October 31, 2015

ফেইসবুক স্ট্যাটাসে ট্যাগ করুন আপনার ফ্রেন্ডকে

ফেইসবুক স্ট্যাটাসে ট্যাগ করুন আপনার ফ্রেন্ডকে

ফেইসবুকে স্ট্যাটাসে ট্যাগিং সিস্টেম চালু হয়েছে। কাজ করছে এটা। আমি এইমাত্র ইউজ করলাম। ট্রাই করে দ্যাখেন।
কাউকে ট্যাগ করতে স্ট্যাটাসে @ লিখামাত্রই নিচের ছবির মত আসবে

এবার যাকে স্ট্যাটাসে ট্যাগ করতে চান তার নামের প্রথম অক্ষর টাইপ করুন।


ট্যাগ করার পর স্ট্যাটাস থেকে @ উঠে যাবে অটোমেটিক্যালি এবং ফ্রেন্ডের নাম হাইপারলিঙ্কড হয়ে যাবে।

স্ট্যাটাসটি আপডেট করার পর নিচের মত দেখাবেঃ



Source:  http://technohelpbd.blogspot.com/2009/09/blog-post_8606.html

ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করুন ফায়ারফক্সের মাধ্যমে

ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করুন ফায়ারফক্সের মাধ্যমে

জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইট ফেসবুকে সাধারণত ভিডিও ডাউনলোড করা যায় না। কিন্তু ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা সহজেই একটি এ্যাড-অন্স ইনস্টল করে অনায়াসে যেকোন ভিডিও ডাউনলোডের পাশাপাশি কনভার্ট, এ্যামবেট এবং কোড কাস্টমাইজ করতে পারবে। এজন্যhttps://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/9614 থেকে এ্যাড-অন্সটি ইনস্টল করেফায়ারফক্স রিস্টার্ট করতে হবে। তাহলে ফেসবুকের ভিডিওর নিচে Download Video | Convert Video | Embed this Video | Customize Code আসবে। ভিডিও ডাউনলোড করলে MP4 ফরম্যাটে সেভ হবে। আর কনভার্ট করলে www.zamzar.com সাইটের মাধ্যমে অনলাইন কনভার্ট হবে।


Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2009/09/blog-post_362.html

October 30, 2015

যেভাবে চিরদিনের জন্য বন্ধ করবেন আপনার ফেসবুক একাউন্ট

যেভাবে চিরদিনের জন্য বন্ধ করবেন আপনার ফেসবুক একাউন্ট



ফেসবুক এখন পৃথিবীর টক অফ দা টাইম, কারনে অকারনে মানুষ এখন সারাদিন ফেসবুকের সাথে থাকতে ভালবাসে । এই ফেসবুকই আবার হয়ে উঠে বিড়ম্বনর কারন । যদি আপনার তেমনি হয়ে থাকে তাহলে জেনে নিন কিভাবে বন্ধ করবেন আপনার ফেসবুক একাউন্ট ।Deactivate করুন Facebook একাউন্টএকাউন্ট বন্ধ করার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে আগে Deactivate করে নিন আপনার Facebook একাউন্টটি ।




১. প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে Settings > Account Settings > Deactivate Account তে যান । অথবা এই লিংকে যান ।


২. এবার আপনাকে একটি ফরম দ্বারা জিজ্ঞাস করা হবে কেন আপনি একাউন্ট ডিএ্যাকটিভেট করতে চান । ফরমটি পূরন করে Deactivate My account চাপুন ।

এবার আপনার একাউন্টটি Deactivate হয়ে যাবে । তবে এরপরও হয়ত আপনি ট্যাগ , ইনভাইটেশন ইত্যাদি পেতে থাকবেন । এগুলো থেকে মুক্ত হতে একেবারে ডিলেট করে দিন আপনার এ্যাকাউন্টটি ।Delete করুন Facebook একাউন্টএবার ফেসবুকে লগইন করা অবস্থায় এই লিংকটিতে যান । এবং এবার একটি নোটিশ পাবেন যে , আপনার এ্যাকাউন্টটি ডিলেট করে দিলে আপনার ছবি , মেসেজ সহ সকল ডাটা মুছে যাবে যা আপনি আর কখনওই ফিরৎ পাবেননা । রাজি থাকলে Submit বাটানটি চেপে চিরদিনের জন্য ডিলেট করে দিন আপনার ফেসবুক একাউন্ট ।সতর্কতা: আপনার এ্যাকাউন্টটি ডিএ্যাকটিভেট বা ডিলেট করে দিলে আপনার ছবি , মেসেজ সহ সকল ডাটা মুছে যাবে যা আপনি আর কখনওই ফিরৎ পাবেননা । তাই এগুলো ফলো করার আগে নিজে নিশ্চিত হয়ে নিন যে ভবিষ্যতে এগুলোর দরকর হবে না ।

Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2010/01/blog-post_2595.html

facebook এর security check থেকে নিন চিরমুক্তি

facebook এর security check থেকে নিন চিরমুক্তি





Internet ব্যবহার করেন অথচ facebook ব্যবহার করেন না এরকম মানুষ শতকরা হিসেবে খুব কম এবং দিনদিন আরো কমছে। facebook ব্যবহারকারীদের মধ্যে নতুন কারো সাথে বন্ধুত্ব করতে চাইলে আপনাকে friend request পাঠাতে হয়। আপনি যদি একজন মেয়ে অথবা কোনো তারকা হন তাহলে বেশিরভাগ সময় কাজটি থেকে আপনি বেচে যান। আর যদি ছেলে হন তাহলে বেশিরভাগ সময় কাজটি আপনাকেই করতে হয়। অর্থাৎ আপনাকেই friend request পাঠাতে হয়। একজন তারকা, মেয়ে, কিংবা ছেলে যা ই হন না কেন friend request পাঠাতে গেলে প্রতিবারই Security Check নামক একটি পরীক্ষায় আপনাকে পাশ করতে হয়। এটি কত বিরক্তিকর সেটি ভাল করেই আপনার জানা। আমার আজকের টিপস্ মাত্র ৪টি ধাপে ব্যাপারটি থেকে মুক্তি দিচ্ছে আপনাকে।

১। Security Check এর জন্য অস্পষ্ট letter বিশিষ্ট যে box টি থাকে তার ঠিক নীচে Verify your account এ click করুন।
২। 'Country Code' এ "Bangladesh (+880)" select করুন।
৩। 'Phone Number' box এ আপনার Mobile number টি প্রবেশ করান। Confirm এ click করুন (কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার Mobile এ একটি কোড চলে যাবে)।
৪। একটি নতুন page আসলো, সেখানে একটি কোড চাচ্ছে। এখানে আপনার Mobile এ facebook থেকে যে confirmation code টি গেল সেটি প্রবেশ করান। Confirm এ click করুন।
এখন থেকে আপনাকে Security Check নামক পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে না।

ফেইসবুকের ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানোর সহজ পদ্ধতি

ফেইসবুকের ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানোর সহজ পদ্ধতি

http://btrandolph.com/wp-content/uploads/2009/12/fb-friend-list-privacy.jpg


আমরা অনেকে ই চাই আমাদের ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানো থাকুক সবার কাছ থেকে। তাই আজ আমরা ফেইসবুক এর ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানোর সহজ পদ্ধতি শিখব। প্রথমে ফেইসবুক এ প্রবেশ করুন। তারপর প্রোফাইল -এ ক্লিক করুন। তারপর ফ্রেন্ডলিস্ট এর পাশে পেন্সিল -এর আইকন এর উপর ক্লিক করুন এবং Show Friend List to everyone এর পাশের টিক মার্ক তুলে আনচেক করুন। ব্যাস, হয়ে গেল আপনার ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানো।

Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2010/04/blog-post_3440.html

Facebook এ Offline বন্ধুদের Chat History দেখার উপায়

Facebook এ Offline বন্ধুদের Chat History দেখার উপায়



Facebook এ আমরা সবাই কম বেশি চ্যাট করি। অনলাইন বন্ধুদের সাথের Chat History তো সহজেই দেখা যায়, তবে চাইলে অফলাইন বন্ধুদের সাথের Chat History ও আপনি দেখতে পাবেন। এজন্য যে বন্ধুর সাথের Chat History দেখতে চান তার Profile এ যান। তার User_ID নম্বর নোট করুন। এখন অবশ্য অনেক Profile এ User_ID দেখা যায়না। এমন হলে চিন্তার কিছু নেই। Profile এর Send Message বা Poke অপশনে গিয়ে Right Click চাপুন > Copy Link Location/Address দিন। এবার এটি নোটপ্যাডে Paste করুন, সেখান থেকে User_ID নম্বর পেয়ে যাবেন। এবার বন্ধুর Profile ওপেন করে Address Tab এ লিখুন:

javascript:buddyList.itemOnClick(User_ID);

এখানে User_ID এর জায়গায় সেই বন্ধুর User_ID হবে। এবার এন্টার চাপুন আর দেখুন। তবে Chat History যদি Clear করা হয়ে থাকে তাহলে তা আর দেখা যাবেনা।

Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2010/04/facebook-offline-chat-history.html

পাল্টে ফেলুন ফেসবুকের থিম!

পাল্টে ফেলুন ফেসবুকের থিম!

http://i38.tinypic.com/21e47m1.jpg

সবাই জানি এবং সবাই মানি এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হল ফেসবুক। সময় পেলে একবারের জন্য হলেও ঘুরে আসি প্রতিদিন। কিন্তু প্রতিদিন একই রকমের থিম দেখতে দেখতে আর ভালো লাগে না। অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি অতি সহজে থিম পালটে ফেলতে পারেন। ফলে অনেক মজার মজার থিম ইচ্ছে করলেই পাল্টানো যায়। আমরা সবাই জানি ফেসবুকে তা করা যায় না। তাই খুঁজতে লাগলাম কি ভাবে ফেসবুকে এই কাজটা করা যায়। খুঁজতে খুঁজতে পেয়ে ও গেলাম :)। খুব মজা পেয়েছিলাম তখন। তাই ভাবলাম এই মজাটুকু আপনাদের সাথেও শেয়ার করি। আশা করি আপনারা ও এই মজাটুকু উপভোগ করবেন।

আসা যাক কি ভাবে ফেসবুকে এটা করা যায়। আপনি ও পারবেন কঠিন কিছু নয়, খুব শহজ। প্রথমেএই লিংকে http://www.chameleontom.com/ যান। দেখবেন হাতের বাম পাশে লিখা আছে install plugin ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড শেষে সেটাপ করুন। আবার আগের জায়গায় ফিরে আসুন। দেখতে পাবেন অনেক গুলো মজার মজার থিম দেয়া আছে। View তে ক্লিক করে আপনি থিমটার বড় ছবি দেখতে পাবেন। যে থিমটি আপনার ভালো লাগবে সেটিকে install করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ। এখন ফেসবুকে লগিন করে দেখে আসুন কেমন লাগে। মনে রাখবেন Chameleon Tom toolbar টি বন্ধ করা যাবে না।

Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2010/04/blog-post_3647.html

সোশ্যাল বুকমার্কিং : আজকের বিষয়Digg এ সাইট সাবমিট

সোশ্যাল বুকমার্কিং : আজকের বিষয়Digg এ সাইট সাবমিট

লিংকবিল্ডিং এর একটি জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে সোশ্যাল বুকমার্ক সাবমিটিং। নতুন যারা এসইও করেন তাদের একটা সাধারন প্রশ্ন থাকে সোশ্যাল বুকমার্ক সাবমিটিং কিভাবে করব? তাই নতুন দের জন্য আমার এই পোস্ট। এই পোস্ট এ আমি দেখাবো কিভাবে digg.com এ বুকমার্ক সাবমিট করবেন। digg.com একটি জনপ্রিয় বুকমার্কিং সাইট কারন এর পেজ রাঙ্ক ৮ এবং লিংকগুলো ডুফলো।
(কিভাবে ডুফলো নোফলো চেক করবেন তা নিয়ে আরেকদিন একটি ছোট পোস্ট লিখব।)
প্রথমে digg.com এ যান এবং Join Digg বাটনে ক্লিক করুন।
তাহলে একটি পপআপ উইন্ডো আসবে যাতে আপনারা একটি ছোট রেজিস্ট্রেশান ফর্ম পাবেন। আপনারা চাইলে আপনাদের ফেসবুক অথবা টুইটার একাউন্ট দিয়ে রেজিস্ট্রেশান করতে পারবেন। আশাকরি এ বিষয়ে আর বলতে হবেনা।
এবার রেজিস্ট্রেশান হোয়ে যাবার পর আপনার অ্যাকাউন্ট লগিন করুন। লগিন হয়ে যাবার পর digg.com এর হোম পেজ এ আসুন। এখানে এসে উপরে ডানপাশে সাবমিট লিংক বাটনে ক্লিক করুন।
এবারও একটি পপআপ উইন্ডো আসবে যাতে আপনার কাঙ্খিত ওয়েবসাইটের লিংক দিন।
এখানে একটা কথা বলে রাখা ভাল লিংক দেয়ার কিছু ভাল ও ভূল প্রক্রিয়া আছে। ভূল প্রক্রিয়ায় সাবমিট করা হলে আপনার পরিশ্রম বিফলে যেতে পারে। যেমনঃ
ভুল প্রক্রিয়াঃ
http://www.mysite.com
http://mysite.com
http://www.mysite.com/index.html
http://mysite.com/index.html
ভাল প্রক্রিয়াঃ
http://www.mysite.com/
কখনো ডমেইন এর শেষে “/” trailing দিতে ভুলবেন না।
সুত্রঃ seomoz.org
এরপর লিংক দেয়া হলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। সাধারন বট অটোমেটিক্যালি ওয়েবসাইটের টাইটেল এবং মেটা ডেসক্রিপসান নিয়ে নেয়। যদি না নিয়ে থাকে তাহলে নিজে থেকে এগুলো পূরন করুন। কিছু কিছু সোশ্যাল বুকমার্ক সাইট এ্যাংকর টেক্সট সাপোর্ট করে। আপনি চাইলে এ্যাংকর টেক্সট ব্যাবহার করতে পারেন এবং ক্যাটাগরি পছন্দ করুন এবং Digg it বাটন প্রেস করুন।
ব্যাস হোয়ে গেল আপনার একটি সোশ্যাল বুকমার্ক সাবমিট।

Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2012/04/digg.html

ডোমেইন পার্কিং করে আয়

ডোমেইন পার্কিং করে আয়

 

Domain Park এর প্রাথমিক ধারনা নিয়ে এর আগে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম এখানে। এই পোস্টটি পড়ার আগে সেই পোস্টটি পড়ে নিলে বুঝতে সুবিধা হবে। যাইহোক আজকাল অনেককেই শুনি এডসেন্স এপ্রুভ হচ্ছে না, সাইটে ভিজিটর থাকলেও ক্লিক নেই কিংবা ব্লগিংয়ে সময় দিতে পারছেন না তাই আয় কম। তাই ডোমেইন পার্ক করে সাইটের আয় একেবারে বন্ধ হবার চিন্তা থেকে সহজেই মুক্ত হতে পারেন যেমনি ঠিক তেমনি ডোমেইনটি ভাল হলে তা বিক্রীর মাধ্যমে আপনার আয় হতে পারে কল্পনাতীত।
Domain Park
Domain Park

ডোমেইন পার্ক কি?

