October 31, 2017

জেনে নিন অনলাইনে সহজে ইঙ্কাম করার ৭ টি কার্যকারি উপায় মিঃ একেবি

জেনে নিন অনলাইনে সহজে ইঙ্কাম করার ৭ টি কার্যকারি উপায়

 0 টিউমেন্টস 25 দেখা প্রিয়

আউটসোর্সিং
হেলো বন্ধুরা।
কেমন আছেন সবাই?
আশা করছি ভালো। আমিও সকলের দোয়ায় ভালো আছি।
এটা টেকটিউনসে আমার ৯ম টিউন

আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি অনলাইনে ইঙ্কাম করার ৭ টি সহজ এবং সব চাইতে কার্যকারি উপায়।
আপনারা অনেকেই হয়তো অনলাইনে ইঙ্কাম করতে চান কিন্তু সঠিক উপায় না জানার ফলে ইঙ্কাম করতে পারছেন না। তাই আপনাদের জন্য আজকের এই ভিডিওটি

বিস্তারিত ভাবে জানতে ভিডিওটি দেখুন

১। Short link
আপনারা অনেকেই শর্ট লিঙ্কের সাথে পরিচিত হয়ে থাকবেন, আপনারা জানেন কি এই শর্ট লিংকের মাধ্যমে বেশ ভালো ইঙ্কাম করা যায়?
২। Sell images
আপনারা জানেন কি আপনার তোলা/ইডিট করা ছবি দিয়ে আপনি টাকা ইঙ্কাম করতে পারবেন?
৩। Buy sell goods
আপনারা পুরাতন সকল কিছু কেনা বেচা করে ইঙ্কাম করতে পারবেন।
৪। Affiliate marketing
এফিলেয়ট প্রোগ্রামের মাধ্যমে অন্যের পণ্য বিক্রি করে ইঙ্কাম করতে পারবেন।
৫।  Blogging
ব্লগের মাধ্যমে ইঙ্কাম করতে পারবেন।
৬। Freelancing
ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে হাজার হাজার টাকা ইঙ্কাম করতে পারবেন।
৭। Domain name buy sell
অল্পদামে ডোমেইন কিনে বেশি দামে বিক্রি করতে পারবেন।

source:http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/522205

কি চান নাকি সব পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নিতে? হ্যাকিং টুল+বইয়ের সমাহার (শততম টিউনে পদার্পন!)

 177 টিউমেন্টস 9,571 দেখা 145 প্রিয়

হ্যাকিং
প্রথমে একটা মহা সুসংবাদ দিয়ে টিউন শুরু করছি। টেকটিউনস এখন Alexa র‍্যাংকিং এ ২০নাম্বারে!!!!!!!!!
এই টিউনটা করার আগে আমি যতটুকু চিন্তা করেছি বা প্রস্তুতি নিয়েছি আগের কোন টিউনে এমন নেইনি। এই টিউন করার আগে এত টেনশন করার কারন কি? কারন হলো একটাই। শততম টিউন!
এই টিউনে অনেক অপ্রোয়োজনিয় কথা থাকবে এবং থাকাটাই স্বাভাবিক মনে হয়! তারপরেও যারা পড়তে চান না তারা স্কিপ করে চলে যান।
আমার সংক্ষিপ্ত পরিচয়ঃ
আমার সম্পুর্ন নাম হাসান যোবায়ের (আল-ফাতাহ্)। আমি মধ্যভিত্ত পরিবারের সন্তান। আপনাদের দোয়ায় আমি এই বছর H.S.C পরীক্ষা দিব। আমি মোটামুটি ঠান্ডা টাইপের শান্ত ছেলে। অপরিচিত কারো সাথে কথা খুব কম বলি কিন্তু কারো সাথে ফ্রী হয়ে গেলে আবার অনেক বেশি কথা বলি। 😛 খুব সাদাসিধা ভাবেই জীবন যাপন করি। অতিরিক্ত আধুনিকতা পছন্দ না। কেন জানি মিথ্যা আমার অনেক অপছন্দ। বলতে গেলে মিথ্যা কথা সহ্য করতে পারি না। 🙁 আমার মনে হয় একটা গুন আছে। সেটা হলো কথা বলার চেয়ে শুনতে পছন্দ করি। শ্রোতা হিসেবে আমি চমৎকার!
খেলার মধ্যে ক্রিকেট পছন্দ। বিতর্ক করতাম নিয়মিত। ক্লাসিক গান শুনতে বেশি পছন্দ করি। মুভি দেখি প্রচুর। মন খারাপ থাকলে চুপ করে থাকি। মন ভাল থাকলে একা একা হাসি। 🙂
যেকোন ধরনের নেশাই ঘৃনা করি। আমার সম্পর্কে আর কিছু বলার মতো খুজে পাচ্ছি না। যদি কিছু জানার থাকে মন্তব্য করে জেনে নিবেন।

