতু মার্কেটপ্লেসে এখন প্রচুর কাজ পাওয়া যাচ্ছে এ সম্পর্কিত। মাসে ৫০০০-৫০,০০০টাকা ইনকাম করতে পারেন।
প্রোডাক্ট: বায়ার রিকোয়েরমেন্ট অনুযায়ি সার্ভিস
চ্যালেঞ্জ: কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতার প্রমান, বায়ার কনভেন্স করতে পারা।
ফেসবুকের মাধ্যমে ইনকাম করবেন বলেছি, কিন্তু ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিতে পারেন মানে আপনি ফেসবুক মার্কেটার হয়ে গেছেন মনে করার দরকার নাই।
ফেসবুক আয় (3)

নিচের দক্ষতাগুলো ফেসবুক মার্কেটিংয়ের দক্ষতা না:

১) ফেসবুকে স্ট্যাটাসে কিছু লিখতে পারা
২) অন্যের টিউনে টিউমেন্ট করতে পারা
৩) ভাল লেখালেখি করতে পারা
৪) অন্য গ্রুপে টিউমেন্ট করতে পারা
৫) ফেকলাইক বৃদ্ধি করতে পারা
৬) অন্যের গ্রুপে কিংবা অন্যের টিউনে গিয়ে লিংক শেয়ার করা

ফেসবুক মার্কেটার হিসেবে যে যে দক্ষতা থাকতে হবে:

১) লিড সংগ্রহ: ফেসবুকে লাইক বৃদ্ধি করে ব্যবসার জন্য লাভ নাই। লিড বৃদ্ধি করতে হবে। ওজন কমানোর কোন ঔষধ বিক্রি করার জন্য পেজ খুলছেন। সে পেজে ১০,০০০ লাইক রয়েছে, যার মধ্যে ৯,৯৯৯ হচ্ছে চিকন মানুষের লাইক। তাহলে তাদের কাছে জীবনে ঔষধ বিক্রি করা যাবেনা। যারা মোটা এবং মোটা নিয়ে চিন্তিত তাদেরকেই আপনার পেজে নিয়ে আনা উচিত। এদেরকেই পেজে নিয়ে আনাকে লিড সংগ্রহ বলে।
২) লিড পরিচযা: পেজে যখন লিড তৈরি হলো তাদের জন্য সচেতনতামূলক টিউন দিয়ে দিয়ে মোটা থেকে চিকন হওয়ার গুরুত্বমূলক, আতংক তৈরি মূলক টিউন তৈরি করতে হবে। এগুলো দেখে সেই পেজের মানুষজনের মধ্যে চিকন হওয়ার প্রোডাক্ট কিনার আগ্রহ তৈরি হবে। একেই বলে লিড নার্সিং বা লিড পরিচযা।
৩) সেলস ফানেল: আমরা মার্কেটিং করার সময় সবসময় প্রোডাক্টি কেনা সম্পর্কিত টিউনটাই দিয়ে থাকি। প্রোডাক্টের মূল্য, প্রোডাক্ট কেন ভাল এ টাইপ টিউনপ্রতিনিয়ত দিয়ে থাকি। এটা করলে একটা পযায়ে সেল বন্ধ হয়ে যায় কিংবা সেল ভাল পাওয়া যায়না। কিন্তু দেখা যায় পরিশ্রম প্রচুর করা হচ্ছে। এটাকে সহজ একটা ব্যাখ্যা দিয়ে সেমিনারটিতে বুঝানোর চেষ্টা করেছি।
বাসা বাড়িতে পানির ট্যাংকি থাকে। ঘরের ভিতরে কল ছেড়ে রেখে দিয়েছেন। পানি পড়তে পড়তে একসময় ট্যাংকি খালি হয়ে যাবে। যেরকম কল ছেড়েছেন, সেরকম মোটর চালিয়ে নিয়মিত ট্যাংকিতেও পানি ভরতে হবে। মোটর চালিয়ে পানি উঠাবেন, এটাকে লিড সংগ্রহ বলে। ট্যাংকিতে পানি ভরেছে, সেটাকে লিড পরিচযা বলে। পরে কল ছেড়েছেন, সেটা হচ্ছে সেল শুরু হয়েছে।
৪) কনটেন্ট ডেভেলপ: কনটেন্ট বলতে আর্টিকেল, কোন লিখার লিংক, গ্রাফিক, ভিডিও সবকিছুকে কনটেন্ট বলে। কনটেন্ট ডেভেলপের ক্ষেত্রে প্রোডাক্ট সেল করা বিষয়টি মাথাতে রেখেই পরিকল্পনা করতে হবে। লিড সংগ্রহ, লিড নার্সিং, সেলস ফানেল তৈরির চিন্তা করে কনটেন্ট ডেভেলপ করতে হবে।
৫) সম্ভাব্য কাস্টমারের আচরণ বুঝা: সম্ভাব্য কাস্টমারের বয়স, সেক্স, তাদের কেনার ক্ষমতা, কেনার অভ্যাস, তাদের আচরণ বুঝতে হবে, সেই অনুযায়ি কনটেন্ট ডেভেলপ করতে হবে। সম্ভাব্য কাস্টমারদের ডাটা কালেক্ট করা এবং তাদের আচরণটা অ্যানালাইস করা জানতে হবে।
৬) নিউজ ফিড অ্যালগরিদম: ফেসবুকে কার ওয়্যালে কোন টিউন দেখাবে এটা একটা অ্যালগারিদম মেইনটেইন করে চলে, যেটাকে EDGE Rank বলে। আর এ অ্যালগারিদমের কারনেই আপনারে ফ্রেন্ড লিস্টের সবার টিউন আপনি দেখেননা, আপনার টিউনও সবাই দেখেনা। এটা না বুঝে মার্কেটিং করেন দেখেই কোন উপকার পাচ্ছেন না। আপনি ১০০গ্রুপে হয়ত মার্কেটিং করতেছেন, কিন্তু আসলে আপনার টিউনকে ফেসবুক কারও ওয়্যালে শো করতেছেনা শুধুমাত্র এ অ্যালগরিদমটার কারনে।
৭) সঠিক অডিয়েন্স টার্গেট করা: সঠিক অডিয়েন্স খুজে বের করে শুধুমাত্র তাদের কাছেই মার্কেটিং করেন। এ সঠিক অডিয়েন্স কারা সেটা বুঝার জন্য অনেক টুলস রয়েছে যার ব্যবহার না জেনে অন্ধের মত মার্কেটিং করলে সময়টাই নষ্ট হবে। ইনকাম আর হবেনা।
ফেসবুক আয় (2)

৮) পেইড অ্যাডভার্টাইজিং: ফেসবুকে পেইড অ্যাডভার্টাইজিং চমৎকার একটা মার্কেটিং সলিউশন। কিন্তু দু:খের বিষয়, আমাদের দেশে মনে করে ১ডলার খরচ করে কত বেশি মানুষের কাছে যেতে পারলাম, তত বড় আমি মার্কেটার হয়ে গেছি। আসলে কত বেশি মানুষ টিউনটা দেখলো, সেটাতে আপনার স্বার্থকতা না, কতজন আপনার প্রোডাক্টটি কিনলো, সেটাতে মার্কেটিংয়ে সফলতা। সেজন্য সঠিক পেইড মার্কেটিং শিখতে হবে।
৯) রিমার্কেটিং টেকনিক: ফেসবুক পেইড মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কোন প্রোমোশন যদি একই ব্যক্তির কাছে বার বার নিয়ে আসতে পারেন, তাহলে প্রোডাক্টটি ব্রান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে। এজন্য অডিয়েন্স ধরে রাখা, তাদের কাছে বার বার মার্কেটিং করে মেসেজ পৌছে দেওয়াটাই হচ্ছে রিমার্কেটিং।
১০) ইনফ্লুয়েন্সার হওয়া: কোন বিষয়ে নিজেকে এক্সপার্ট হিসেবে অনলাইনে মানুষের ধারণা প্রতিষ্ঠা করতে পারাকে ইনফ্লুয়েন্সার বলে। ইনফ্লুয়েন্সার হলে মার্কেটিং করার কষ্ট কমে যায়। অল্প কষ্টে বেশি লাভ করা যায়। এ ইনফ্লুয়েন্সার হওয়ার টেকনিক জানা থাকতে হবে।
১১) মাসিক মার্কেটিং রিপোর্ট পযবেক্ষণ: প্রতিটা মার্কেটিংয়ের প্রতিটা ফলাফল দেখার ব্যবস্থা রয়েছে ফেসবুকের কিছু টুলসে। সেগুলো  অ্যানালাইস করতে না জেনে মার্কেটিং করলে কোন লাভ নাই। সেগুলো না জেনেই মার্কেটিং করলে অন্ধের মত সমুদ্রে হাতরানো হবে।
১২) রিপোর্ট অনুযায়ি মার্কেটিং প্লান তৈরি: মাসিক রিপোর্ট অনুযায়ি পরবর্তী মাসের মার্কেটিং প্লানটা সাজাতে হয়। কোন ধরনের কনটেন্ট মানুষকে আকর্ষণ করতেছে, কোন সময়ে মানুষজন অনলাইনে বেশি থাকে সেগুলো জেনে মার্কেটিং করলে পরিশ্রম অনেক কমে যাবে, ইনকামটাও বাড়বে।
১৩) কম্পিটিটরদের অ্যানালাইস করা: আপনার যারা কম্পিটিটর তাদের অ্যানালাইস না করে মার্কেটিংয়ে নামলে মার্কেটিং করেতো কোন লাভ হবেনা। হতাশাটাই শুধু পাবেন। কম্পিটিটরদের থেকে আইডিয়া নিয়ে তারপর আপনার মার্কেটিং প্লান তৈরি করুন।
ফেসবুকে কোন টিউনগুলো দিলে মানুষের অ্যানগেজমেন্ট বাড়ে, কিভাবে মার্কেটিং করলে আপনার টিউন বেশি মানুষ দেখবে, কোনভাবে মার্কেটিং করলে আপনি প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন সেসব বিষয়েও ভালভাবে দক্ষতাটা অর্জন করার জন্য ২মাস নিজেকে সময় দিন।

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/438024

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হতে পারে আপনার জীবনের সেরা সিদ্ধান্ত (পর্ব – ০২): প্রজেক্ট শুরু করার আগে যে বিষয়গুলো আপনাকে মাথায় রাখতে হবে



অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হতে পারে আপনার জীবনের সেরা সিদ্ধান্ত (পর্ব – ০২): প্রজেক্ট শুরু করার আগে যে বিষয়গুলো আপনাকে মাথায় রাখতে হবে





অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য মনস্থির করে করে থাকেন তাহলে আমি বলব জীবনের সেরা পদক্ষেপটি আপনি নিয়েছেন।

কেন সেরা পদক্ষেপ?