Domain Park সম্বন্ধে আগেও বিভিন্ন সময় বলেছি তবে আজ আরেকটু খোলাসা করে বলি। আপনি ডোমেইন পার্ক করা যায় এমন কোন সাইটে আপনার ডোমেইনটি লিস্টেড করলে সেই সাইটের দেয়া ডিএনএস রেকর্ড আপনার ডোমেইন এর সি প্যানেলে বসালে বা তাদের দেয়া লিংকে ফরোয়ার্ড করলেই আপনার ডোমেইনটি পার্ক হয়ে যাবে। এরপর সেখানে তাদের কিছু স্পন্সর এড শো করবে। যেমন এই ডোমেইনটি দেখুন www.worldcup-t20.com ।

যদি বিক্রী করতে না চান

যদি বিক্রী করতে না চান বা বিক্রী করবেন কিন্তু পার্ক করবেন না বা দুটোই করতে চান আপনার ইচ্ছা মত যে কোন অপশনই আপনি বেছে নিতে পারেন। যদি শুধু পার্ক করতে চান তাহলে লিস্টেড করার Not For Sale অপশনটি বেছে নিলেই হবে আর আপনার সাইট চালাবেন তাই পার্ক করবেন না শুধু বিক্রীর জন্য লিস্টেড করতে চান তাহলে তাও পারবেন। তবে পার্ক করলে বিক্রীর চিন্তায়ই করা উচিত।

কোথায় করবেন পার্ক?

আমি আগেও বলেছি ডোমেইন পার্ক করার জন্য সবচেয়ে ভাল হল Sedo.com এবং এখানে বিক্রীর সুযোগও সর্বাপেক্ষা বেশী। তাই আমার মতে ডোমেইন পার্ক করতে চাইলে প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত অবশ্যই সেডো। অবশ্য গুগল এডসেন্সও ডোমেইন পার্ক করতে পারেন।

কিভাবে করবেন পার্ক

সেডোতে পার্ক করার জন্য প্রথমেই রেজিষ্ট্রশন করুন। এরপর পার্ক ডোমেইন ট্যাব থেকে ডোমেইন লিস্টেড করলেই হবে। তবে এখানে একটু জটিলতা আছে তা হল তাদের এগ্রিমেন্ট ডাউনলোড করে তাতে আপনার স্বাক্ষর দিয়ে তা আবার তাদের মেইল করতে হবে তারপরই আপনার একাউন্ট থেকে পার্ক করা যাবে।

কিভাবে হবে আয়?

আপনারা যদি পার্ক করা ডোমেইন www.worldcup-t20.com টি দেখে থাকেন তবে অবশ্যই খেয়াল করবেন ওখানে কোন কনটেন্ট নেই আছে বিভিন্ন স্পন্সর লিংক যেহেতু মূল জায়গা গুলোতেই স্পন্সর লিংক তাই স্বাভাবিকভাবেই ক্লিকের পরিমান বেশী হবে। আর আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি এখানে ক্লিত প্রতি আয়ও খারাপ না। আর আপনার ডোমেইনটি পার্ক করার সাথেসাথে যদি বিক্রীর জন্যও রেখে থাকেন তবে তা যেমন মার্কেটপ্লেসে দেখাবে তেমনি তা আপনার সাইটের পেজেও দেখাবে যে এটি বিক্রীর জন্য আছে অবশ্য সেডোর মার্কেট প্লেস থেকেই বিক্রী হয় বেশী। তবে সমস্যা যেটি তা হল আপনার আয় ২৫০ ইউরো না হলে আপনি তুলতে পারবেন না যা ডোমেইন বিক্রী না হলে হতে একটু সময়ই লাগে যদি আপনার ডোমেইনটি জনপ্রিয় না হয়। অবশ্য বিক্রী হলে কিন্তু এক তুড়িতেই এই অংক ছাড়িয়ে যাবার ঢের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই পার্ক করলে বিক্রীর চিন্তায়ই করা উচিত।

কোথা হতে আসে এই অর্থ?

ডোমেইন অনেকেই পার্ক করে তার মধ্য কেউ কেউ তাদের ডোমেইনকে দ্রুত বিক্রীর জন্য পার্ক করা অন্য ডোমেইন গুলোর পেজে এড দেয়ার জন্য অর্থ প্রদান করে কতৃপক্ষকে। যেই স্পন্সর লিংকগুলোই শো করে পার্ক করা ডোমেইন এর পেজে।

কিভাবে হাতে পাবেন টাকা?

অনেকেই বলবেন যে আয় তো হলো কিন্তু টাকা পাবেন কিভাবে? এটাও খুব ইজি কারন সেডো থেকে টাকা পেপাল ছাড়া ব্যাংক একাউন্টে সরাসরি ট্রান্সফার করা যায়। তাই কোন ঝামেলা ছাড়াই দ্রুত টাকা হাতে পেয়ে যাবেন যদি আয় করতে পারেন।

ফ্রি ডোমেইনকে পার্ক

আর ইচ্ছে করলে যে ফ্রি ডোমেইন দিয়েও ট্রায়াল দিতে পারেন তাতো আগেই বলেছি তবে তা বিক্রী হয় না বললেই চলে। তারপরও পার্ক থেকে কিন্তু আয়ের সম্ভাবনা কিন্তু রয়েই যায় তা হোক না ফ্রি ডোমেইন।

সত্যিই কি ভাল আয় করা যায়?

অনেকেই বলে থাকেন ডোমেইন পার্ক থেকে আয় সহজে হয় না অথবা অনেক ডোমেইন পার্ক করে রেখেছেন কিন্তু কোন আয় নেই। আপনার ডোমেইনটি যদি সার্চ মার্কেটিংয়ের জন্য অপটিমাইজ করে থাকেন এবং আগের কিছু ব্যাকলিংক থেকে থাকে তবে আয় করাটা যে খুব কঠিন কিছু নয় সেটা বোধ করি আর বলার প্রয়োজন নেই কারন ভিজিটর আসলে এখানে ক্লিক পাবার সম্ভাবনা ২০% এর উপরে যা এডসেন্সে ৫% এর নিচে। আর ভিজিটর বেশী হলে বিক্রীর সম্ভাবনাও অনেকখানি বেড়ে যায়।তবে ভিজিটর আনার জন্য যেটা করা উচিত পার্ক করার আগে কিছুদিন ব্লগ বানিয়ে তার অনপেইজ অপটিমাইজ করা এবং পার্ক করার অফপেইজ অপটিমাইজ অব্যাহত রাখা। আর চেষ্টা করবেন অবশ্যই আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ন এবং ভালো নামের ডোমেইন নিতে।
তবে দেরী কেন? দেখুনই না আমার কথাটা একটু যাচাই করে।

Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2012/05/blog-post_8636.html

Google Books থেকে ইচ্ছে মত ইবুক ডাউনলোড করুন

Google Books থেকে ইচ্ছে মত ইবুক ডাউনলোড করুন



যারা অনলাইনে ইবুক খোঁজাখুঁজি করেন তারা সবাই জানেন ইবুকের একটা বিশাল সম্রাজ্য হল Google Books। বিভিন্ন ক্যাটাগরীর প্রচুর ইবুক এখানে পাওয়া যায়। কিন্তু Google Books এর সীমাবদ্ধতা হল, আপনাকে অনলাইনেই পড়তে হবে। ডাউনলোডের কোন ব্যবস্থা এতে নেই। ফলে যারা ২৪ ঘন্টা ইন্টারনেটে কানেক্টেড তারা ছাড়া অন্যদের ক্ষেত্রে এটা তেমন কাজে আসে না। এই সমস্যা সমাধানের জন্য বানানো হয়েছে Google Book Downloader। এই ইউটিলিটি সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আপনি Google Books থেকে যে কোন ইবুককে pdf ফরম্যাটে আপনার পিসিতে ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে এটা শুধুমাত্র শিক্ষামূলককাজে ব্যবহারের জন্য বানানো হয়েছে।
Google Book Downloader চালানোর জন্য আপনার পিসিতে Microsoft .net Framework 3.5 SP1 ইনস্টল করা থাকতে হবে। Microsoft .net Framework 3.5 SP1 ইনস্টল করার পরএই লিংক থেকে Google Book Downloader ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন।
যেভাবে ইবুক ডাউনলোড করবেন:
১. Google Book Downloader চালু করুন।
২. Google Books এ গিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় ইবুকটি খুঁজে বের করুন। ধরা যাক, আপনি Absolute beginner’s guide to Wi-Fi wireless networking ইবুকটি ডাউনলোড করবেন। এটার লিংক হবে
http://books.google.com/books?id=tQohcXSFBNkC&printsec=frontcover&dq=networking
বোল্ড করা নাম্বারটি হল এই বইয়ের কোড।
৩. Google Book Downloader এ কোডটি পেস্ট করুন। এবার Check বাটনে ক্লিক করুন। বইটির ডাউনলোড লিংক খুঁজে বের করবে।
৪. Download entire book বাটনে ক্লিক করুন। সম্পূর্ন ইবুকটি ডাউনলোড হবে।
৫. Save entire book as… বাটনে ক্লিক করে ইবুকটি আপনার পিসিতে সেভ করুন।
Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2011/12/google-books.html

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে কিওয়ার্ড ব্যবহারের ৩ নিয়ম

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে কিওয়ার্ড ব্যবহারের ৩ নিয়ম


ওয়েবসাইট পরিচালনার সময় সঠিক কিওয়ার্ডের ব্যবহার নিয়ে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। ফলে ভাল সাইট হওয়া সত্বেও সার্চ ইঞ্জিন সাইটকে ঠিকভাবে উপস্থাপন করে না, র‌্যাংকিং এর সাইট পিছিয়ে থাকে এবং ফল হিসেবে কম ভিজিটর পাওয়া যায়।
নতুন সাইট কখনোই সাথে সাথে র‌্যাংকিং এর ওপরের দিকে যায় না। এজন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করতে হয়। সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করে এই কাজকে এগিয়ে নেয়া যায়।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে যারা দক্ষ কিওয়ার্ড ব্যবহারে তাদের ৩টি গুরুত্বপুর্ন পরামর্শ এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে।

.          লম্বা কিওয়ার্ড ব্যবহার
দুটি শব্দ ব্যবহার করে কিওয়ার্ড তৈরী করলে সার্চ ইঞ্জিন এত বিশাল পরিমান তথ্য খুজে বের করে যেখানে প্রতিযোগিতায় যায়গা পাওয়া কঠিন। সেকারনে নতুন ওয়েব সাইটের জন্য দুশব্দের ছোট কিওয়ার্ডের তুলনায় বড় কিওয়ার্ড বেশি উপযোগি। এরফলে সার্চ করার সময় আরো নির্দিষ্টভাবে সাইটের পরিচয় পাওয়া যায় এর লিষ্টে ওপরের দিকে নাম পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

.          সাইটের সঠিক পরিচিতি প্রকাশ করা
কোন সাইটের পরিচিতি বাড়ানোর চেষ্টা করার সময় জেনে নেয়া উচিত সত্যিকার প্রতিযোগি সাইট কোনগুলি। সেই সাইট কারা ব্যবহার করেন। তাদের বয়স কেমন, অভ্যেস কি, ইন্টারনেট কি কাজে ব্যবহার করেন, কতটা নিয়মিত ব্যবহার করেন ইত্যাদি। এসব তথ্য জানা থাকলে সুনির্দিষ্টভাবে কিওয়ার্ড ব্যবহার করে ভাল ফল পাওয়া সম্ভব।

.          স্থানীয় কিওয়ার্ড ব্যবহার
যে ধরনের ওয়েবসাইট বা যে কাজের জন্যই ওয়েবসাইট হোক না কেন, সবচেয়ে ভাল ফল পাওয়া যায় স্থানীয় ভিজিটরদের কাছ থেকে। অনেক সময়ই যায়গার ভিত্তিতে কিওয়ার্ড ভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়। স্থানীয় কিওয়ার্ড কি সেটা জেনে সেইভাবে ব্যবহার করলে ভাল ফল পাওয়া যায়। উদাহরন হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে, অনেক দেশে সেলফোন, স্মার্টফোন ইত্যাদি শব্দ প্রচলিত হলেও বাংলাদেশে মোবাইল শব্দটি বেশি ব্যবহৃত হয়।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের জন্য সাইটের মান যেমন গুরুত্বপুর্ন তেমনি সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহারও সমান গুরুত্বপুর্ন। সাইটকে ভালভাবে প্রচার করতে যাকিছু করা সম্ভব সব ধরনের পদ্ধতির দিকেই তাই জোর দেয়া প্রয়োজন।

Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2012/05/blog-post_1552.html

ডিরেক্টরি সাবমিশন

ডিরেক্টরি সাবমিশন

 
নেটে হাজার হাজার সাইট আছে যেখানে শুধু বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ঠিকানা দেয়া থাকে।অনেক সাইট আছে যেখানে কোটি কোটি সাইটের ঠিকানা আছে।সাইটের লিংক বা ঠিকানাগুলি বিভাগভিত্তিক সাজানো থাকে।যেমন সোসাল নেটওয়ার্কিং নামে যদি একটা বিভাগ থাকে তাহলে সেখানে ফেসবুক,টুইটার সহ সব সোসাল নেটওয়ার্কিং সাইটের ঠিকানা থাকবে।খেলা বিভাগ থাকলে সেখানে খেলাধুলা বিষয়ক সাইটগুলির লিংক থাকবে।এভাবে অনেক বিভাগ থাকে এবং প্রতি বিভাগে  সংশ্লিষ্ট সাইটগুলির তালিকা থাকে।এতে করে সাইট খুজে পেতে সুবিধা হয়,ধরুন কেউ ওয়েব ডিজাইন বা ডেভেলপমেন্ট এর টিউটোরিয়াল আছে এমন সাইট খুজছে,এখন সে যদি এ ধরনের সাইটের তালিকা সংরক্ষন করে এরুপ সাইটে গিয়ে কম্পিউটার বিভাগে অনুসন্ধান করে তাহলে হয়ত এ ধরনরে অনেক সাইট পেতে পারে।


যে সাইটগুলি এরুপ হাজার হাজার সাইটের ঠিকানা বিভিাগভিত্তিক সাজিয়ে রাখে সেই সাইটগুলিকে বলে ডিরেক্টরি সাইট।আর এরুপ সাইটে আপনার সাইটের লিংক প্রদান করার প্রক্রিয়াটিকে বলে ডিরেক্টরি সাবমিশন।এধরনের অনেক ডিরেক্টরি সাইট আছে যারা বিনামুল্যে আপনার সাইটের লিংক সংশ্লিষ্ট বিভাগে যোগ করতে দেবে।

এখনতো যার যে ধরনের সাইটের দরকার হয় সে ধরনের দুএকটা শব্দ গুগলে লিখে এন্টার দিলেই ঐ ধরনের সাইটগুলি চলে আসে।কিন্তু সার্চ ইন্জিন তৈরীর আগে মানুষ এসব ডিরেক্টরি সাইট থেকেই নিজের প্রয়োজনীয় সাইট খুজে নিত।এখনও যারা নতুন নতুন কম্পিউটার জগতে আসে,ইন্টারনেট কানেকশন নেয় তারা এভাবে সাইট খুজে পেতে চেষ্টা করে।