আমি এবং টেকটিউনসঃ

আমি বাসায় নেট আনি খুব বেশিদিন হয়নি। প্রায় দুই বছর হয় আমি নেট ব্যবহার করি। তখন নেট বলতে শুধু ফেসবুক বুঝতাম। 😛 একদিন ফেসবুকে একজন ফ্রেন্ডের কাছে সামুর লিঙ্ক পাই। ঐ দিনই প্রথম কোন বাংলা ব্লগের সাথে আমার পরিচয় হয়। সামুতেও টেকি পোস্ট আছে কিন্তু তারপরেও কিসের যেন অভাব বোধ করতাম। হঠাৎ একটা পোস্টে টেকটিউনসের লিঙ্ক পাই।
তো টেকটিউনসে ঢুকে আমার চোখতো ছানা বড়া। আসলে তখনকার অনুভুতিটা লিখে প্রকাশ করা যাবে না। আমার এখনও স্পষ্ট মনে আছে ঐ দিনের প্রথম পেজ থেকে পিছনের ৭০ পাতা পর্যন্ত আমি পড়েছিলাম। যেটাই গুরুত্বপুর্ন মনে হয়েছে সেটাই পড়ে দেখিছি। ঐ সময়ের কিছু জনপ্রিয় টিউনার ছিলেন যাদের প্রত্যেকটা টিউন পড়েছি।
এত জ্ঞানী ব্যক্তিদের মাঝে আমি টিউন করবো তখনও চিন্তা করতে পারিনি। কিছুদিন পর রেজিস্ট্রেশন করে ফেললাম। আপনাদের মনে আছে কিনা জানি না আমার নাম তখন ছিল ইংরেজিতে। Hasan Jubair(Al-Fatah) ছিল আমার আইডি। কারন তখনও বাংলা লিখতে জানতাম না! একজনের টিউনে অভ্রের সন্ধান পাই। এই জন্য অবশ্যই মেহেদি হাসান ভাই এবং উনার টিম কে বিশেষ ধন্যবাদ। কারন অভ্র না থাকলে আমি আজকে টিউনার হাসান যোবায়ের হতে পারতাম না।
তারপর সাহস করে একটা টিউন করেই ফেললাম। যদিও টিউনটা ছিল ছোট কিন্তু ঐ টিউনে ৪টা মন্তব্য পাওয়ার পর এত ভাল লেগেছিল যেটা এখন ৫০ মন্তব্য পাওয়ার পরেও পাই না। নতুন টিউনার হিসেবে অনেকেই একটু হেয় হয় আমিও হয়েছিলাম। তবে HDR একটা সফট নিয়ে টিউন করার পর আমাকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো আমার টিউন সংখ্যা যখন মাত্র ১৮-২০টা তখনই টপ টিউনার মিটাআপের লিস্টে আমার নাম পাই। আর এই সুযোগে সকল টপ টিউনারের সাথে পরিচয় ঘটে যায়।
আমার নিজের কোন ওয়েব সাইট নেই। টিটি কেই আমার নিজের সাইট ভাবি। টিটিই আমার অনলাইন ডায়রি!
অনেকেই আমাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বা উৎসর্গ করে টিউন করেছেন। আপনাদের কাছে আমি চির কৃতজ্ঞ।
সব শেষে টেকটিউনস কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে ভুমিকা শেষ করছি।
আর টিটি ছবির জন্য EA ভাইকে ধন্যবাদ।
*********************************************************************************************
ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখা কতটা ভয়ংকর হতে পারে তা নিচের সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করলে বুঝতে পারবেন। সোজা কথা ব্রাউজারে সেভ করা পাসওয়ার্ড এক তুড়িতেই হাতিয়ে নেয়া সম্ভব!
তাহলে উপায়? হ্যা উপায় আছে। উপায় হলো মজিলা ফায়ার ফক্স ব্যবহার করা। মজিলাতে আপনি যদি মাস্টার পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন তাহলে কোন ভয় ছাড়াই পাসওয়ার্ড সেভ রাখতে পারেন। কিভাবে মাস্টার পাসওয়ার্ড দিবেন?
"Tools -> Options -> Security / Passwords -> Use a master password কাজ শেষ!