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে লাইফ টাইম প্যাসিভ ইনকাম সম্ভব। এটা প্রমাণিত। বাংলাদেশের বাইরের সফল মার্কেটারদের কথা নাই বললাম। বাংলাদেশেই রয়েছে এর অসংখ্য প্রমাণ। আল-আমিন কবির, রিফাত ভাইদের কথা বাদ দিলাম। তাদের অগনিত স্টুডেন্ট আছে যারা আজ সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার। বর্তমান আন্তর্জাতিক অঙ্গনের নামী নামী অনেক কোম্পনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর দিকে ঝুকছে। কারণ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ভবিষ্যত অত্যন্ত উজ্জ্বল। যাই হোক, এসব নিয়ে অন্য কোন দিন লিখব। আজ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করব।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার আগে যে বিষয়গুলো আপনাকে মাথায় রাখতে হবে...

১. ইনভেস্টমেন্টঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ইনভেস্ট করতে হবে। ফ্রীতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা সম্ভব না। ফ্রী কিছু করতে হলে ফ্রীলান্সিং করুন। তবে ফ্রীলান্সিং এ সফল হতে হলে আপনাকে কোন না কোনভাবে ইনভেস্ট করতে হবে। হয়ত ভাল কোন প্রতিষ্ঠানে আপনাকে কোর্স করতে হবে। অথবা এর পেছনে দীর্ঘ সময় ব্যয় করতে হবে।
investment
Investment
২. মৌলিক কাজে দক্ষ হওয়াঃ  আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মৌলিক কাজ সমূহ যেমনঃ অনলাইন মার্কেটিং (SEO, SMM, Email Marketing), বেসিক ওয়েব ডিজাইনিং এবং ইংরেজীতে এক্সপার্ট না হন তাহলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একা একা শুরু করবেন না। অন্তত একজন এক্সপার্ট কারোর সহযোগিতা নিন। নাহলে পরে হতাশ হয়ে বলবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কিছু করা সম্ভব না।
Basic Knowledge
Basic Knowledge
৩. শুরুতেই মূল প্রজেক্ট শুরু না করাঃ প্রথমে বাস্তব প্রজেক্ট শুরু করবেন না। আগে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ভালভাবে বুঝুন এবং শিখুন। মিনিমাম ৩ মাস শিখার পেছনে ব্যয় করুন এবং একটা ডেমো প্রজেক্ট দিয়ে শুরু করুন। ডেমো প্রজেক্টে সফল হতে হবে এমন কথা নেই। ডেমো প্রজেক্ট করবেন শুধুমাত্র শিখার জন্য। এটাতে কোন ইনভেস্টও করবেন না। একটা ফ্রী ডোমেইন ও হোস্টিং দিয়ে শুরু করতে পারেন। ডেমো প্রজেক্ট করতে গিয়ে আপনি অনেক ভুল করবেন, অনেক বাধার সম্মুখীন হবেন। পরবর্তীতে মূল প্রজেক্ট শুরু করার সময় সেই ভুল এবং বাঁধাগুলো এরিয়ে যেতে পারবেন। আর ডেমো প্রজেক্টে যদি সফলতা লাভ করতে পারেন তাহলে তো কথাই নেই। আপনি এটাকেই পরে আরো আপডেট করে আপনার আয় বৃদ্ধি করতে পারবেন। এই ডেমো প্রজেক্টের ধারনাটা আমার নিজস্ব মতামত। অন্য কারো মতামতের সাথে মিল নাও থাকতে পারে।
Demo project
Demo project
৪. ইনভেস্ট খাত সমূহ মাথায় রাখাঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মূল প্রজেক্ট শুরুর আগে আপনাকে যে সব খাতে আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে সে সব খাত সমূহ মাথায় রাখতে হবে এবং সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে। আপনাকে একটা নিশ প্রজেক্টের জন্য সর্বনিম্ন ৬০০০০ (ষাট হাজার) থেকে ১,০০,০০০ (এক লক্ষ)এর অধিক টাকা ইনভেস্ট করতে হতে পারে। আপনার কাজ জানা থাকলে আপনি কিছু কাজ নিজে করতে পারবেন আর কাজ না জানা না থাকলে কাউকে হায়ার করতে হবে। আগামী পর্বে ইনভেস্টের খাত সমূহ নিয়ে বিস্তারিত লিখব।
Invest Area
Invest Area

৫. শর্টকাট রাস্তা থেকে দূরে থাকাঃ সফলতার কোন শর্টকাট রাস্তা নেই। যদি মনে করুন চুরিবিদ্যা প্রয়োগ করে বা ব্লাক হ্যাট এসইও করে বা স্পামিং করে ভিজিটর বাড়াবেন তবে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারলেন। যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে নেমে শর্টকাট রাস্তা খুঁজে তারা কোনদিন সফল হতে পারবে না। একশত ভাগ গ্যারান্টি সহকারে ভবিষ্যদ্বানী করে দিলাম।
Shortcut way
Shortcut way is dangerous
৬. হাল ছেড়ে না দেওয়াঃ এমন অনেককেই দেখেছি ফ্রিলান্সিং এ কাজ করতে নেমে দ্রুত ইনকামের ধান্দায় নেমে পরে। এতে করে কিছুতেই সফল হতে পারে না। এক সময় হাল ছেড়ে দেয়। শুধু ফ্রিলান্সিং না জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সফল হতে হলে আপনাকে লেগে থাকতে হবে এবং কাজের প্রতি আন্তরিক হতে হবে। টমাস আলভা এডিসন যিনি বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কার করে পৃথিবীকে আলোকময় করে গেছেন তিনি ৯৯৯ বার ব্যর্থ হয়েছেন এবং ১০০০ তম বারে সফল হয়েছেন। জীবনে ভাল কিছু করতে হলে আপনাকে ধৈর্য্য ধরে পরিশ্রম করে এগিয়ে যেতে হবে। সফল হতে হলে আপনাকে অনেক ধাপ অতিক্রম করতে হবে এবং অনেক বাঁধা উপক্ষা করে এগিয়ে যেতে হবে।

Success
আজ আর বেশি কিছু বলব না। নিজের ভেতর একটা আত্মবিশ্বাস তৈরী করুন। কাউকে অনুসরণ না করে নিজের মত করে চলতে থাকুন। আর এমন একটা সিদ্ধান্ত নিন যা হবে আপনার জীবনের সেরা সিদ্ধান্ত।

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/438025

একটু পরিশ্রম আপনাকে দিতে পারে একটি নির্ভরযোগ্য আয়। নিয়ে নিন গোপনীয় টিপস। শুধু নতুনদের জন্য।



একটু পরিশ্রম আপনাকে দিতে পারে একটি নির্ভরযোগ্য আয়। নিয়ে নিন গোপনীয় টিপস। শুধু নতুনদের জন্য।



অনলাইনে আয় এখন কোন স্বপ্ন নয় বরং বাস্তবতা।আইটি ক্ষেত্রে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে বাড়ছে ফ্রি-ল্যান্সারদের সংখ্যা। অনেকেই নতুনভাবে আগ্রহী হচ্ছেন ফ্রি-ল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এ। সঠিক তথ্যের অভাবে অনেকেই অনলাইনে আয় করতে পারেন না। যারা নতুনভাবে ফ্রি-ল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই টিউনটি।
অনলাইনে আয় নিয়ে আগ্রহের শেষ নেই। বিশেষ করে তরুণদের মাঝে এ নিয়ে যেন উৎকণ্ঠা বেড়েই চলেছে। কিন্তু সমস্যা বাধে এ নিয়ে তেমন কোন ধারাবাহিক বা সঠিক তথ্য সম্বলিত কোন টিউন বা বই পাওয়া যায় না বললেই চলে। আর তাই, শুরুতেই অনেক কষ্ট করতে হয় এই পেশায় নবাগতদের। এমন সমস্যায় যদি আপনিও পড়ে থাকেন তাহলে আজকের লিখাটি বিশেষভাবে আপনার জন্যই তৈরি। এখানে আপনি অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে অতি সংক্ষেপে কিন্তু ভালভাবে জানতে পারবেন। এর পাশাপাশি আপনি কিভাবে সামনের দিকে এগুবেন সেটিও জানতে পারবেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।
বাংলাদেশে প্রচলিত নতুনদের অনলাইনে আয়ের সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পিটিসি। এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন পিটিসি সাইটে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে, প্রতিদিন লগ ইন করে কিছু লিংকে ক্লিক করে নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করতে হয় এবং এ থেকে আয় হয় কিন্তু ব্যাল্যান্স উত্তোলন করতে গেলেই বিপাকে পড়েন কারন অধিকাংশ পিটিসি সাইট পেমেন্ট দেয়না আর যারা পে করে তাদের আয় দিয়ে আপনি ইন্টারনেটের বিল উত্তোলন করতে পারবেন না।
তাই পিটিসিকে বাদ দিয়ে আমরা দেখবো কিভাবে সহজ উপায়ে অনলাইনে টাকা আয় করা যায়
যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহী, চোখ রাখুন আমার বিভাগ ভিত্তিক তৈরি প্রতিটি টিউনে যা আপনাকে সহায়তা করবে আপনার ভবিস্যৎ ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে।
গত সংখ্যায় আমরা ফ্রি ব্লগিং নিয়ে বেশ কিছু আলোচনা করেছিলাম। এবং কিভাবে খুব সহজেই আপনি নিজের জন্য একটি ব্লগসাইট তৈরী করতে পারেন তা দেখেছিলাম। ওই ব্লগে আপনি পন্যের প্রচারনা করে আয় করতে পারেন। তবে একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ ব্লগ সাইট নিয়মিত আপডেট করতে হয়।  আপনার ব্লগ সাইটে সবসময় নতুন নতুন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত আপনার ব্লগে লেখালেখি করতে না পারেন তখন অন্য লোককে দিয়ে তা করাতে পারেন।
আপনি বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারেন আর আপনার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, আপনি ততো বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার করতে পারেন কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে আপনাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে। অন্যথায় এই সেক্টরে আপনি অবহেলিত হবেন।
বাংলাদেশে ঘরে বসে ফ্রিলেন্সিং করে আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা অনলাইন মার্কেটিং এ দক্ষতা থাকে তাহলে, আপনি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারেন। আপনি চাইলে ফ্রিলেন্সিং ভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পারেন।
তবে আজকের আলোচনার বিষয় অনলাইন মার্কেটিং। অনলাইন এ মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা আয় করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