যাই হোক কাজ হচ্ছে বিভিন্ন ডিরক্টেরি সাইটে আপনার সাইটর লিংক সাবমিট করা।এতে করে যারা ডিরেক্টরি সাইটের মাধ্যমে ওয়েবসাইট খোজে তারা আপনার সাইটের খবর পাবে এবং আপনার সাইটের ট্রাফিক বাড়বে।নিচে একটি ডিরেক্টরি সাইটে (www.addsitelink.com )সাবমিশন পদ্ধতি দেখাচ্ছি-এজন্য সাইটটিতে গিয়ে উপরে বাম দিকে Add a link লিংকে ক্লিক করলে নিচের মত একটা ফর্ম আসবে এটা পূরন করে জমা দিলেই ডিরেক্টরি সাবমিশন হয়ে গেল।এখানে আমি regular link  এ জমা দিয়েছি কারন এটা ফ্রি,আরও দুটি অপশন আছে একটাতে টাকা লাগবে আরেকটা reciprocal অর্থ্যাৎ আপনার সাইটে এই ডিরেক্টরি সাইটটির একটা লিংক দিতে হবে।

directory submission

বাংলাদেশী ডিরেক্টরি সাইট
www.velki.com
www.bangladeshdir.com
www.abohomanbangla.com

দেশের বাইরে
http://www.bizseo.com/
http://www.directorysnob.com
www.connectdirectory.info
www.dmoz.org (এটা খুব বিখ্যাত)
www.dctry.info
didb.org
directory.fm
www.directorybright.info
www.directorycom.info

Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2012/04/blog-post_21.html

ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়ান সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটে লিংক বুকমার্ক করে

ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়ান সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটে লিংক বুকমার্ক করে


 

সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট কী?:

সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট বলতে যেসব ওয়েবসাইটে লিংক শেয়ার বা সেভ করা সুবিধা আছে সেইসকল ওয়েবসাইটকে বুঝায়।ওয়েবসাইটে অনেক বেশী ট্রাফিক আনার জন্য সোশ্যাল বুকমার্কিং ওয়েবসাইট এর কোন তুলনা নাই।আপনার কোন লিংক যদি ভাগ্যাক্রমে এই সাইটগুলোর হোমপেইজে চলে আসে তাহলে একসাথে অনেক ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে কারণ অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী আছেন এইসব সাইটের মাধ্যমে বেশী শেয়ার হওয়া এবং এক্সক্লুসিভ ওয়েবসাইটসমুহ খোঁজ করে থাকেন।এছাড়া আপনার ওয়েবসাইটের লিংকসমুহ যদি সার্চইঞ্জিনে ইনডেক্স না হয়ে থাকে তাহলে সার্চইঞ্জিন সমুহের সার্চলিষ্টে তা আসতে পারে এই বুকমার্কিং সাইটগুলোর মাধ্যমে।যেমন, ধরুন আপনি একটি লেখা লিনাক্স নিয়ে লিখলেন যেটির কিওয়ার্ড linux বা how to use linux কিন্তু এই কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করলে সেটি সার্চলিষ্টে প্রথম দিকে পাওয়া যায় না কিন্তু যদি আপনি ওই লিংকটি এই কিওয়ার্ড বা ট্যাগ দিয়ে এই বুকমার্কিং সাইটসমুহে লিপিবদ্ধ করেন তাহলে তা ঐ কিওয়ার্ডের ভিত্তিতে প্রথম পাতায় চলে আসতে পারে।


ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য এই সাইটগুলো অনেক কাজের।অনেক সময় কাষ্টম লিংকবিল্ডিং করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায়।যেমন, কমেন্ট করার পর এপ্রুভ হয় নাকি হয়না এই চিন্তা থাকে।এছাড়া যেকোন সময় সেটি ডিলিট হওয়ার সম্ভাবনা, ডু-ফলো লিংক না হওয়া ছাড়াও বিভিন্ন সমস্যা।কিন্তু সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটগুলো আপনার বুকমার্ক করা লিংকগুলো আপনি ছাড়া কেউ কেউ ডিলিট করতে পারবে না।দরকার অনুসারে আপনি আপনার লিংকসমুহ কে সকলের জন্য ভিসিবল বা প্রাইভেট শুধু নিজের জন্য করে দিতে পারবেন।এই ওয়েবসাইটসমুহতে লিংক বিল্ডিং এর সময় নীচের বিষয়গুলো খেয়াল করে রাখলে আপনার সময় অনেক বেঁচে যাবে।

যেভাবে করবেন:

  •  সবগুলো বুকমার্কিং সাইটে একই ইউজার নেম এবং একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন তাতে পাসওয়ার্ড ভুলে যাবার সম্ভাবনা কম থাকে এবং সাইট তাড়াতাড়ি খোলা,লিংক সাবমিশানে অনেক সময় বেঁচে যাবে।
  •  আলাদা একটি ওয়ার্ড বা নোটপ্যাডে আপনার সাইটের টাইটেল, ডেসক্রিপশান,কিওয়ার্ড এবং কমেন্টের লেখা সেভ করে রাখুন তাতে কপি-পেষ্ট করে দিতে অনেক সময় বেঁচে যাবে।
  •  সব সাইটে একই টাইটেল ব্যবহার না করে ভিন্ন ভিন্ন টাইটেল ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। যেমন, এক সাইটে বুকমার্কিং করলেন “How to use Linux” তাহলে অন্যজায়গায়  “Linux installation process for beginners  ” টাইটেলে লিংক সেভ করবেন। এতে সার্চইঞ্জিনে ডুপ্লিকেট টাইটেল হিসেবে সনাক্ত হবে না।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি ৫০টি হাই পেইজর‍্যাঙ্কের সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটের লিষ্ট দিলাম নীচে:
Sl No#Bookmark  PR Alexa RankTypeSubmit
1Google.com101  free Submit
2 Slashdot.org 91,960  free Submit
3 Twitter.com 936  free Submit
4Technorati.com 9675  free Submit
5Facebook.com 94  free Submit
6Myspace.com 910  free Submit
7Netscape.com95,934  free Submit
8Youtube.com93  free Submit
9Flickr.com932  free Submit
10Reddit.com 8695  free Submit
11Propeller.com 82,391  free Submit
12Digg.com 8165  free Submit
13Mixx.com 8603  free Submit
14Stumbleupon.com 8425  free Submit
15Linkedin.com896  free Submit
16Ning.com8144  free Submit
17Orkut.com8116  free Submit
18Meebo.com8532  free Submit
19Delicious.com 8709  free Submit
20Del.icio.us8709  free Submit
21News.netscape.com85,776  free Submit
22Beta.blogger.com88  free Submit
23Men.netscape.com85,809  free Submit
24Mister-wong.com 77,084  free Submit
25Tumblr.com 7764  free Submit
26Connotea.org 79,970  free Submit
27Folkd.com 73,202  free Submit
28Squidoo.com 7493  free Submit
29Blinklist.com 76,713  free Submit
30Multiply.com 7182  free Submit
31Diigo.com 73,608  free Submit
32Consumating.com716,316,061  free Submit
33Meetup.com71,102  free Submit
3443things.com73,592  free Submit
35Dailymotion.com769  free Submit
36Metacafe.com7135  free Submit
37Rollyo.com718,196  free Submit
38Pbwiki.com76,000  free Submit
39Citeulike.org710,325  free Submit
40Mystuff.ask.com747  free Submit
41Claimid.com727,144  free Submit
42Buzz.yahoo.com72  free Submit
43Mister-wong.ru 730,467  free Submit
44Moemesto.ru 714,557  free Submit
45Librarything.com76,680  free Submit
46Blogpulse.com728,805  free Submit
47Hanzoweb.com7267,712  free Submit
48Memeorandum.com769,457  free Submit
49Meneame.net78,848  free Submit
50Nowpublic.com73,894  free Submit




Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2012/03/blog-post_02.html

এডোব ইলাস্ট্রেটর টিউটোরিয়াল

এডোব ইলাস্ট্রেটর টিউটোরিয়াল




Hand Tool-এর ব্যবহার: এই টুলটি দ্বারা ইলাস্ট্রেটরে কাজ করা কোনো আর্ট ওয়ার্ককে সহজে বিভিন্ন দিকে প্রদর্শন করার জন্য ব্যবহার করা হয়। টুল বক্সে হাতের মত যে টুলটি দেখা যায় সেটিই হল হ্যান্ড টুল। ইলাস্ট্রেটরে কাজ করার জন্য প্রত্যেকটি ধাপে এই টুলের ব্যবহার রয়েছে। টুলবক্স থেকে হ্যান্ড টুল সিলেক্ট না করে কীবোর্ড থেকে Spacebar চেপে ধরেও হ্যান্ড টুলের কাজ করা যায়।


Zoom Tool-এর ব্যবহার: ইলাস্ট্রেটরে করা কোনো কাজের ভিউকে বড় অথবা ছোট করে দেখার জন্য এই টুলটি ব্যবহার করা হয়। এই টুলটির মাধ্যমে কোনো আর্টওয়াককে খুব ছোট পরিসরে অথবা বৃহৎ পরিসরে দেখা যায়। টুলবক্স থেকে জুম টুলটি সিলেক্ট করে স্ক্রিনে মাউস দিয়ে ক্লিক করলে ভিউ বড় করে দেখাবে। তাছাড়া কী বোর্ড থেকে Ctrl+ এবং Ctrl- চেপে যথাক্রমে ভিউ বড় অথবা ছোট করে দেখানো যায়। তবে এর চেয়ে কম সময়ে যদি ভিউ বড় ছোট করে দেখতে চান তাহলে Ctlr+Spacebar চাপুন তখন ভিউ বড় করে দেখাবে। আবার Ctrl+Alt+Spacebar চাপুন তখন ভিউ ছোট হবে।
এডোব ইলাস্ট্রেটরে কাজ করার সময় কম্পিউটার স্ক্রিনে যে সব প্যালেট দেখা যায় তা প্রদর্শন করার বিভিন্ন অপসন রয়েছে। যেমন: Window menu তে গিয়ে Style Libraries-এ ক্লিক করলে সেখান থেকে যেকোনো একটি স্টাইল সিলেক্ট করলে স্টাইল প্যালেট প্রদর্শিত হবে। তাছাড়া কীবোর্ডের সাহায্যে বিভিন্ন প্যালেট প্রদর্শন করা যায়। যেমন: Transparency --- Shift+Ctrl+F10, Align --- Shift+F7, Transform --- Shift+F8, Symbols --- Shift+Ctrl+F11, Stroke --- F10, Pathfinder --- Shift+Ctrl+F9, Layers --- F7, Graphic Style --- Shift+F8, Gradient --- F9, Color --- F6, Attributes --- Ctrl+F11, Appearance ---Shift+F6 ইত্যাদি। উল্লেখ্য, মাউস দিয়ে যেকোনো প্যালেটকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় মুভ করা যায়।


কোনো অবজেক্টকে Group বা Ungroup করা: একের অধিক কোনো অবজেক্টকে প্রয়োজন অনুসারে গ্রুপ বা আনগ্রুপ করতে ওই অবজেক্টগুলোকে সিলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে গ্রুপ সিলেক্ট করতে হয়। আনগ্রুপ করতে একই ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। তাছাড়া কীবোর্ডের সাহায্যেও গ্রুপ বা আনগ্রুপ করা যায়। একাধিক অবজেক্টকে গ্রুপ করতে Ctrl+G চাপুন। আর একাধিক অবজেক্টকে আনগ্রুপ করতে Shift+Ctrl+G চাপুন।


কোনো অবজেক্টকে Lock করে রাখা: কোনো আর্টওয়ার্কে অনেকগুলো অবজেক্টকে একত্রে সিলেক্ট করে কাজ করার সময় দেখা যায় কোনো অবজেক্টকে ভুলে সিলেক্ট করা যায়নি। তাই এ ভুলের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যে অবজেক্টটির কাজ সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে হয় সে অবজেক্টটিকে লক করে রাখা উচিত। সাধারণত যে অবজেক্টটিকে লক করে রাখতে হবে সেটি সিলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে লক অপশনে যেতে হবে অথবা আনলক করতে চাইলে একইভাবে আনলক করা যায়। তাছাড়া কীবোর্ডের সাহায্যে কোনো অবজেক্টকে লক বা আনলক করা যায়। যে অবজেক্টটিকে লক করতে হবে সেটি প্রথমে সিলেক্ট করুন। এরপর Ctrl+2 চাপুন। আবার যে অবজেক্টটিকে আনলক করতে হবে সেটি প্রথমে সিলেক্ট করে Ctrl+Alt+2 চাপুন। অবজেক্টটি আনলক হয়ে যাবে। তবে মনে রাখতে হবে, লক করা কোনো অবজেক্টকে আনলক না করে মুভ করা, সিলেক্ট করা এবং এডিট করা যায় না।


কোনো অবজেক্টকে Hide করা: কোনো আর্টওয়ার্কে অনেকগুলো অবজেক্ট নিয়ে একসাথে কাজ করার সময় কাজের সুবিধার্থে সিলেক্ট করা অবজেক্টকে কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে অদৃশ্য করা যায়।
ইলাস্ট্রেটরের টুলবার থেকে সিলেকশন টুল নির্বাচন করে যে অবজেক্টটি বা অবজেক্টগুলো হাইড করতে হবে সেগুলো সিলেক্ট করুন।
এরপর Object থেকে Hide Selection-এ যান। আবার হাইড করা অবজেক্টকে প্রদর্শন করার জন্য Object থেকে Show All-এ যান।
তাছাড়া কীবোর্ডের সাহায্যেও কোনো অবজেক্টকে হাইড করা বা পুনরায় প্রদর্শন করা যায়। কোনো অবজেক্টকে হাইড করতে Ctrl+3 চাপুন। আবার কোনো অবজেক্টকে পুনরায় প্রদর্শন করতে Ctrl+Alt+3 চাপুন।


কোনো অবজেক্টকে Arrange করা: অনেকগুলো অবজেক্ট নিয়ে একসাথে কাজ করার সময় কোনো অবজেক্টকে অন্য অবজেক্টের নিচে অথবা উপরে নিয়ে আসার প্রয়োজন পড়ে কারণ এতে কাজের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায়।
টুলবার থেকে স্টার টুলটি নির্বাচন করে কম্পিউটার স্ক্রিনে এটি এঁকে নিন। এরপর কালার প্যালেট থেকে যেকোনো একটি কালার দিয়ে এটির ফিল করে নিন। একইভাবে টুলবার থেকে রেকটেঙ্গুলার টুল নিয়ে তাও এঁকে নিন। এটি রং করে নিন কিন্তু এতে একটু ভিন্ন রং করুন। এরপর এই দুটি অবজেক্টকে একসাথে আংশিক লাগিয়ে রাখুন। দেখা যাবে একটি অবজেক্ট অন্য একটি অবজেক্টের উপর স্থাপিত হয়েছে। এখানে যে অবজেক্টটি নিচে আছে তা যদি উপরে স্থাপন করা হয় তাহলে সেটি সিলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Bring to Front-এ যান। তখন নির্বাচিত অবজেক্টটি সামনে চলে আসবে।
দুটি বা তার বেশি কোনো অবজেক্টের মধ্যে কোনো অবজেক্টকে পিছনে নিয়ে স্থাপন করতে চাইলে ওটি সিলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Bring to Back-এ যান।
কয়েকটি অবজেক্ট থেকে কোনো অবজেক্টকে অন্য অবজেক্ট থেকে এক লেবেল সামনে আনতে চাইলে তাহলে ওটি সিলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Bring to Forward-এ যান।
একইভাবে কোনো অবজেক্টকে এক লেবেল পিছনে নিয়ে যেতে চাইলে ওই অবজেক্টটি সিলেক্ট করে একইভাবে Bring to Backward-এ যান।
অর্থাৎ Bring to Front দিয়ে অবজেক্টকে সামনে আনা যায়, Bring to Back দিয়ে অবজেক্টকে পিছনে নেয়া যায়, Bring to Forward-এ গিয়ে অবজেক্টকে এক লেবেল সামনে আনা যায় এবং Bring to Backward দিয়ে অবজেক্টকে এক লেবেল পিছনে নেয়া যায়।