যেসব টুল দিয়ে সেভ করা পাসওয়ার্ড হ্যাক করা যায়ঃ

  • # BrowserPasswordDecryptor
    # ChromePasswordDecryptor
    # DigsbyPasswordDecryptor
    # DllHijackAuditor
    # ExcelPasswordRecovery
    # FacebookPasswordDecryptor
    # FireMaster
    # FiremasterLinux
    # FirePassword
    # FirePasswordViewer
    # FTPPasswordSniffer
    # GooglePasswordDecryptor
    # HashCompare
    # HashGenerator
    # IEPasswordDecryptor
    # IMPasswordDecryptor
    # iTunesPasswordDecryptor
    # KeychainRecovery
    # LDAPSearch
    # MailPasswordDecryptor
    # MirandaPasswordDecryptor
    # MSNLivePasswordDecryptor
    # MyspacePasswordDecryptor
    # NetShareMonitor
    # NetworkPasswordDecryptor
    # OperaPasswordDecryptor
    # OutlookPasswordDecryptor
    # PaltalkPasswordDecryptor
    # PDFPasswordRecovery
    # PDFUnlocker
    # PESpinPlugin
    # PidginPasswordDecryptor
    # PortScanner
    # ProcHeapViewer
    # ProcNetMonitor
    # RemoteDirDetector
    # RemoteDLL
    # SafariPassword
    # SFCLister
    # SpyBHORemover
    # SpyDLLRemover
    # SSLCertScanne
    # StreamArmor
    # SXPasswordSuite
    # ThunderbirdPassDecryptor
    # TrillianPasswordDecryptor
    # TwitterPasswordDecryptor
    # VistaUACMaker
    # WinSniff
    # WordPasswordRecovery
    # YahooPasswordDecryptor
    # ZipPasswordUnlocker
প্রত্যেকটার কাজ বলতে গেলে একই। তাই আলাদা আলাদা বর্ননা না দিয়ে একটারই দিলাম।

BrowserPasswordDecryptor:

এটার কাজ হলো সবগুলো জনপ্রিয় ব্রাউজারের সেভ করা পাসওয়ার্ড মুহুর্তেই বের করে আনা।
কিভাবে ব্যবহার করবেন? খুব সোজা। সাধারন সফটওয়্যারের মতো ইন্সটল করুন।
ইন্সটল শেষ হলে Start Recovery বাটনে ক্লিক করে কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। তারপর দেখবেন নিচের মতো আসছে।
এখন Show Password বাটনে ক্লিক করে দেখতে পারবেন সব পাসওয়ার্ড।
Export to HTML এ চলিক করে সেভ করে রাখতে পারবেন।
এখন কথা হলো এতে লাভ কি? খুব সোজা। পোর্টেবল ভার্শন দিয়ে যে কেউ পেনড্রাইব থেকে এক ক্লিকেই হাতিয়ে নিতে পারে আপনার পাসওয়ার্ড। কোন এন্টিভাইরাস এগুলা কে ভাইরাস হিসেবে ধরবে না। আর সব চেয়ে বড় কথা হলো সব গুলাই ফ্রী সফটওয়্যার।
সব সফটওয়্যার পাবেন এখানে।