ওয়েবস্কোর (waveScore) কি?
এটি একটি অনলাইন এ টাকা উপার্জনের ওয়েব সাইট যেখানে আপনি আপনার নিচে একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক অথবা টিম তৈরি করে টাকা আয় করতে পারবেন।
কি পরিমান টাকা আয় করা সম্ভব?
প্রাথমিক অবস্থায় টাকা আয় করা একটু কঠিন। তবে ধীরে ধীরে আপনি আপনার নিচে টিম অথবা নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে টাকা আয় করা শুরু করতে পারেন। একবার যদি আপনি আপনার নিচে একটি কর্মঠ টিম/নেটওয়ার্ক তৈরি করতে পারেন আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবেনা। আপনি ন্যূনত্বম মাসিক ১৫০/৩০০ ডলার আয় করতে পারেন।
কত সময় লাগতে পারে?
সময়কাল সম্পূর্ণ আপনার কাজের উপর নির্ভর করে। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আপনি যদি একাগ্রচিত্তে সুধু এই সাইট নিয়ে একটানা ৩ মাস কাজ করেন তাহলে আপনি ৩ মাস এর মধ্যে ডলার আয় করতে পারবেন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমি প্রথম ২২/২৫ দিনে ৮০ ডলার (৬০০০ টাকা) আয় করেছি।
কিভাবে ওয়েবস্কোর থেকে টাকা হাতে পাবেন ?
ওয়েবস্কোর আপনার টিম এর কর্ম দক্ষতা যাচাই করে আপনাকে প্রতি সপ্তাহে অর্থ প্রদান করবে। ওয়েবস্কোর সাধারনত আপনাকে ক্যাশ প্রদান করবেনা। এর পরিবর্তে ওয়েবস্কোর আপনাকে বিশ্বের বিখ্যাত ৪০ এর অধিক অনলাইন শপ থেকে কেনাকাটার সুযোগ প্রদান করবে। এসব অনলাইন শপগুলোর মধ্যে amazon.comapple.com/shop,bestbuy.com সহ আরও অনেক অনলাইন শপ থেকে বিভিন্ন পণ্য খুব সহজে কিনতে পারবেন। এছাড়া প্রতিমাসে আপনার আয় যদি ২০০ ডলার এর বেশি হয় আপনি ভিসা কার্ড এর জন্য আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশ এর ভিসা সমর্থিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। ত্তবে ভিসা কার্ডের একটি অসুবিধা হচ্ছে প্রতি মাসে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ ভিসা কার্ডের জন্য পরিশোধ করতে হবে।



কিভাবে কাজ করতে হয়?
এই সাইট এ কাজ একদম সহজ। মূলত আপনাকে এই সাইট এর বিজ্ঞাপন প্রচার করতে হবে। অর্থাৎ এই সাইট এ রেজিস্ট্রেশান করার মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের একটি রেফারেল লিঙ্ক পাবেন। সেই রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করে আপনাকে নতুন ইউজার এই সাইট এ সাইন আপ করাতে হবে। আপনি যত বেশি ইউজার এই সাইট এ সাইন আপ করাবেন আপনার পয়েন্ট এর পরিমান তত বাড়বে।  তাছাড়া আপনার টিম মেম্বার যদি অ্যাক্টিভ থাকে সে ক্ষেত্রে তাদের অ্যাক্টিভিটির উপর ভিত্তি করে আপনি পয়েন্ট পাবেন।  এই পয়েন্ট এর ভিত্তিতে আপনাকে ডলার প্রদান করা হবে।
কিভাবে রেজিস্ট্রেশান করতে হবে ?
এই সাইট এ সাইন আপ করার জন্য আপনাকে একটি রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করতে হবে। আপনি যে কারো রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করতে পারেন।
রেজিস্ট্রেশান  লিঙ্কঃ wavescore.com
রেজিস্ট্রেশান করতে সমস্যা হলে নিচের ভিডিও টি দেখতে পারেন।



source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/435364


ব্লগে টিউন করে আয় করার কিছু সাইট যেখানে টিউন করে সহজেই আয় করতে পারবেন।



ব্লগে টিউন করে আয় করার কিছু সাইট যেখানে টিউন করে সহজেই আয় করতে পারবেন।



আচ্ছালামুআলাইকুম।
আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন আমিও আল্লাহর রহহমতে ভালো আছি।
ইন্টারনেটে গড়ে উঠেছে সৃজনশীল লেখক বা ব্লগারদের জন্য এক মার্কেট প্লেস যার মাধ্যমে আপনি আপনার প্রতিটি টিউন বা আর্টিকেলের জন্য নির্ধারিত পরিমাণ মূল্য তথা দাম পাবেন। এমন অসংখ্য প্রতিষ্ঠান আছে যারা আপনার নিজের ব্লগে নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে বা তৃতীয় কোনো প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে রিভিউমূলক টিউন লেখার বিনিময়ে আপনাকে তার মূল্য পরিশোধ করে থাকে। এসব প্রতিষ্ঠানের কেউ কেউ আবার মোট মূল্যের ওপর শতকরা হারও নিজেরা রেখে দেয়। আসুন জেনে আসি তেমন কিছু প্রতিষ্ঠানের কথা, যারা আপনার নিজের ব্লগে টিউন করার বিনিময়ে অর্থ প্রদান করে থাকে।
কিন্তু কীভাবে? তাহলে চলুন দেখে নেই কিছু সাইটঃ-

thebdblog24.com
দ্যা বিডি ব্লগ ২৪
http://www.thebdblog24.com
দ্যা বিডি ব্লগ ২৪ বাংলাদেশের নতুন সাইট। এখানে আপনি ব্লগ টিউনের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। এখানে আপনি প্রতিনিয়ত ব্লগ টিউন করে সর্বোচ্চ ভিউ প্রদানকারী ব্লগটিউনকারী পাবেন টাকা। কিন্তু এখানে ব্লগ টিউন করতে গেলে কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে। নিয়ম কানুন না মেনে চললে আপনি টাকা নাও পেতে পারেন। টাকা পাওয়ার সবথেকে সহজ মাধ্যম হিসেবে আপনাদের এই কাজটিই বেছে নেওয়া উচিৎ।
পে-পার-টিউন
http://www.peyperpost.com
পে-পার-টিউনেও রয়েছে প্রচুর বিজ্ঞাপনদাতা বা অ্যাডভার্টাইজার, যারা নিজেদের পণ্য সম্পর্কে রিভিউ লেখার জন্য ব্লগারদের অপেক্ষায় থাকে। পে-পার-টিউন সর্বাধিক ব্যবহারকারীসমৃদ্ধ ও সর্বাধিক জনপ্রিয় একটি প্রতিষ্ঠান। এটির ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জনের অন্যতম কারণ—তারা ব্লগারের আয়ের কোনো শতকরা হার নেয় না। আপনি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পে-পার-টিউনে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন এবং আপনার ব্লগ অনুমোদন করার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে আবেদনের আগে আপনার ব্লগ অবশ্যই ন্যূনতম এক মাস পুরনো হতে হবে এবং অন্ততপক্ষে দশটি টিউন প্রকাশিত থাকতে হবে। আপনার টিউন প্রকাশ করার পর তাদের সেটা অনুমোদনের জন্য জানাতে হবে। টিউন অনুমোদিত হওয়ার ত্রিশ দিন পর আপনি পে-পালের মাধ্যমে টাকা পাবেন যা মার্কিন ডলারের হিসাবে হবে। উদাহরণস্বরূপ, প্রথম টিউন হিসেবে আপনাকে পে-পার-টিউন নিয়েই একটি রিভিউ লিখতে হবে। সেটা অনুমোদিত হলে আপনাকে ২০ ডলার দেয়া হবে তার মূল্যস্বরূপ।
স্পন্সরড রিভিউ
http://www.sponsoredreviews.com
স্পন্সরড রিভিউ পে-পার-টিউনের মতোই আরেকটি বিখ্যাত ও বিশাল ইন্টারনেট মানি-ব্লগিং মার্কেট প্লেস। তবে এই নেটওয়ার্কে আপনাকে বিজ্ঞাপনদাতাদের বা যাদের পণ্য সম্পর্কে রিভিউ লিখতে হবে তাদের খুঁজে নিতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট টিউনটির জন্য আপনাকে দাম বিড করতে হবে। বিজ্ঞাপনদাতা আপনার বিড করা দাম দেখবে এবং প্রয়োজনে আপনার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করবে। একইভাবে বিজ্ঞাপনদাতাও আপনাকে দিয়ে রিভিউ লেখানোর জন্য বিড করতে পারে এবং আপনি প্রয়োজনে তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন। এমনটি হয়ে থাকে যদি আপনার লেখা সৃজনশীল, তথ্যমূলক, গোছানো ও সুন্দর ব্যাখ্যাপূর্ণ হয়। স্পন্সরড রিভিউ আপনার উপার্জিত অর্থের (প্রতিটি টিউনে প্রাপ্ত মূল্য থেকে) শতকরা ৩৫ শতাংশ কমিশন হিসেবে নিয়ে থাকে। এছাড়া তাদের মূল্য পরিশোধ পদ্ধতিও পে-পালের মাধ্যমে এবং তারা যেসব ব্লগ অনুমোদন করে সেগুলো ন্যূনতম তিন মাস পুরনো হতে হয় এবং মেজর সার্চ ইঞ্জিনগুলোর আওতাভুক্ত হতে হয়।
সোশ্যাল স্পার্ক
http://www.socialpark.com
সোশ্যাল স্পার্ক একই ধরনের আরেকটি প্রতিষ্ঠান। এটি মূলত পে-পার-টিউনের প্রতিষ্ঠাতা প্রতিষ্ঠান আইজিয়া’র তৈরি। এটিকে মূলত সোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। এখানে আপনি একটি অ্যাকাউন্ট খুলে আপনার ব্লগকে বিজ্ঞাপনদাতাদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে পারবেন এবং রিভিউ লেখার প্রেক্ষিতে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। ব্লগ অনুমোদিত করার জন্য আপনার ব্লগটি ন্যূনতম তিন মাসের পুরনো হতে হবে। সোশ্যাল স্পার্ক পে-পালের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করে থাকে। এছাড়া অন্যান্য নিয়মাবলি পে-পার-টিউনের মতোই।
লাউড লঞ্চ
http://www.loudlaunch.com
লাউড লঞ্চ হচ্ছে পে-পার-টিউনের মতো আরেকটি প্রতিষ্ঠান যারা প্রতিটি টিউনের বিনিময়ে অর্থ দিয়ে থাকে। লাউড লঞ্চ ব্লগ অনুমোদন করতে বেশ সময় নেয় যদিও এদের টিউন অনুমোদন করার পর মূল্য পরিশোধ করা হয় খুব দ্রুত এবং পে-পালের মাধ্যমে। লাউড লঞ্চে ব্লগ যুক্ত করার জন্য আপনার ব্লগ অবশ্যই ন্যূনতম দু’মাস পুরনো হতে হবে।
রিভিউ মি
http://www.revuewme.com
রিভিউ মি ইন্টারনেট জগতে আরেকটি বিখ্যাত নাম, যারা প্রতিটি আর্টিকেল বা টিউনের বিনিময়ে ন্যূনতম ৪০ ডলার দিয়ে থাকে। অবশ্য তারা মোট মূল্যের ৫০ শতাংশ নিয়ে নেয়। অর্থাত্ প্রতিটি টিউনের বিনিময়ে আপনার সর্বনিম্ন আয় হতে পারে ২০ ডলার। তবে রিভিউ মি নেটওয়ার্কে আপনার ব্লগ অনুমোদন করাতে চাইলে আপনার ব্লগ অবশ্যই গুগল পেজ র্যাঙ্কে ৪ হতে হবে এবং প্রতিদিন প্রায় ১ হাজার হিট বা ভিজিটর থাকতে হবে। জনপ্রিয় ও অধিক ভিজিটরসমৃদ্ধ ব্লগগুলোর জন্য সেরা একটি প্রতিষ্ঠান হতে পারে রিভিউ মি।
উপরের সাইট গুলো সর্বদা কপি টিউন বর্জন করে থাকে।