কোনো অবজেক্টের বিভিন্ন অংশকে সিলেক্ট করা: কোনো অবজেক্টকে সিলেক্ট করার জন্য সিলেকশন টুল ব্যবহার করে সিলেক্ট করা যায়। তাছাড়া Select Menu-তে গিয়ে সিলেক্ট বা ডি-সিলেক্ট করা যায়। তবে কীবোর্ডের সাহায্যেও কোনো অবজেক্টকে সিলেক্ট বা ডি-সিলেক্ট করা যায়। যেমন: কোনো আর্টওয়াকের সব অবজেক্ট একসাথে সিলেক্ট করতে Ctrl+A চাপুন। কোনো অবজেক্টকে ডি-সিলেক্ট করতে Ctrl+Shift+A চাপুন। তাছাড়া সিলেক্ট মেনু থেকে কোনো অবজেক্টকে রি-সিলেক্ট এবং ইনভার্সও করা যায়। কোনো আর্টওয়ার্কে বিভিন্ন রংয়ের অবজেক্টের মধ্যে একই ধরনের কালারের অবজেক্ট সিলেক্ট করতে প্রথমে সিলেক্ট মেনুতে যেতে হবে। এরপর Same Option-এ গিয়ে Fill Color অথবা Stroke Color Select করতে হবে। ফলে একই রংয়ের সব অবজেক্টই সিলেক্ট হয়ে যাবে।


কোনো টেক্সট বা অবজেক্ট-এর কালারের পারসেন্টেজ কমানো বা বাড়ানো: অবজেক্টের রং কমানো বা বাড়ানোর কাজ করতে হলে প্রথমে ট্রান্সপারেন্সি অপশনে যেতে হবে। কীবোর্ড থেকে Shift+F10 চাপুন। তারপর ট্রান্সপারেন্সি যত টাইপ করে দেয়া হয় তত পারসেন্ট কালার দেখা যাবে।


Brush Palette থেকে ব্রাশ সিলেক্ট করে বর্ডার তৈরি করা: যেকোনো ধরনের বর্ডার তৈরি করার জন্য প্রথমে টুলবক্স থেকে রেকটেঙ্গুলার টুল নিয়ে এটি আর্টবোর্ডে এঁকে নিন। এর এটি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় Window>Brush Libraries>Border Sample যেতে হবে। তারপর রেকটেঙ্গুলারটি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় বর্ডার সেম্পল থেকে যেকোনো একটি বর্ডার সিলেক্ট করুন। ফলে ওই রেকটেঙ্গুলারটির চারদিকে একটি বর্ডার তৈরি হবে।


Brush Palette-এ নতুন করে ব্রাশ তৈরী করা: ব্রাশ প্যালেটে যে সমস্ত ব্রাশ আছে এগুলো ছাড়া নিজের ইচ্ছেমত ব্রাশ তৈরি করা যায়। এটি করার জন্য প্রথমে ব্রাশ তৈরি করার জন্য যে সিম্বল বা টেক্সট নির্বাচন করতে হবে তা আর্টবোর্ডে আঁকতে হবে। এরপর উইন্ডো থেকে ব্রাশ লাইব্রেরি অথবা ব্রাশেস অপশনে যেতে হবে। তারপর যে অবজেক্টটি বর্ডার হিসেবে তৈরি করতে চান সেটি মাউস দিয়ে ড্র্যাগ করে ব্রাশ প্যালেটে রাখতে হবে। ফলে নতুন করে একটি ব্রাশ তৈরি হবে। এরপর টুলবক্স থেকে রেকটেঙ্গুলার টুল নিয়ে আর্টবোর্ডে একটি রেকটেঙ্গুলার অংকন করে সেটি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় তৈরিকৃত ব্রাশটিতে ক্লিক করলে ঐ রেকটেঙ্গুলারের চারদিকে সেই বর্ডারটি প্রদর্শিত হবে।
Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2010/03/blog-post_7965.html

মোবাইলে ইন্টারনেটের চাহিদা পূরণ (সফটওয়্যারের ফিচার ও লিংকসহ)

মোবাইলে ইন্টারনেটের চাহিদা পূরণ (সফটওয়্যারের ফিচার ও লিংকসহ)



প্রথমে চেয়েছিলাম জীবনে যতো কাজের মোবাইল সফটওয়্যার দেখেছি সেগুলো নিয়ে পোস্ট দেবো। কিন্তু পরে বুঝলাম সেটা করতে গেলে কোন বিশেষ একটি সফটওয়্যারের ব্যাপারে বেশি কিছু লেখা সম্ভব হবে না, ফিচারগুলো তুলে ধরা সম্ভব হবে না। তাই ভাবলাম মোবাইলে প্রধানতঃ মানুষ আসলে কি চায়। মানুষ চায় মোবাইল তাদের বেসিক চাহিদাগুলো মোটামুটি রূপে পূরণ করুক, আর তার বিরাট একটা অংশ জুড়েই হচ্ছে ইন্টারনেটের ব্যবহার। আর তাই খুব বেসিক কিছু সফটওয়্যার নিয়ে লিখলাম যেগুলোর কার্যকারিতা সবার পক্ষে বোঝা সম্ভব, সম্ভব ব্যবহার করা। আর তাই বাদ দেয়া হয়েছে অনেক জটিল কিন্তু কার্যকরী সফটওয়্যার। এই পোস্ট লিখতে গিয়ে অনেকসময়ই একই ধরনের কিছু সফটওয়্যারের মধ্যে সেরা ক'টিকে বেছে নিতে হয়েছে বা তার চেষ্টা করা হয়েছে। যারা মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে অভ্যস্ত তাদের অনেকেরই হয়তো কাজে আসবে না পোস্টটি, তবে নতুনদের জন্য সহায়ক হবে বলে ধারণা।

----------------------------------------------------------------------------------



Opera Mini: অত্যন্ত জনপ্রিয় এই মোবাইল Web ব্রাউজারটিকে আসলে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছ নেই। আমরা যারা বাংলাদেশে একদম প্রথম থেকে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করছি তাদের সাথে অপেরা মিনির সখ্যতা অনেকদিনের। নিচে Opera Mini এর কিছু ফিচার তুলে ধরা হলো:

১. যে কোন পেইজ আপনার অপেরা মিনিতে আসার আগে অপেরা মিনির নির্দিষ্ট Proxy Server থেকে Processed ও Compressed হয়ে আসে। আর তাই খুব অল্প যেটা ট্রান্সফারের মাধ্যমে আপনি ঐ নির্দিষ্ট ওয়েবপেইজটি ব্রাউজ করতে পারেন।

২. সব ধরনের ওয়েবসাইট/ওয়েবপেইজ সাপোর্ট করে।

৩. সাধারন ওয়েব ব্রাউজারের তুলনায় খরচ অনেক কম!