কিছু হ্যাকিং ই-বুকঃ

SQL Injection Attacks and Defense
The Art of Exploitation
Mobile Malware Attacks and Defense
সামনে আমার HSC পরীক্ষা।

source:: http://www.techtunes.com.bd/hacking/tune-id/56699

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করা কতটা সহজ। আমির হামজা



ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করা কতটা সহজ।


 আমির হামজা 
 0 টিউমেন্টস 697 দেখা প্রিয়
হ্যাকিং
আপনি যদি কোন কম্পিউটার বা নেটওয়ার্ক পোকা হয়ে থাকেন, তবে নিশ্চয় ওয়াইফাই সিকিউরিটি নিয়ে চিন্তা করে দেখেছেন। আপনার ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা কতটা শক্তিশালী—এটি অবশ্যই একটি ভেবে দেখার মতো ব্যাপার। আপনি হয়তো মনে করছেন, অনেক লম্বা এবং শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে বা আপনার নেটওয়ার্ক কে লুকায়িত রেখে বা সর্বাধুনিক নিরাপত্তা স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়াইফাই কে নিরাপদে রেখেছেন। কিন্তু সত্যি কি তাই? এখনো আপনার ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে যেতে পারে। এই আর্টিকেলটি আপনার অবশ্যই পড়া প্রয়োজন, এতে আপনি অনেক অজানা তথ্য সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন।
আপনার ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক এসএসআইডি লুকিয়ে রেখে নিরাপদে বসে থাকা সম্পূর্ণ বোকামু। অত্যন্ত সাধারন কিছু ওয়াইফাই হ্যাকিং টুল ব্যবহার করে সহজেই হিডেন ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক এসএসআইডি খুঁজে পাওয়া সম্ভব। আপনার পরিবারের সদস্য বা আপনার বন্ধু-বান্ধব বা আপনার দোকানের কাস্টমার হয়তো আপনার লুকিয়ে রাখা নেটওয়ার্কে কানেক্ট হতে পারবে না। কিন্তু একজন হ্যাকার সহজেই আপনার হিডেন নেটওয়ার্ক খুঁজে বের করবে এবং অন্য কোন টুল চালু করে আপনার ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করা শুরু করে দেবে।
উপদেশ— আপনার নেটওয়ার্ক এসএসআইডি লুকিয়ে রাখার তেমন বিশেষ কোন প্রয়োজন নেই। অনেক সময় হ্যাকার লুকায়িত নেটওয়ার্ক দেখে কৌতূহল বশত হ্যাক করার চেষ্টা করে। তো যে জিনিষ লুকিয়ে রাখায় যায়না, সেটা মিথ্যা লুকানোর চেষ্টা করে কি লাভ?

ডব্লিউইপি (WEP) পাসওয়ার্ড

ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক কে নিরাপত্তা প্রদান করার জন্য ডব্লিউইপি পাসওয়ার্ড একটি পুরাতন উপায় ছিল। ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের চারিদিকে ব্রডকাস্ট হওয়া ট্র্যাফিক থেকে প্যাকেট সংগ্রহ করে অনেক সহজেই ডব্লিউইপি ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করা সম্ভব। তাছাড়া এক বিশেষ ধরনের রাউটার ব্যবহার করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেকোনো লোকাল ডব্লিউইপি নেটওয়ার্ক ক্র্যাক করা সম্ভব। এই রাউটারটি ডব্লিউইপি নেটওয়ার্ক ক্র্যাক করে সেই সিগন্যালকে সঠিক এবং শক্তিশালী সিকিউরিটি স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করে রি-ব্রডকাস্ট করে।
দুঃখজনক ভাবে এখনো পর্যন্ত অনেক পুরাতন ডিভাইজ ডব্লিউপিএ (WPA) এর সাথে বেমানান। পুরাতন আইফোন বা পুরাতন গেমিং কনসোল বা অনেক পুরাতন অ্যান্ড্রয়েড ফোন ডব্লিউপিএ কে সমর্থন করে না।
উপদেশ— কখনোয় আপনার রাউটারে শুধু ডব্লিউইপি নির্ভর পাসওয়ার্ড সেট করে রাখাবেন না। আপনার কাছে যদি এমন কোন ডিভাইজ থাকে যা ডব্লিউপিএ সমর্থন করে না—তবে এবার সময় এসেছে সেই ডিভাইজ গুলোকে ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলার। আজকের দিনে ডব্লিউইপি ব্যবহার করার কোন প্রশ্নয় আসেনা। যদি আপনি এখনো ডব্লিউইপি ব্যবহার করেন, তবে যে কেউই অনেক সহজে আপনার ওয়াইফাই হ্যাক করে নেবে, আপনার ওয়েব ট্র্যাফিকের উপর নজর রাখতে পারবে, আপনার সকল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট গুলো ব্যবহার করতে পারবে এবং আরো ভয়ানক কিছু ঘটে যেতে পারে আপনার সাথে।