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/438273


ইউটিউব থেকে আয় করার ৫ টি উপায়।



ইউটিউব থেকে আয় করার ৫ টি উপায়।


বেশিরভাগ মানুষ ইউটিউব ব্যবহার করে সম্পূর্ণ মজার খোঁড়াক হিসেবে। কেউ ব্যবহার করে নিজের বিভিন্ন ক্রিয়েটিভিটি প্রদর্শন করে রাতারাতি খ্যাতি পাওয়ার জন্য আবার কেউ এটি ব্যবহার করে নিজের এবং বন্ধুবান্ধবদের একান্ত কিছু স্মৃতি ধরে রাখার জন্য সারাজীবন। কিংবা কেউ হয়তো বিদেশে থাকা প্রিয়জনের কাছে নিজেদের বিশেষ আয়োজন বা মুহূর্ত পৌঁছে দেয় ইউটিউব এ আপলোড করা একটি ভিডিও এর মাধ্যমে।
কিন্তু যেসকল মানুষ প্রতিনিয়ত ইউটিউব ব্যবহার করে শুধু শখের বসে তারা জানেই না যে আপনার আপলোড করা এই ভিডিও গুলো অনায়াসে হতে পারে আপনার আয়ের উৎস। খুব সহজ সাধারন কিছু নিয়ম অনুসরন করে অনলাইনের আয়ের যেকোনো ক্ষেত্র থেকে অনেক দ্রুত আয় করা যায় ইউটিউব থেকে। শুধু জানতে হয় আয়ের সঠিক পথ। তো চলুন দেখে নেই কি কি ভাবে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন –
১. ইউটিউব থেকে আয় করুন অ্যাডসেন্স দিয়ে
dfff
ইউটিউব থেকে আয় করুন অ্যাডসেন্স দিয়েএটাই ইউটিউব থেকে আয় করার সবথেকে জনপ্রিয় এবং বড় মাধ্যম। আমরা সকলেই জানি যে ইউটিউব হচ্ছে গুগল এর একটি সেবা। আবার গুগল অ্যাডসেন্স ও গুগলের। তাই ইউটিউব এর ব্যাপারে গুগলের প্রাধান্য অনেক। এমনকি আপনি মাত্র কয়েকটা ছোট ছোট ভিডিও দিয়েই একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এপ্রুভ করাতে পারবেন। আর সবথেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার জন্য ইউটিউব হচ্ছে অন্যতম সহজ একটি পদ্ধতি। সেরা আর্নাররা শুধুমাত্র ইউটিউব অ্যাডসেন্স ব্যবহার করে মাসে কয়েক লক্ষ ডলার পর্যন্ত আয় করে থেকে!
২. নিজের পণ্য বিক্রি করে
tgfhsfh-1024x627
ইউটিউব থেকে আয় করুন নিজের পণ্য বিক্রি করেধরুন আপনার নিজের একটা ফ্যাশন হাউজ আছে। এখন আপনি যদি নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ডজ সম্পর্কে কিছু ভিডিও তৈরি করেন এবং সাথে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে কিছুটা রিভিও যুক্ত করে আপলোড করেন তবে ইউটিউব হতে পারে আপনার নিজের পণ্য মার্কেটিং এর সবথেকে বড় মাধ্যম। এখন আপনি বলতে পারেন যে এভাবে কত জনই বা কিনতে পারে। কিন্তু আপনি জানেন কি ইউটিউব এ আপনি কি পরিমান ভিসিটর পেতে পারেন? যেকোনো বিষয়ের উপর ভিডিও গুলোর ভিউ থেকে আপনি সহজেই তা বুজতে পারবেন। আর সবথেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে ওয়েব সার্চ এর তাবৎ ক্রয়যোগ্য (অর্থাৎ যে কীওয়ার্ড গুলো দিয়ে মানুষ কোন প্রোডাক্ট কিনার জন্যই সার্চ করে) সার্চের বেশিরভাগটাই ইউটিউবে হয়। মানে কেউ কোন পণ্য কিনার জন্য মন স্থির করলে সেই পণ্য সম্পর্কে জানতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইউটিউব ভিডিওই দেখে থাকে।
৩. এফিলিয়েট প্রোডাক্ট এর রিভিউ করে
aff-300x199
ইউটিউব থেকে আয় করুন এফিলিয়েট করেএটি ইউটিউব ব্যবহারের আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম। এই ক্ষেত্রে মানুষ আমাজন বা অন্য কোন এফিলিয়েট নেটওয়ার্ক এর পণ্যের এফিলিয়েশন করে থাকে। সাধারনত নিজের এফিলিয়েট লিঙ্ক ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে দিয়ে দেওয়া হয় এবং ভিডিও তে সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে রিভিও প্রদান করা হয়। সেই ভিডিও থাকাকালীন কেউ যদি ঐ লিঙ্কের মাধ্যমে গিয়ে কোন পণ্য ক্রয় করে থাকে তবে এফিলিয়েটর কমিশন পায়। এইভাবে এফিলিয়েশন করলে খুবই কম খরচে বা বিনা খরচে আপনি সহজেই মাস গেলে অনেক টাকা কামিয়ে নিতে পারবেন।
৪. ইউটিউব এর পার্টনার হোন
gghjf
ইউটিউব থেকে আয় করুন পার্টনার হয়েবর্তমানে পৃথিবী ব্যাপী প্রায় ১৫ হাজারেরও বেশি ইউটিউব পার্টনার আছেন। পার্টনাররা ভাড়ার ভিত্তিতে ভিডিও অভারলেয় করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে এবং আয় ইউটিউব এর সাথে ভাগাভাগি করে নেয়। তাদেরদে অনেক সময় ব্রান্ডদের এন্টারটেইনার বা ভিডিও মার্কেটার হিসেবে হায়ার করাও হয়ে থাকে। অনেক সময় একটা ব্রান্ডের জন্য বিশেষ ভিডিও তৈরি করেও এরা অনেক টাকা উপার্জন করে।
৫. আপনার ভিডিওর ডেসক্রিপশনে লিঙ্ক বিক্রি করুন
Untitled-12
ইউটিউব থেকে আয় করুন লিঙ্ক বিক্রি করেএটা অনেক মজার একটা আয়। ধরুন যেকোনো বিষয়ের উপর আপনার একটা ভিডিও ইউটিউব এ প্রথম দিকে আছে। এই মুহূর্তে এই ধরনের প্রোডাক্ট যাদের আছে আপনি চাইলেই তাদের কাছে এককালীন অথবা দীর্ঘমেয়াদী শর্তে একটা লিঙ্ক বিক্রি করতে পারেন যা আপনার ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে থাকবে। কয়েকটা ভিডিও তে এসইও করেই আপনি এইভাবে লিঙ্ক বিক্রি শুরু করতে পারেন।
তবে এই ক্ষেত্রে ভিডিও তে অবশ্যই ভালো মানের ভিসিটর থাকতে হবে আর এভাবে লিঙ্ক দিয়ে আপনি আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা ওয়েব ব্লগেও প্রচুর পরিমান ট্রাফিক আনতে পারেন।
এইধরনের আরও বেশ কিছু উপায় আছে ইউটিউব থেকে আয় করার। তবে সবথেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে কাজ করার মানসিকতা। নিয়মিত কাজ করলে যেকোন উপায়েই আপনি আয় করতে পারবেন। কিংবা আপনি নিজেও আরও আরও উপায় খুজে পাবেন আয় করার।

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/438611


২০ উপায়ে বাড়িয়ে নিন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইব (২য় পর্ব)




২০ উপায়ে বাড়িয়ে নিন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইব (২য় পর্ব)


গত পর্বের পর থেকে
১১. আপনার এবং আপনার চ্যানেলের পরিচিতি প্রদান করে একটা মনোমুগ্ধকর চ্যানেল ট্রেইলার তৈরি করুন যা কেউ আপনার চ্যানেলের হোমে আসলে অটো-প্লে হবে। আপনার ভিডিও নিসে আপনাকে অথোরিটি দিতে এটি অনেক বড় ভূমিকা পালন করে।
১২. ভিডিও এর শেষে একটা বড় এনোটেশনে শক্ত কল-টু-একশন প্রদান করুন।
১৩. ট্রেন্ডিং ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করার পাশাপাশি কিছু ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করুন যেগুলো কখনো পুরনো হবে না। ট্রেন্ডিং ভিডিও দ্রুত কিছু কিছু ভিউ পাওয়ার জন্য কাজ করে, কিন্তু আপনার চ্যানেলকে স্মরণযোগ্যও রাখতে হবে। এতে আপনার চ্যানেলের আয় হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোন চান্স নেই। আর এটা গুগল রেঙ্কিংয়েও সহায়তা করে।
১৪. আপনার ব্লগেও সাবস্ক্রাইভ বাটন দিন। সেটা এম্বেডেড ভিডিও এর পাশে হলে আরও ভালো হয়।
১৫. কিছু ক্ষেত্রে মানুষ শুধুমাত্র লং-টেইল কীওয়ার্ড দিয়েই সার্চ করে থাকে। তাই এধরনের কিছু নিয়ে ভিডিও বানালে লং-টেইল ডেসক্রিপশন ব্যবহার করবেন। এতে এমন কিছু ভিউ পাবেন যারা এই ব্যাপারে ব্যাপক আগ্রহী।
১৬. আপনার সাইটে বা ব্লগে একটা ইউটিউব উইজেড ব্যবহার করতে পারেন। Tint এধরনের কাজের জন্য অনেক ভালো একটা টুল।
১৭. আপনার ভিউয়ারদের লাইক করতে বলুন। কারন ভিডিওতে লাইক ইউটিউবকে ইনফর্ম করে যে আপনার ভিডিও পপুলার, তখন ইউটিউব সার্চ এ এটি প্রাধন্য পায়।
১৮. আপনার ভিডিওতে দেওয়া টিউমেন্ট সবসময় চেক করুন এবং উত্তর দিন। এতে যেমন আপনার ভিউয়ার সাবস্ক্রাইবাররা বুজবে আপনি তাদের প্রতি আন্তরিক তেমনি ইউটিউব ও বুজবে যে আপনি আপনার ভিউয়ারদের প্রাধন্য দেন।
১৯. অন্য ইউটিউবার এর সাথে কাজ করে দুজনেই দুজনের চ্যানেল প্রমোট করুন। আবার দুইজন একসাথে কিছু কো-ব্রেন্ডেড ভিডিও তৈরি করুন।
২০. Creator Dashbaord এবং Analytics থেকে সবচেয়ে একটিভ ফানজ খুজে বের করুন এবং তার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করুন। এবং তাদেরকে তাদের কমিনিটিতে ভিডিও শেয়ার করতে বলুন।

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/438650



২০ উপায়ে বাড়িয়ে নিন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইব (১ম পর্ব)



   ২০ উপায়ে বাড়িয়ে নিন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইব (১ম পর্ব)
আচ্ছালামুআলাইকুম।আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন সবাই। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমার আজকের টিউনের বিষয় ইউটিউব মার্কেটিং।
ভিডিও মার্কেটিং বিজনেস শুরু করতে চান এমন লোকদের কাছে ইউটিউব হচ্ছে আশীর্বাদসরূপ। যেকোনো ধরনের পণ্য বা সেবাকে গ্রাহকের দৃষ্টিবদ্ধ করতে যেকোনো সোশ্যাল নেটওয়ার্ক থেকে ইউটিউব সর্বদাই এগিয়ে। আর ইউটিউব মার্কেটিং এর মানই হচ্ছে ভিউ আর সাবস্ক্রাইবার। তাই আজকের টিউনের মুল আলোকপাত এমন ৫০ টি টিপস যেগুলো আপনার চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার দ্রুত বাড়িয়ে দেবে –
১. নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন এবং এটা একটা নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে করুন। যদি আপনার ভিউয়ারগন প্রতি বুধবার আপনার চ্যানেলে নতুন ভিডিও পায় তাহলে তারা প্রতি বুধবারেই ভিডিও এর প্রত্যাশায় আসে। আর তাছাড়া নিয়মিত ভিডিও দেওয়ার আরেকটা কারন হচ্ছে আপনি যতবার নতুন ভিডিও দেবেন ততবারই আপনার সাবস্ক্রাইভার নোটিফিকেশন পাবেন।
২. আপনার আপলোড করা প্রতিটা ভিডিও ফেইসবুকে টিউন করুন (লিঙ্ক শেয়ার নয় বরং এম্বেড করুন)। কারন হচ্ছে খুব কম মানুষ ফেইসবুক থেকে বাইরে গিয়ে আপনার ভিডিও দেখবে। এতে সে ফেইসবুকেই থাকলো আর আপনার ভিও হয়ে গেল।
৩. আপনার ভিডিও টাইটেল ৫০ বর্ণের মধ্যে রাখুন। যদি বড় করেন তাহলে আপনার ভিডিও টাইটেল কিছুটা কাঁটা পরবে। এক্ষেত্রে ভিউয়ারও সঠিকভাবে না বুজতে পারে এবং সার্চ রেজাল্টেও এর প্রভাব পরবে।
৪. আপনার ব্লগে ভিডিও গুলো এম্বেড করুন। এতে করে যেমন আপনার ভিডিও ভিউ বাড়ার পাশাপাশি আপনার ব্লগের পাঠক বাড়বে তেমনি বাড়বে আপনার ব্লগ এবং চ্যানেলের অথোরিটি।
৫. আপনার সাধারন ভিডিও গুলোকে ছোট রাখুন। ২/৩ মিনিটের মধ্যে রাখুন। ভিউয়ার বড় ভিডিও দেখতে উৎসাহী হয় না।
৬. ভিডিও এর জন্য কোন কীওয়ার্ড বাছাই করার আগে একটা গুগল সার্চ করে নিন ঐ কীওয়ার্ড দিয়ে। যদি দেখেন রেসাল্টের প্রথমেই একটা ভিডিও আছে তাহলে বুঝবেন আপনার ভিডিও গুগল রেঙ্কে প্রথমে আসার চান্স আছে।
৭. টপিক হিসেবে আপনার ভিডিও গুলোকে প্লেলিস্ট করে নিন। আর প্লেলিস্টের নামকরনেও আপনার ভিডিওগুলোর নির্ধারিত কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন। এটা প্লেলিস্ট গুগল রেঙ্কে সাহায্য করবে।
৮. আপনার সকল ভিডিওতে একটা ইন্ট্রো দিন। এটা আপনার চ্যানেলের অথোরিটি অর্জনের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে এবং চ্যানেলের সাবস্ক্রাইভার বাড়িয়ে দিবে।
৯. অবশ্যই আপনার সকল ভিডিওতে কীওয়ার্ড রিলেভেন্ট করে টাইটেল এবং ডেসক্রিপশন দিন।
১০. যখন আপনার ভিডিও আপনার ব্লগে বা কোন সাইটে এম্বেড করেন তখন আপনার ভিডিওর লিঙ্কটাও শেয়ার করে দিন। এটা আপনার চ্যানেলে সরাসরি লিঙ্কিং করবে এবং ভিউয়ার আপনার চ্যানেলের অন্য ভিডিও দেখার জন্য আগ্রহী হবে।

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/438641


শিখিয়া করিও কাজ-যারা ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করে ইনকাম করতে চান তাদের জন্য



শিখিয়া করিও কাজ-যারা ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করে ইনকাম করতে চান তাদের জন্য


‘আউটসোর্সিং’, ‘ফ্রিল্যান্স’, ‘আয় করুন বৈদেশিক মুদ্রা ঘরে বসেই’ ইত্যাদি শব্দ বা বাক্যের সঙ্গে এখন অনেকেই পরিচিত। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম। এই বিষয়গুলো নানা সময় নানাভাবে প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়ে থাকে। তরুণদের অনেকেই মনে করেন ইন্টারনেটের মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করলেই বুঝি কাঁড়ি কাঁড়ি ডলার আসতে থাকবে। কিন্তু আউটসোর্সিংয়ের কাজে সাফল্যের খবর যেমন জানা যায়, ব্যর্থতার খবর তেমন নয়। প্রকৃতপক্ষে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ে ব্যর্থতার ঘটনা অনেক বেশি। কাজের ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন ছাড়া অনলাইনে আয় করা সম্ভব নয়। শুরুর আউটসোর্সিং বিষয়টা সম্পর্কে জানতে হবে। লিখেছেন নাসির খান
ফ্রিল্যান্সার
ফ্রিল্যান্সার বা মুক্ত পেশাজীবী এমন একজন যিনি নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে স্থায়ী বা দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে যুক্ত না থেকেই কাজ করেন। একজন ফ্রিল্যান্সার এক বা একাধিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারেন। আবার নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে চাকরি বা পড়ালেখার পাশাপাশিও ফ্রিল্যান্সার হিসেবে অন্যান্য কাজ করতে পারেন।
অনলাইনে আউটসোর্সিংয়ে এখন অনেকেরই আগ্রহ। এ কাজ শুরুর আগে দক্ষ হতে হবে। মডেল: স্বর্ণ, ছবি: সুমন ইউসুফআউটসোর্সিং
কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যখন তার নিজের বা প্রতিষ্ঠানের কাজগুলো বাইরের কাউকে দিয়ে করিয়ে নেয় তখন সেটি আউটসোর্সিং। প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের কাজ আউটসোর্স করা হয়ে থাকে। এই কাজগুলো অপর কোনো প্রতিষ্ঠান করতে পারে অথবা একজন ফ্রিল্যান্সারও কাজটা করে দিতে পারেন। প্রতিষ্ঠানের কাজগুলো আউটসোর্স করার অনেক ধরনের কারণ রয়েছে, দক্ষ লোককে দিয়ে কাজ করানো, কম মজুরির হার, কম সময়ে কাজ সম্পন্ন করা, সামগ্রিক ব্যয় কমানো, প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের অন্যান্য কাজে নিয়োগ করাসহ আরও কারণ রয়েছে।
অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট (মার্কেটপ্লেস হিসেবে পরিচিত) যেখানে বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ পাওয়া যায়। আবার আউটসোর্সিং মানেই সব সময় যে অনলাইনে কাজ করা এমন নয়। ধরা যাক একটি তৈরি পোশাক কারখানায় শার্ট তৈরি করা হয় এবং শার্টের বোতামগুলো এই কারখানায় তৈরি করা হয় না। এগুলো সরবরাহ করা হয় অপর একটি প্রতিষ্ঠান থেকে। অর্থাৎ তৈরি পোশাক কারখানাটি বোতাম তৈরির আলাদা ব্যবস্থা না রেখে অন্য কারখানা থেকে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে পারে।
অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ পাওয়ার পদ্ধতি
ইন্টারনেটে বেশ কিছু মার্কেটপ্লেস রয়েছে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের দক্ষ পেশাজীবীরা এখানে নিয়মিত কাজ করছেন। আবার বিষয়ভিত্তিক আলাদা আলাদা মার্কেটপ্লেসও রয়েছে। এই বাজারে কাজগুলোর বর্ণনা থাকে এবং যাঁরা কাজ করতে আগ্রহী তাঁরা কাজটি কত সময়ের মধ্যে এবং কত পারিশ্রমিকের বিনিময়ে করতে পারবেন তা উল্লেখ করে আবেদন করবেন। এরপর আলোচনার মাধ্যমে যিনি কাজটি করাবেন তিনি কোনো একজনকে নির্বাচন করবেন।
অনলাইন মার্কেটগুলোতে কাজের বর্ণনা সাধারণত ইংরেজিতে দেওয়া থাকে। অর্থাৎ ইংরেজি ভাষা জানেন এবং ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে, পৃথিবীর এমন যে কেউই এই কাজগুলো করার জন্য আবেদন করতে পারবেন। কিন্তু আবেদন করলেই কাজ পাওয়া যাবে এমন না, এটি প্রায় সম্পূর্ণভাব নির্ভর করে দক্ষতার ওপর। দক্ষতা ছাড়া কাজের জন্য আবেদন করা হলে হয়তো কখনো যোগাযোগই করা হবে না।
অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে ৫০০-এরও বেশি বিষয়ের কাজ পাওয়া যায়। যে বিষয় নিয়েই কাজ করা হোক না কেন, ইংরেজিতে পারদর্শী হতে হবে। কাজের জন্য আবেদন করা থেকে শুরু করে কাজ পাওয়া, কাজের বিভিন্ন ধাপে এবং সম্পন্ন করার পর পর্যন্ত কাজদাতার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হয়। যোগাযোগের দুর্বলতা থাকলে কোনো কারণে কাজ পাওয়া গেলেও নিয়মিতভাবে অনলাইনে কাজ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে না।
কাজ শেখা ও দক্ষতা অর্জন
‘আলাদাভাবে শেখার প্রয়োজন নেই, কাজ করতে করতে শেখা হবে’—ধারণাটি এ ক্ষেত্রে ভুল। কাজ শুরু করার আগে বিষয়টি সম্পর্কে সর্বোচ্চ দক্ষতা না থাকলেও অবশ্যই কাজটি সম্পন্ন করার মতো জ্ঞান থাকতে হবে। কাজের মাধ্যমে শেখা শুরু করলে প্রায় কখনোই নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে প্রকল্প শেষ করা যায় না। নিজের আগ্রহ কোন দিকে রয়েছে, সেটা বুঝতে হবে প্রথমে এবং এরপর সেই বিষয়সংশ্লিষ্ট কাজগুলো খুঁজে বের করতে হবে মার্কেট থেকে। কাজের বর্ণনায় লেখা থেকেও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কী কী বিষয় শেখা প্রয়োজন সে সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যেতে পারে।
কাজ শেখার সব থেকে বড় উৎস হলো ইন্টারনেট। সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে খুঁজে নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব এবং এখান থেকেই শেখা শুরু করা যেতে পারে। অনলাইনে বিনা মূল্যে প্রায় সব বিষয় সম্পর্কেই জানা সম্ভব। নিয়মিত চর্চা করা হলে ধীরে ধীরে বিষয়টি সম্পর্কে দক্ষ হয়ে ওঠা সম্ভব। পাশাপাশি শেখার জন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া যেতে পারে। তবে প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলে বা কোনো কোর্স করার সঙ্গে সঙ্গেই কাজ পাওয়া শুরু হয়ে যাবে এমন নয়। নিয়মিত চর্চা চালিয়ে যাওয়া জরুরি। আবার প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলেও, পাশাপাশি নিজের আলাদাভাবে শেখার কাজটি চালিয়ে যেতে হয়।
আউটসোর্সিংয়ের ক্ষেত্রে নিজের দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করার ফলেই পারিশ্রমিক দেওয়া হয়। কোনো বিষয়ে পারদর্শিতা না থাকলে কাজ পাওয়া বা উপার্জনের আশা করাটা ভুল। কত কম সময়ের মধ্যে কত বেশি পরিমাণ উপার্জন সম্ভব, এমন লক্ষ্যের পেছনে দৌড়ালে জয়লাভ করা যাবে না। দক্ষতা বাড়ানোর কাজ চালিয়ে যেতে হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে কাজ পাওয়ার জন্য অনুসন্ধান করতে হবে।
সূত্র: প্রথম আলো