ডব্লিউপিএ (WPA) সিকিউরিটি

আপনি হয়তো ভাবছেন, “আমি নিরাপদে আছি—কেনোনা আমি ২৫ অক্ষরের লম্বা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করি এবং আমার নেটওয়ার্ক WPA2-PSK দ্বারা সুরক্ষিত যা সর্বউত্তম নিরাপত্তা ব্যবস্থা।” ঠিক আছে, হয়তো আপনি সত্যিই বলছেন। কিন্তু তারপরেও এখনো আপনি সম্পূর্ণ নিরাপদে নেই। আজকের বেশিরভাগ রাউটার ডব্লিউপিএস (WPS) নামক প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। ডব্লিউপিএস প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় কোন ডিভাইজকে সহজেই বা এক টাচে কানেক্ট করার জন্য। যেমন গেমিং কনসোল বা ওয়াইফাই প্রিন্টার শুধু এক টাচ করে রাউটারের সাথে সংযুক্ত করানো হয়। টাচ করার পরে একটি ৮ অঙ্ক সংখ্যা প্রবেশ করানোর প্রয়োজন পড়ে, যা রাউটারের গায়ে বা নিচের দিকে আগে থেকেই প্রিন্ট করা থাকে।
এখন এই ৮ অঙ্ক সংখ্যা পাসওয়ার্ড সহজেই বাইপাস করা সম্ভব। এক্ষেত্রে ওয়াইফাই হ্যাক হয়ে থাকে। তবে অনেক রাউটারে পরপর ৩ বার ভুল পাসওয়ার্ড প্রবেশ করালে ৬০ সেকেন্ডের জন্য কানেক্ট হওয়া থেকে সাসপেন্ড করে রাখে। তাই ব্রুটফোর্স অ্যাটাকের (এলোমেলো ভাবে সংখ্যা সাজিয়ে আসল পাসওয়ার্ড বের করার চেষ্টা) মাধ্যমে  ৮ অঙ্ক সংখ্যা ক্র্যাক করতে সময় লেগে যাবে প্রায় ৬.৩ বছর। তো চিন্তার আর কি থাকলো?
চিন্তার বিষয় আছে বন্ধুরা। হ্যাকার এই ৮ সংখ্যার পাসওয়ার্ডকে ৪ সংখ্যার ২টি অংশে বিভক্ত করে নেবে। এবার প্রথম ৪ সংখ্যা অনুমান করার চেষ্টা করবে। প্রথম ৪ সংখ্যা সঠিকভাবে মিলে গেলে আপনার রাউটার তার কাছে সাহায্য করার জন্য একটি নোটিফিকেশন পাঠাবে, “আপনি প্রথম অর্ধেক পাসওয়ার্ড সঠিক প্রবেশ করিয়েছেন”। এবার মিলে যাওয়া প্রথম ৪টি সংখ্যা ঠিক রেখে হ্যাকারের প্রয়োজন পড়বে বাকি অর্ধেক চার সংখ্যার। অর্থাৎ আপনার ৮ সংখ্যার নাম্বার হয়ে গেলো ৪ সংখ্যায়। এখন প্রত্যেকটি সেটে মাত্র ১০,০০০ সমন্বয় থাকবে। ফলে ৬.৩ বছরের অপেক্ষা কমে মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যাপার হবে আপনার ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হওয়া। আবার অনেক রাউটারে ৬০ সেকেন্ডের সাসপেন্ড অপশন থাকে না। ফলে আপনার সর্বাধিক সুরক্ষিত ডব্লিউপিএ পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে যাবে মাত্র কয়েক ঘণ্টায়। এবার নিজেকে কীভাবে রক্ষা করবেন?
উপদেশ
ডব্লিউপিএস কে সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে রাখুন অনেক রাউটারে ডব্লিউপিএস কে আলাদা পিন ব্যবহার করে সুরক্ষিত রাখার ব্যবস্থা রয়েছে। আবার ডব্লিউপিএস কে সংখ্যার পাসওয়ার্ডে না রেখে আলফানিউমেরিক (অক্ষর এবং সংখ্যা একসাথে) পাসওয়ার্ডে পরিবর্তন করার অপশন থাকে। তবে সবচাইতে ভালো হয় এটি বন্ধ করে রাখলে ওয়াইফাই বন্ধ রাখুন কাজ শেষে আপনার রাউটারটি বন্ধ করে রাখায় শ্রেয়। যদি আপনার একটির বেশি ডিভাইজ না থাকে বা ওয়াইফাই এর তেমন প্রয়োজন না থাকে তবে সরাসরি আপনার ক্যাবল কোম্পানির বা আইএসপির সরবরাহ করা ইন্টারনেট ব্যবহার করুন আপনার রাউটারের ফার্মওয়্যার সর্বদা আপডেট রাখুন যখনই আপডেট আসবে, ব্যাস দেরি না করে আপডেট সেরে ফেলুন।