অনলাইনে আয়ের ১৫ টি উপায় যা হতে আপনি আয় করতে পারেন, এডভান্স আউটসোর্সিং





অনলাইনে আয়ের ১৫ টি উপায় যা হতে আপনি আয় করতে পারেন, এডভান্স আউটসোর্সিং



অনলাইনে আয়ের ১৫ টি উপায় যা হতে আপনি আয় করতে পারেন, এডভান্স আউটসোর্সিং

১. একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরী করুন এবং অ্যাডভার্টাইজিং নেটওয়ার্ক যেমন গুগল অ্যাডসেন্স বা ক্রয়বিক্রয়(buysell) অ্যাড এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন। আপনি চাইল গুগল ডাবলক্লিক এর মাধ্যমেও সরাসরি আয় করতে পারেন।
২.মেইলচিম্পের মাধ্যমে ইমেইল নিউসলেটার সেল করে আয় করতে পারেন। স্পন্সর বা সাবস্ক্রাইবার খুজে বের করতে হবে। যেখানে ভিজিটররা নিউসলেটার পাওয়ার জন্য টাকা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করবে। HackerNewletter, NowIKnow এবং Launch.co এই ধরনের কাজের ভাল উদাহরণ হতে পারে।
৩. নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলুন এবং ইউটিউবের পার্টনার হয়ে যান। আপনি Oneload সাইটটি ব্যবহার করে আপনার ভিডিওটি অনেক সাইটে ছড়িয়ে দিতে পারেন।
৪. সৃজনশীল কিছু তৈরী করুন যেমন হ্যান্ডবেগ জুয়েলারি পেইন্টিং বা কুটিরশিল্প ইত্যাদি এবং তা বিক্রয় করতে পারেন ইটসি, আর্টফায়ার বা ই-বে তে বিক্রয় করতে পারেন।
৫.টি-শার্টের ডিজাইন করুন এবং http://www.threadless.com, জাজে বা ক্যাফেপ্রেস এ রাখুন। আর বিক্রয় করুন। ৬.নিজের অনলাইন স্টোর তৈরী করুন তা নিজস্ব ডোমেইন বা সপিফাই (shopify),স্কয়ার স্পেস এ হতে পারে। যেকোন বস্তু খাবার থেকে শুরু করে ডিজিটাল পণ্য সবই সেল করতে পারেন।
৭.যে কোন বিষয়ের উপর বই লিখুন। তা কিন্ডেল স্টোর, গুগল, বা আইবুক এ প্রকাশ করুন। আপনি চাইলে ই বুক হিসাবে অন্য রিটেইলার দের কাছে ও বিক্রয় করতে পারেন। অন্য রিটেইলার বিক্রয়ের জন্য স্মাশউড (Smashwoods)বা বুকবেবি (BookBaby) ব্যবহার করতে পারেন।
৮. ইউডেমি Udemy বা স্কিল শেয়ারের SkillShare শিক্ষক হিসাবে যোগদান করুন আপনার প্রিয় বিষয় নিয়ে টিউটোরিয়াল তৈরী করুন। গিটার থেকে শুরু করে সাহিত্য ইয়োগা থেকে বিদেশী ভাষা যেকোন কিছু আপনি আন্তর্জাতিকভাবে শেখাতে পারেন। ৯. কোডিং শিখুন। গুরু Guru, ই-ল্যান্স eLance, আপওয়ার্ক, বি-ল্যান্সার এর মত মার্কেট প্লেস এ সফট্‌ওয়ার ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টে কাজ করুন।
১০. ভার্চুয়াল অফিস অ্যাসিস্টেন্ট হিসাবে প্রশাসনিক বা টেকনিক্যাল কাজে দুরবর্তী সহায়তা করতে পারেন। এক্ষেত্রে ই-ল্যান্স, টাস্কর‌্যাবিট TaskRabbit বা আপওয়ার্ক এ প্রচুর কাজ পাবেন। ১১.স্ক্রিপ্ট রাইটার হিসাবে যেমন কোন ব্রাউজার এর এক্সটেনশন প্লাগিন,মোবাইল অ্যাপস (অ্যান্ড্রয়েড বা আইফোন) তৈরী করে আয় করুন। এক্ষেত্রে কোডকেনিওন CodeCanyon, চুপা Chupa বা বিনপ্রেস BinPress এ আপনার কোডটি বিক্রয় করে আয় করতে পারেন। ১২. খুব সাধারণ কম্পিউটার জব যেমন ডাটা এন্ট্রি জব, ট্রান্সক্রাবিং কিংবা ভিজিটিং কার্ড তৈরী করে আয় করতে পারেন। এজন্য মেকানিক্যাল টার্ক Mechanical Turk ব্যবহার করতে পারেন।
 
১৩. সৃজনশীল কাজ যেমন লোগো ডিজাইন,ব্যানার ডিজাইন,ওয়েব ডিজাইন অন্যান্য মার্কেটিং এর উপাদানগুলো তৈরী করে অনলাইনে আয় করা সম্ভব। এক্ষেত্রে ৯৯ডিজাইন 99Designs, ক্রাউডস্প্রিং CrowdSpring, ডিজাইনক্রাউডের DesignCrowd মত সাইটগুলো থেকে আয় করা যায়।
১৪. আপনার কি ভাল কন্ঠ আছে। আপনার যদি ইংরেজীতে জড়তা না থেকে থাকে তবে উমানো, ভয়েসবানী VoiceBunny, ভয়েস১২৩ Voice123 ভয়েস আর্টিষ্ট হিসাবে কাজ করে আয় করতে পারেন।
১৫.অনেকেই আছেন যারা ভাল গান করেন। আপনি যদি ভাল গান করে থাকেন অ্যামাজন এমপিথ্রি, আইটিউন, প্যান্ডোরা,স্পটিফাই এর গান গুলো বিক্রয় করতে পারেন। এজন্য ডিস্ট্রোকিড DistroKid, টিউনকোর Tunecore, লাউডার এফএম loudr.fm বা সিডিবেবির CDBaby সাহায্য নিতে পারেন। আপনি চাইলে সরাসরি আপনার অডিও ফাইল গুলো অডিও জংগল AudioJungle, পন্ড৫ Pond5 বিক্রয় করতে পারেন।

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/442639


August 6, 2016

অনলাইনে ইনকাম করার এই বছরের শ্রেষ্ঠ সাইট।Pc +Android সবাই কাজ করতে পারবেন।





অনলাইনে ইনকাম করার এই বছরের শ্রেষ্ঠ সাইট।Pc +Android সবাই কাজ করতে পারবেন।।

★★★যাদের আকাউন্ট খোলার সময় ip use already আসবে তারা
google chorme browser / Pufin browser দিয়া সহজে করতে পারেন। তবে আমার মতে pufin browser Best হবে. so সবাই pufin browser Download করুন।
এখন এখানে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন
পিকচার দেখে কাজ করুন


এখানে সব গুলো Form পূরন করুন এবং রেফার এর ঘরে sachida লিখা থাকবে। এটার জন্য আপনার আয় একটু বেড়ে যাবে আর আমার একটু হাল্কা লাভ।
যদি কোন রকম সমস্যা হয় আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন।হেল্প করার চেষ্টা করব।নিচে ফেসবুক এর লিনক দেওয়া আছে
এবার লগিন করতে হবে

এবার নিচের স্ক্রিনশট এর মত কাজ গুলা প্রতিদিন করবেন…… এটা করলে আপনি অনেক ডলার পাবেন।।





এভাবে আপনি সবগুলো অ্যাড দেখবেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ড ডলার জমা হবে।
আপনি বাম পাশে Promotional Tools কিক্ল করে আপনার রেফার লিংক পাবেন। সেই লিংক দিয়ে আপনার বন্দুকে অ্যাকউন্ড করান। নিচে দেখুন কত বন্ধু কত আয় করতে পারবেন?
দরুন আপনার ১০ রেফার ফেন্ড আছে তারা প্রতিদিন ২০ সেন্ট আয় করল আপনি পাবেন .20*10=২ ডলার। নিচে আয় এর পরিমাণ দেওয়া হল।
10 reffer X .20 = 2$=2*80=160 টাকা প্রতিদিন।
20 reffer X .20= 4$=4*80=320 টাকা প্রতিদিন।
50 reffer X .20=10$=10*80=800 টাকা প্রতিদিন।
100 reffer X .20=20=20*80=160 টাকা প্রতিদিন।
1000 reffer X .20=200=200*80=16000 টাকা প্রতিদিন।
বি:দ্র: আপনাকে প্রতিদিন সবগুলো CashLink শেষ করলে আপনার রেফার থেকে আয় পাবেন।মনে রাখবেন এই লিনক গুলা প্রতিদিন দেক্তে হবে না হলে ইনকাম আসবে না।
টাকা তুলার উপায়: আপনি Payza, PerfectMoney, Netellr এবং Bitcoin দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।
আশা করি সবাই ভাল থাকবেন, ভাল লাগলে সবার সাথে শেয়ার করবেন।

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/446778


অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টিউটোরিয়াল (পর্ব – ০১): নিশ নির্বাচন



অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টিউটোরিয়াল (পর্ব – ০১): নিশ নির্বাচন


Niche Selection
Niche Selection
অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টিউটোরিয়ালে সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমি মাহাবুব রাজ। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বর্তমানে সবচেয়ে সেরা আউটসোর্সিং মাধ্যম। সো আপনি যদি আপনার অনলাইন ক্যারিয়ার নিয়ে হতাশ থাকেন অথবা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন এ বিষয়ে সম্যক ধারনা পেতে চান, তাহলে পড়ে ফেলতে পারেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হতে পারে আপনার জীবনের শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্তঃ পরিপূর্ণ গাইডলাইন ও টিম ওয়ার্ক
অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে আপনাকে কিছু বিষয় আগে থেকে মাথায় রাখতে হবে। সেগুলো হচ্ছে ইনভেস্টমেন্ট, মৌলিক কাজে দক্ষ হওয়া, শুরুতেই মূল প্রজেক্ট না করা, ইনভেস্টমেন্ট খাত সমূহ মাথায় রাখা, শর্টকাট রাস্তা থেকে দূরে থাকা, হাল না ছেড়ে লেগে থাকা। এই বিষয়েও আমার একটা লেখা আছে।
আজ থেকে আমি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর উপর নিয়মিত টিউটোরিয়াল লিখব। যেগুলো ফলো করে আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার আগে সবার প্রশ্ন থাকে। তা হচ্চে কোন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ শুরু করা উচিত। অনেকে উপযুক্ত প্রোডাক্ট নির্বাচন করতে পারে না যার কারনে শুরুতেই ভুল পদক্ষেপ নিয়ে থাকে। আপনি যদি সঠিক প্রোডাক্ট নির্বাচন করতে ভুল করেন তাহলে ধরে নিন আপনি শুরুতেই ভুল পথে পা বাড়িয়েছেন। তাই আপনাকে সচেতনতার সহিত প্রোডাক্ট নির্বাচন করতে হবে।
অ্যামাজনের মূল ওয়েবসাইটের লিংক হচ্ছেঃ https://www.amazon.com
হোমপেইজ দেখে মনে করবেন না যে অ্যামাজনের প্রোডাক্ট এত কম কেন! আপনি অ্যামাজনের সকল প্রোডাক্টের লিস্ট দেখতে চাইলে হেডার অংশের ডিপার্টমেন্টে ক্লিক করতে পারেন।
01
অথবা সরাসরি https://www.amazon.com/gp/site-directory লিংকে অগ্রসর হতে পারেন। এর পর নিচের ছবির মত পূর্নাংগ লিস্ট দেখতে পাবেন।
Amazon Site Directory
Amazon Site Directory
এবার সাইট ডাইরেক্টরী থেকে দেখে নিন অ্যামাজনের কত হাজার ধরনের প্রোডাক্ট রয়েছে। তবে আমরা যে কোন প্রডাক্ট নিয়ে কাজ করব না। আমরা কাজ করব বাছাই করা কিছু প্রোডাক্ট নিয়ে।
যে যে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন নাঃ
a. যে সকল প্রোডাক্টের দাম 50 ডলারের কম এবং 500 ডলারের বেশী
b. সিজনাল প্রোডাক্ট (যে সব জিনিস শুধু নির্দিষ্ট ঋতুতে বিক্রি হয়)
c. সব ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট
যে যে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেনঃ
a. যে সব নিশের ইউজার র‍্যাটিং গড়ে ১০ এর উপর
b. যে সব প্রোডাক্ট দীর্ঘদিন চলে এসেছে এবং ভবিষ্যতে চলবে
c.  কাস্টমাররা যে সকল প্রোডাক্ট ইনস্টেন্ট কেনার জন্য সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।

ব্যাখ্যাঃ 50 ডলারের নিচের প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করলে যে কমিশন পাবেন তা খুবই কম। তাই আপনাকে ভাল আয় করতে হলে অনেকগুলো প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হবে। আবার 500 ডলারের প্রোডাক্ট কেউ দেখামাত্রই কিনবে না। কারণ, এইসব প্রোডাক্ট কিনার আগে ক্রেতারা অনেক কিছু চিন্তা-ভাবনা করে, বুঝে-শুনে কিনবে। আমরা যেমন কোন দামী পণ্য কেনার আগে একটু সময় নিয়ে ভাল করে দেখে শুনে বুঝে সিদ্ধান্ত নেই তেমনি অনলাইনেও কোন গ্রাহকরা দামী জিনিস কেনার আগে ভাল করে বুঝে শুনে কেনার সিদ্ধান্ত নেন।
ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট সময়ে সময়ে পরিবর্তনশীল। আপনি যদি ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট নিয়ে কোন নিশ সাইট তৈরী করেন তাহলে প্রোডাক্ট মার্কেট আউট হয়ে গেলে আপনার সাইটে ভিজিটর পাবেন না। এছাড়া ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্টের কমিশন সব সময় 4% দিয়ে থাকে। কিন্তু অন্যসব প্রোডাক্টের ক্ষেত্রে 4% থেকে 8.5% পর্যন্ত কমিশন দিয়ে থাকে। তাই ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ না করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
এখানে আমি সকল প্রোডাক্টগুলোর একটা লিস্ট দিচ্ছি। এই লিস্টের বোল্ড অক্ষরের প্রোডাক্টগুলো নিয়ে আপনারা কাজ করতে পারেন।
নিচে লক্ষ্য করুনঃ
  1. Amazon Video
  2. Digital & Prime Music
  3. Apps Store for Android
  4. Amazon Photos & Drive
  5. Kindle E-readers & Books
  6. Fire Table
  7. Fire TV
  8. Echo & Alexa
  9. Books & Audible
  10. Movie, Music & Games
  11. Electronics & Computer
  12. Beauty, Health & Grocery
  13. Toys. Kids & Baby
  14. Clothing, Shows & Jewelry
  15. Sports & Outdoors
  16. Automotive & Industrial
  17. Handmade
  18. Home Service
  19. Credits & Payment Products
source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/446843


গ্রাফিক্স ডিজাইন থেকে ইনকাম ‘৯৯ ডিজাইন টিউটেরিয়াল” পর্ব-১



গ্রাফিক্স ডিজাইন থেকে ইনকাম ‘৯৯ ডিজাইন টিউটেরিয়াল” পর্ব-১



part 1
সবাইকে মাহে রমজান মোবারক এর শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি কয়দিন আগে আমাদের গ্রাফিক্স ডিজাইন গ্রুপে পুস্ট দিয়েছিলাম ৯৯ ডিজাইন নিয়ে টিউটেরিয়াল লিখবো কিনা? সেই দিন অনেকে সম্মতি জানিয়েছিলেন। তাই চেষ্টা করবো এই কয়দিন আপনাদের জন্য ৯৯ ডিজাইন নিয়ে পর্ব ভিত্তিক টিউটেরিয়াল লেখা।

আজকে প্রথম পর্ব
আজকে আমাদের প্রথম পর্ব, আজকের পর্বে বেশী কিছু বলবো না! শুদু ৯৯ ডিজাইন নিয়ে কিছু কথা বলবো। বলে রাখা ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে অনেকে মাসে ৯৯ ডিজাইন থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতাছে। তাই আপনি ও পারবেন, আপনাকে পারতে হবে! কারণ যারা ইনকাম করতাছে তারাতো আমার, আপনার মত মানুষ।
৯৯ডিজাইনে ইনকাম করতে করতে হলে আপনাকে অব্যশই অপেক্ষা করতে হবে! এবং কাজ শিখতে হবে। কারণ, সব কিছুর উপর হচ্ছে আপনি কি জানেন? আপনার নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি কি করতে পারবেন? আপনার দ্বারা কি সম্ভব? আপনি কি আসলেই গ্রাফিক্স জানেন? আপনি কত সময় দিতে পারবেন?
যদি ওই সব প্রশ্নের উত্তর ইয়েস হয়ে থাকে তাহলে আপনার জন্য অপেক্ষা করতাছে ৯৯ ডিজাইন।

কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর

প্রশ্নঃ ৯৯ ডিজাইন কি? 
উত্তরঃ ইন্টারনেটে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য যে সকল মার্কেটপ্লেস রয়েছে তাদের মধ্যে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী একটি সাইট হচ্ছেhttp://www.99designs.com। এই সাইটটি শুধুমাত্র ডিজাইনারদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি গ্রাফিক্স ডিজাইনের বিশ্বে সেরা সাইট ও বলা যায়।
প্রশ্নঃ ৯৯ ডিজাইনে কি কি কাজ পাওয়া যায়? 