শেষ কথা

সত্যি কথা বলতে পরীক্ষা করা ছাড়া ১০০% নিরাপদ ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক বলে ছাড়পত্র দেওয়া সম্ভব নয়। আপনি যতো বড়ই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন, আর সর্বাধিক সিকিউরিটিই ব্যবহার করুন, আপনার নেটওয়ার্ক এখনো হ্যাক হওয়ার যোগ্য হয়ে থাকবে। কিন্তু আপনি সত্যিকার অর্থে যদি নিরাপদ থাকতে চান তবে, রাউটার থেকে আলাদা ওয়্যারলেস ফাংশন গুলো বন্ধ করে রাখুন অথবা সম্পূর্ণরূপে ডব্লিউপিএস বন্ধ করে রাখুন। এবার পরীক্ষা করার জন্য হ্যাকিং টুলস ব্যবহার করে নিজের নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালান, যদি কোন ত্রুটি খুঁজে না পান তবেই আপনি থাকবেন সত্যিকারের সুরক্ষিত।

October 30, 2017

অনলাইন থেকে খুব সহজে বেশি টাকা ইনকাম এর সহজ দুই টি উপায় এবং দিকনির্দেশনা. হ্যালো ভিউয়ার,



অনলাইন থেকে খুব সহজে বেশি টাকা ইনকাম এর সহজ দুই টি উপায় এবং দিকনির্দেশনা.

হ্যালো ভিউয়ার,
আজকে আমি আপনাদের সাথে খুব গুরুত্ব পূর্ণ কথা বলতে এসেছি, যারা অনলাইনে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান কিন্তু কি কাজ করবেন তা ঠিক করতে পারছেন না তারা আমার এই টিউন টি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
আরও অন্য দশজন মানুষ এর  মত আপনিও আপনার মূলবান সময়টুকু ব্যয় করছেন ফেইসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন রকম সামাজিক যোগাযোগের সাইটে। মাঝে মাঝে আমার নিজের প্রতিও খুব দুঃখ হয় কেন আমি বিগত দুই বৎসর এ সকল সাইটে সময় ব্যয় করলাম। আমি নিজে প্রায় দুই বৎসর ফেইসবুক, টুইটার এবং বিভিন্ন অনলাইন গেম খেলে সময় পার করেছি।এখন আমি ভাবি কেন আমি এ সময় টুকু ঐ সমস্ত সামাজিক যোগাযোগের সাইটে ব্যয় না করে ব্লগিং করে কাটালাম না।
এ রকম আমার অনেক বন্ধু বান্ধব আছে যারা ঠিক একই ভাবে বিভিন্ন সামজিক যোগাযোগের সাইটে চ্যাট করে প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা সময় পার করে দিচ্ছে।আপনি যদি হিসাব করেন যে, আপনি প্রতিদিন গড়ে কতটুকু সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করে পার করছেন, তাহলে বেশীরভাগ লোকই বলবে ২ থেকে ৩ ঘন্ট। তাহলে আপনি কি ভাবছেন এ সংখ্যা বছরে কতয় গিয়ে দাড়াচ্ছে। বছরে অন্তত ১০০০ থেকে ১২০০ ঘন্টা পার করছেন ইন্টারনেটে বিভিন্ন সমাজিক যোগাযোগ এর সাইটে চ্যাট করে।কিন্তু একবারও কি আপনি নিজের কাছে প্রশ্ন করেছেন যে, আপনার এ মূল্যবান সময়গুলি ব্যয় করে আপনি কি পেয়েছেন? আমিত নির্ধিদ্বায় বলতে পারি এর শুরু থেকে শেষ অব্দি শুধু শূন্য আর শূন্য।
আপনার মূ্ল্যবান সময়ের সামান্য সময় ব্যয় করে যদি কিছু টাকা পয়সা ইনকাম করে নিজের প্রয়োজন মিটাতে পারেন, তাহলে অন্যের কাছ থেকে ধার কর্জ করে চলার চেয়ে খারাপ কি? ইন্টারনেট জগৎটা Facebook, social media and gaming এর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আপনার সামান্য ইচ্ছা শক্তির বলে আপনি ইন্টারনেট হতে কিছু টাকা উপাজর্ন করতে পারেন। এই জন্য আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে ছাত্র-ছাত্রী, গৃহিনী এবং কিশোর বয়সি আধুনিক জেনারেশনরা ইন্টারনেট হতে অল্প কিছু টাকা উপার্জন করে নিজের ব্যক্তিগত প্রয়োজন মিটাতে পারেন।
আপনি অযথা এই সময় ব্যয় না করে যদি নিজের ভবিষ্যৎ গড়তে পারে্রত তাহলে দোষের  কি? নিচে আমি অনলাইন হতে আয় করার সহজ ২ টি কৌশল দেখাবো, যেখান থেকে আপনিও ইচ্ছা করলে আপনার একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ  করে নিতে পারবেন।
০১. YouTube হতে টাকা উপার্জন
০২.ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভলোপ
এই দুই টি কাজ কিভাবে শিখবেন কোথায় শিখতে পারবেন এবং মাসে কত টাকা আয় করতে পারবেন এই কাজের ভবিষ্যৎ কেমন তা জানতে নিচের দেয়া ভিডিও থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন। টিউন টি ভালো লেগে থাকলে কাজ করার ইচ্ছা থাকলে আমার দেয়া  ভিডিও গুলো দেখতে পারেন।