উত্তরঃ  ওয়েবসাইট ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, বাটন ও আইকন ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ ৯৯ ডিজাইন অন্যান্য সাইট থেকে ভিন্ন কেন?
উত্তরঃ ৯৯ ডিজাইনে প্রত্যেকটি ডিজাইন সম্পন্ন করার জন্য ক্রেতা বা ক্লায়েন্ট একটি উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। প্রতিযোগিতায় যে কেউ অংশগ্রহণ করতে পারে এবং ক্লায়েন্টের নির্দেশ অনুযায়ী ডিজাইনাররা ডিজাইন তৈরি করে। সবশেষে ক্লায়েন্ট একটি ডিজাইনকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করে এবং পুরষ্কার হিসেবে ডিজাইনারকে পূর্ব নির্ধারিত অর্থ প্রদান করে থাকে।
৯৯ ডিজাইনে প্রত্যেকটি কাজকে কনটেস্ট (contest) বা প্রতিযোগিতা বলা হয়। ক্লায়েন্টকে এই সাইটে কনটেস্ট হোল্ডার বা আয়োজক এবং অংশগ্রহণকারী ফ্রিল্যান্সারদেরকে ডিজাইনার হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

যেভাবে কাজ করতে হবে


১) ডিজাইনের নির্দেশনা তৈরি:
প্রথম ধাপে প্রতিযোগিতার আয়োজক তার চাহিদা অনুযায়ী ডিজাইনের একটি নির্দেশনা তৈরি করে যাকে বলা হয় ডিজাইন ব্রিফ (Design Brief)। ডিজাইনাররা এই ব্রিফের উপর ভিত্তি করে তাদের ডিজাইন তৈরি করে থাকে। প্রতিযোগিতাটির আয়োজন করার জন্য এসময় ক্লায়েন্টকে ৩৯ ডলার অর্থ সাইটকে প্রদান করতে হয়। তবে এই সাইট থেকে ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে কোন ফি নেয়া হয় না।
২) বাজেট নির্ধারণ:
দ্বিতীয় ধাপে আয়োজক পুরষ্কারের পরিমাণ নির্ধারণ করে। পুরষ্কারের মূল্য সর্বনিম্ন ১০০ ডলার থেকে শুরু করে এক থেকে দুই হাজার ডলার পর্যন্ত হতে পারে। এটি সম্পূর্ণ আয়োজকের বাজেটের উপর নির্ভর করে।
৩) প্রতিযোগিতা শুরু:
প্রত্যেকটি প্রতিযোগিতা সর্বনিম্ন ১ দিন থেকে সর্বোচ্চ ৭ দিন পর্যন্ত চলতে পারে। এই সময়ের মধ্যে ডিজাইনাররা প্রজেক্টের ব্রিফের উপর নির্ভর করে ডিজাইন তৈরি করে এবং তৈরিকৃত ডিজাইনের একটি ছবি ওয়েবসাইটে জমা করে। এই ছবিগুলো যে কেউ দেখতে পারে। এতে একজনের ডিজাইন দেখে তার থেকে ভাল আরেকটি ডিজাইন তৈরি করার মানসিকতা ডিজাইনারদের মধ্য কাজ করে। যা পরিশেষে আয়োজকের জন্য সুফল বয়ে আনে। প্রতিযোগিতা চলাকালীন সময়ে আয়োজক জমা দেয়া প্রত্যেকটি ডিজাইনকে একটি রেটিং এবং একটি টিউমেন্ট প্রদান করে। কোন ডিজাইন ভাল না হলে তা ঠিক করার পরামর্শও আয়োজক দিয়ে থাকে। প্রত্যেক ডিজাইনার একের অধিক ডিজাইন জমা দিতে পারে।

৪) বিজয়ী নির্ধারণ:

রেটিং এবং টিউমেন্ট প্রদানের মাধ্যমে আয়োজক ডিজাইনারদের সাথে যোগাযোগ করে এবং তার কাঙ্খিত ডিজাইন তৈরি করিয়ে নেয়। প্রতিযোগিতা শেষ হবার পর আয়োজক একজনকে বিজয়ী হিসেবে নির্ধারণ করে এবং তার পুরষ্কার প্রদান করে। সবশেষে ডিজাইনার তার তৈরিকৃত মূল ডিজাইনের ফাইল আয়োজককে দিয়ে দেয়। (freelancerstory) 
সহজ কথায় ক্লিয়ার করিঃ ৯৯ ডিজাইন হচ্ছে খানিকটা গেইমিং এর মত! উদাহরণ দেই, মনে করুন আব্দুর রহিম একটি কোম্পানির মালিক, এখন সে তার কোম্পানির জন্য একটি লগো তৈরি করতে চায়। এখন সে লগো তৈরি করার জন্য ৯৯ ডিজাইনে একটা এড দিলো, এবং এই এডটা আমরা সবাই দেখলাম, সেই এড দেওয়ার সাথে নিয়ম বলে দিলে, তারপর আমারা সবাই এডটা দেখে সেই এডে সম্মতি দিয়ে এডিট করতে বসে গেলাম। এখন আমরা তার এড অনুযায়ি কাজ জমা দিলাম (কাজটা সে দেখলো) এবং যেটা তার ভালো লাগবে সেটাকে বিজয়ী করবে! এবং পর্যাপ্ত ডলার দিয়ে দিবে। প্রতিযোগিতা ১০ থেকে শুরু করে ১ হাজার ডলার এর ও হয়ে থাকে।
মজার বিষয় হলো অন্য অংশগ্রহণ কারি কি কাজ জমা দিলো সেটা লাইভ দেখা যায়, তাই এটা থেকে বিস্তারিত ধারণা দ্যে কাজ করা যায়! এ ক্ষেত্রে জয়ী হবার চান্স থাকে বেশী।
এই গুলা ধাপে ধাপে আলোচনা করবো।
এখন অনেকের মনে প্রশ্ন হবে ৯৯ ডিজাইনে কাজ করতে হলে আমাকে কি কি শিখতে হবে?
আপনাকে ফটোশপ এর কাজ ভালোবাবে জানতে হবে, ইলাস্ট্রিটর এর কাজ জানতে হবে। আর তারপর লাইট্রুম সহ ভিবিন্ন এডিটিং সম্পর্কে জানতে হবে।
99 ডিজাইন নিয়ে দেখুন ভিডিওঃ এখানে  https://www.youtube.com/user/99designs


source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/447002


চরম একট আয় করার সাইট withdraw করতে দেরী পেতে দেরী লাগে না সাথে সাথে instant পেমেন্ট তাই দেরী না করে কাজ শুরু করুন 100% গ্যান্টেড সাইট টিউনিটি বিস্তারিত পরুন



চরম একট আয় করার সাইট withdraw করতে দেরী পেতে দেরী লাগে না সাথে সাথে instant পেমেন্ট তাই দেরী না করে কাজ শুরু করুন 100% গ্যান্টেড সাইট টিউনিটি বিস্তারিত পরুন



এক কথায় সাইটটি অসাম এবং সম্পূর্ণ আলাদা অনেক সুবিধা সম্বলিত এই সাইটটি থেকে খুব সহজেই আয় করতে পারবেন. বেশি কথা বলবো না তবে আমি সাইটটিতে 1000% গ্যানটি দিচ্ছি কারন এটি সারটিফিকেট প্রদান কারী সাইট তো চলুন এর সকল সুবিধাসমূহ জানি. এতে রয়ছে ডুবাই অথবা মালায়শিয়া টুরে যাওয়ার সুযোগ অথবা iphone ফ্রিতে কেনার সুযোগ কি ভাবতিছেন ফ্রিতে এতো কিছু আমি বলছি হ্যা এই সাইট থেকে আয় করার পাশাপাশি আপনি পয়েন্ট পাবেন আর এই পয়েন্ট জমিয়েই নিতে পারেন ডুবাই অথবা iphone সহ পয়েন্ট ভাংগিয়ে ডলার নেওয়ার সুযোগ তাই যলদী করুন

কিভাবে account করবেন দেখুনঃ-
1] প্রথমে এই লিংকে যান  click here
2] তাহলে নিচের ছবির মত আসবে register এ click করুন

3] তাহলে নিচের ছবির মত একট ফরম আসবে

এই ফরমে আপনার username লিখুন তারপর একটি email address লিখুন তারপর password লিখুন আবার password টি লিখুন তারপর secondary অন্য একটি password দিন  তারপর i agree with the terms of service এ টিক দিন তারপর im not a robot এ click করে picture ক্যাপচা সঠিক ভাবে করে register এ click করুন তাহলে সব ঠিক ঠাক থাকলে register successful দেখাবে ব্যাস হয়ে গেল আপনার account.
এবার কাজের ধারাঃ-
1] account করা শেষ হলে login এ click করুন তারপর আপনার username এবং password লিখুন তারপর secondary password টি লিখুন তারপর GET IN এ click করুন ব্যাস login হয়ে যাবে.
2] এবার নিচের ছবির মত ads এ click করুন

3] তাড়লে নিচের ছবির মত অনেক ads পাবেন click করে সব দেখে ফেলুন

তাহলে প্রতিদিনের ads প্রতিদিন দেখুন .
মজার বিষয় হচ্ছে এবার দেখুন.
আপনি যদী $1 ডলার দিয়ে একটি adpack কিনলে সাথে সাথে পাচ্ছেন 100 টা cash link এবং 1000 banner credit এবং 120% ব্যাক আর কি চান বলেন.
আর আপনার রেফারেল যদী এই adpack কিনে তাহলে আপনি পাবেন 4% কমিশন এবং আপনার রেফারেলের রেফারেল যদী কিনে এই adpack তাহলে সেখান থেকেও পাবেন 2% কমিশন.  কি সত্যি অসাম না?..
এবার আসুন দেখি কি ভাবে iphone সহ ডুবাই এবং ফ্রিতে হাজার হাজার ডলার নেওয়ার সুযোগ.
এই সাইটটি তাদের worker দের জন্য আয় করার পাশা পাশি পয়েন্টের ব্যবস্হা করেছে যে point জমিয়ে আপনি iphone কিংবা ডুবাইয়ের টুরে টিকিট অথবা ডলার নিতে পারবেন দেখুন সেটা কিভাবে.
1] প্রথমে login করে নীচের ছবির মত all prize এ click করুন

2] তারপর নিচের ছবির মত সব দেখতে পাবেন কত point এ কি prize আছে ok.
কি অনেক point দেখে ভয় পাচ্ছেন দেখুন তাহলে কিভাবে দ্রুত point জোগার করবেন:-
On Registration করলে => 12 points পাবেন
On New Referral => 100 points পাবেন
For every dollar spent => 50 points পাবেন
Payment proof on our site => 10 points পাবেন
Payment proof on other websites => 50 points পাবেন
View more than 10 ads daily => 20 points পাবেন
Invitation referral & registration & activity => 100 points পাবেন
তাহলে দেখলেন তো কত সহজ point জোগার করা. চালিয়ে যান.
আমার payment proof:-
আপনি মাত্র $5 হলেই withdrew করতে পারবেন payza সহ আরও অনেক পদ্বিতে আর withdrw করার 1 sec এই ডলার হাতে পেয়ে যাবেন.

তো দেরী না করে শুরু করে দিন এমন আর পাবেন না

source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/447430