Best Two Way Earn Money Form Online


The Great Motivation Tips For Online Income Bangla Tutorial


https://youtu.be/pJe4sL4ljF8
https://youtu.be/mkzH_VSHR7A


উপসংহারঃ আপনারা টিউনটি পড়ে হয়তো ভাবছেন এখানে ইন্টারনেট হতে আয় করার কথা বার বার বলা হচ্ছে কিন্তু কিভাবে করবো তা দেখানো হচ্ছে না কেন? আসলে কিভাবে আয় করবেন এটা নিয়ে বর্ণনা করা এই টিউনের উদ্দেশ্য নয়। আজকের এই টিউনের মাধ্যমে আমি আপনাদের শুধু আয় করার সহজ ২ টি পথ দেখিয়ে দিলাম। যার ফলে আপনি এই পথ ধরে অনলাইনে আপনার ভবিষ্যৎ গড়ে নিতে পারবেন। আর আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে এ সম্পর্কে আমার ইউটিউব চ্যানেল হতে বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন। তবে আমরাও পরবর্তীতে আলাদাভাবে সব টপিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো, ইনশাআল্লাহ্। ততক্ষণ আমাদের সাথে থাকুন। ধন্যবাদ









Top 5 Illegal Hacking Apps For Android Without Root! 2017

Top 5 Illegal Hacking Apps For Android Without Root! 2017

 0 টিউমেন্টস 342 দেখা প্রিয়

Android is an operating system based on the Linux kernel, and designed primarily for touchscreen mobile devices such as smartphones and tablet computers. Initially developed by Android, Inc., which Google backed financially and later bought in 2005, Android was unveiled in 2007 along with the founding of the Open Handset Alliance: a consortium of hardware, software, and telecommunication companies devoted to advancing open standards for mobile devices.

In these Hacking Android Apps, some of them are illegal Apps and banned Android Apps on Play Store which works Without Root These Hacking Apps are genuinely Picked by me And are useful For every Android user Who is Interested in Android Hacking and Android Hacks
Here is Some Hacking Tools Links
Video Tutorial:

All Apps Download Link: Click Here
source:: 
In these Hacking Android Apps, some of them are illegal Apps and banned Android Apps on Play Store which works Without Root These Hacking Apps are genuinely Picked by me And are useful For every Android user Who is Interested in Android Hacking and Android Hacks

source: http://www.techtunes.com.bd/hacking/tune-id/521916

উটিউব চ্যানেল কাস্টমাইজ করে নিন।ইউটিউব থেকে ইনকাম করুন $।খুব সহজ ভাবে।







Computer, Internet, Freelancing and Outsourcing  Books: কম্পিউটার, ইন্টারনেট, ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং  বই সমূহ | Rokomari.com

ইউটিউব চ্যানেল কাস্টমাইজ করে নিন।ইউটিউব থেকে ইনকাম করুন $।খুব সহজ ভাবে।

 0 টিউমেন্টস 70 দেখা প্রিয়
বন্ধুরা কেমন আছো সবাই আসা করি সবাই ভালো আছো
আজ আমি একটি ভিডিও নিয়ে আসছি এটা সবার জন্য খুব উপকার এ আসবে যারা ইউটউব নিয়ে কাজ করো সবার ইউটউব চ্যানেল কাস্টোমাইজে করতে পারবে এই ভিডিও টি দেখলে কি করে একটি ইউটউব চ্যানেল  কাস্টোমাইজে করতে হয় আমি সব কিছু  উল্লেখ করে দিয়েছি আসা করছি এই ভিডিও টি দেখলে সবাই বুঝতে পারবে
যারা নতুন ইউটউব নিয়ে কাজ করছেন তাদের এই ভিডিও টি কাজে আসবে আপনার চাইলে আপনাদের ইউটউব চ্যানেল টি কাস্টোমাইজে করতে পারেন  আমি আজ বেশি কথা বলবো না আমি আবার নতুন কোনো কিছু নিয়ে হাজির হবো আজ এই প্রজন্ত সবাই ভালো থাকবেন
যারা এখনো আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করেননি অবশ্যই আমাদের চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করে নিবেন
যারা অনলাইন অর্থ উপার্জন করতে চান শুধু  তারা আমাদের এই চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন আশা করছি আপনি অনলাইন এ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন আমরা প্রতিদিন আমাদের ইউটউব চ্যানেল এ ভিডিও আপলোড করে থাকি অনলাইন অর্থ উপার্জন বিষয় নিয়ে ধন্যবাদ সবাইকে
Youtube Suggestions Center



ইউটিউব চ্যানেল কাস্টমাইজ করে নিন।ইউটিউব থেকে ইনকাম করুন $।খুব সহজ ভাবে।

 0 টিউমেন্টস 66 দেখা প্রিয়
বন্ধুরা কেমন আছো সবাই আসা করি সবাই ভালো আছো
আজ আমি একটি ভিডিও নিয়ে আসছি এটা সবার জন্য খুব উপকার এ আসবে যারা ইউটউব নিয়ে কাজ করো সবার ইউটউব চ্যানেল কাস্টোমাইজে করতে পারবে এই ভিডিও টি দেখলে কি করে একটি ইউটউব চ্যানেল  কাস্টোমাইজে করতে হয় আমি সব কিছু  উল্লেখ করে দিয়েছি আসা করছি এই ভিডিও টি দেখলে সবাই বুঝতে পারবে
যারা নতুন ইউটউব নিয়ে কাজ করছেন তাদের এই ভিডিও টি কাজে আসবে আপনার চাইলে আপনাদের ইউটউব চ্যানেল টি কাস্টোমাইজে করতে পারেন  আমি আজ বেশি কথা বলবো না আমি আবার নতুন কোনো কিছু নিয়ে হাজির হবো আজ এই প্রজন্ত সবাই ভালো থাকবেন
যারা এখনো আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করেননি অবশ্যই আমাদের চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করে নিবেন
যারা অনলাইন অর্থ উপার্জন করতে চান শুধু  তারা আমাদের এই চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন আশা করছি আপনি অনলাইন এ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন আমরা প্রতিদিন আমাদের ইউটউব চ্যানেল এ ভিডিও আপলোড করে থাকি অনলাইন অর্থ উপার্জন বিষয় নিয়ে ধন্যবাদ সবাইকে
Youtube Suggestions Center


source: https://youtu.be/HfmX4IG6kCo
https://youtu.be/HfmX4IG6kCo