৪. ভিন্ন ভাষার ইউনিকোড ফন্ট সাপোর্ট (সরাসরি নয়, বিটম্যাপ ফন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে)

৫. ফাইল আপলোড করার ক্ষমতা! (শুধু মাত্র অপেরা মিনি ৪ বা তার পরের ভার্শনগুলোয়)

৬. RSS সাপোর্ট।

৭. Mobile, Desktop ও Landscape view

৮. অপেরার পিসি ভার্শন অথবা অন্য অপেরা মিনি সাথে Bookmark Synchronize করার সুবিধা।

৯. আকর্ষনীয় ও পরিবর্তনযোগ্য থিম।



যেসব ফোনে কাজ করে: যে কোন ফোন যা জাভা এ্যাপ্লিকেশন সাপোর্ট করে।

ব্লগ ও বিভিন্ন ফোরামের মাধ্যমে এখন প্রায় সবারই জানার কথা যে অপেরা মিনির মাধ্যমে যে কোন ইউনিকোড বেইজড বাংলা ওয়েবসাইট মোবাইলে দেখা সম্ভব। এ জন্য আপনার অপেরা মিনির এ্যাড্রেস বারে about:config লিখুন। এবারে Power-User settings উইন্ডোটি খুললে Use bitmap fonts for complex scripts অপশনে Yes দিন। Save নামে একটি বাটন পাবেন, সেটিতে চাপ দিন। ব্যস! এবারে বাংলা দেখতে পারবেন আরামে।



* বিঃ দ্রঃ Bitmap Font ব্যবহার করে বাংলা বা অন্য কোন ভাষা দেখার কারনে Data Usage অনেক বেশি হয় বিধায় Pay-as-you-go প্যাকেজের গ্রাহক অর্থাৎ কিনা যারা প্রতি কিলোবাইটের হিসেবে টাকা দেন তাদের খরচ অনেক বেড়ে যাবে। আর তাই শুধুমাত্র আনলিমিটেড প্যাকেজ ব্যবহারকারীদেরকেই Bitmap Font নিয়মিতভাবে ব্যবহারের জন্য উৎসাহিত করছি।

ডাউনলোড: আপনার মোবাইলের ওয়েব ব্রাউজার থেকে mini.opera.com এ যান এবং ডাউনলোড করুন। অথবা চাইলে www.opera.com/mini/download লিংকে গিয়ে পিসিতে ডাউনলোড করে তারপর মোবাইলে Install করতে পারেন।

----------------------------------------------------------------------------------



Skyfire: মোজিলার বানানো এই মোবাইল ওয়েব ব্রাউজারটির কাজ করে অনেকটা অপেরা মিনির মতোই। এটিরও নির্দিষ্ট কয়টি Proxy Server আছে যেখান থেকে ডেটা/ওয়েবপেইজ Processed ও Compressed হয়ে তারপর আপনার মোবাইলে আসে। তবে Skyfire এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এটি কোন থার্ড পার্টি এ্যাপ্লিকেশনের সহায়তা কোন সহায়তা ছাড়াই শুধুমাত্র ব্রাউজারের বিল্ট-ইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে Flash, Silverlight ও Quick Time ভিডিও দেখাতে পারে যা মোবাইল ওয়েব ব্রাউজারের জগতে একবারেই নতুন। সোজা কথায় যদি বলি তাহলে বলা যায় এর মাধ্যমে আপনি YouTube এর ডেস্কটপ সংস্করণ আপনার মবোইলে ব্রাউজ করতে পারবেন এবং একই সাথে ভিডিও দেখতে পারবেন। এছাড়া অন্যান্য Flash কন্টেন্টযুক্ত ওয়েবসাইটও দেখতে পারবেন সাচ্ছন্দ্যে।



যেসব ফোনে কাজ করে: Nokia N Series (N80 ও N90 বাদে), Nokia E Series (E60 বাদে), অন্য যেকোন Nokia Symbian Series 60 v3 OS যুক্ত ফোনে এবং Windows Mobile 5, 6, and 6.1 (টাচস্ক্রিণ ও নন-টাচ স্ক্রিণ উভয়ই)

ডাউনলোড: আপনার মোবাইলের ওয়েব ব্রাউজার থেকে m.skyfire.com এ যান এবং ডাউনলোড করুন। অথবা চাইলে get.skyfire.com এ গিয়ে আপনার ফোনের জন্য নির্দিষ্ট ভার্শনটি পছন্দ করে পিসিতে ডাউনলোড করে তারপর মোবাইলে Install করতে পারেন।

----------------------------------------------------------------------------------



UCWEB: এই ব্রাউজারটি অনেকটা Opera Mobile (Opera Mini নয়) এর মতো কাজ করে। ব্রাউজারটি চীনের একটি সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের বানানো এবং চীনের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার। এটির Data Compression মন্দ নয়। তবে এই ব্রাউজারটি ব্যবহারের মূল কারন এর ব্রাউজিং দক্ষতা নয়, বরং Download দক্ষতা। :) UCWEB এ চমৎকার বিল্ট ইন একটি Download Manager আছে এবং শুধু তাই নয় এটি ডাউনলোডের জন্য Resume ফিচারটি সাপোর্ট করে - অর্থাৎ পিসির ডাউনলোড ম্যানেজারগুলোর মতোই এটিতেও আপনি চাইলে কোন ডাউনলোড বন্ধ রাখতে পারবেন ও আবার পরে পুনরায় চালু করতে পারবেন। আরো একটি চমৎকার ফিচার হচ্ছে এটি Multithreaded ডাউনলোডিং সাপোর্ট করে। অর্থাৎ যেকোন ফাইলকে ডাউনলোডের সময় এটি একাধিক ভাগে ভাগ করে নিয়ে টুকরো টুকরো করে ডাউনলোড করে। Multithreaded ডাউনলোডিং আধুনিক পিসি ডাউনলোড ম্যানেজারগুলোর একটি জনপ্রিয় ফিচার এবং এভাবে ডাউনলোডের কারণে ডাউনলোড স্পিড বেড়ে যায় বহু গুণ। আর তাই বৃহৎ ভিডিও, mp3 অথবা অন্য যে কোন ফাইল পিসিতে নামাতে পারবেন আরো সাচ্ছন্দ্যের সাথে, আরো দ্রুততার সাথে।





যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোনে। iPhone ভার্শন শীঘ্রই আসছে।

ডাউনলোড: আপনার মোবাইলের ওয়েব ব্রাউজার থেকে wap.ucweb.com এ গিয়ে ডাউনলোড করে নিন অথবা পিসি থেকে www.ucweb.com/English/download.shtml এ গিয়ে আপনার হ্যান্ডসেটের নাম ও মডেল পছন্দ করে নির্দিষ্ট ভার্শনটি ডাউনলোড করে নিন এবং পরবর্তীকে মোবাইলে Install করুন।

----------------------------------------------------------------------------------



Fring: মোবাইল ভিওআইপি কলিংয়ের জন্য Fring এর জুড়ি নেই। এটি দিয়ে মোবাইল থেকেই ফ্রি তে কল করে কথা বলতে পারবেন আপনার Skype, Yahoo!, Windows Live Messenger (Hotmail), Google Talk, ICQ আর AIM এর বন্ধুদের সাথে। এছাড়াও আছে Yahoo Messenger, Windows Live Messenger (Hotmail), Google Talk, Skype, ICQ, AIM এবং Twitter এর বন্ধুদের সাথে চ্যাট করার সুযোগ।





যেসব মোবাইলে কাজ করে: Symbian 8 ও 9 (S60, S40 2nd, 3rd & 4th edition)। Java ME, iPhone, Linux, Windows Mobile 5 ও 6।

ডাউনলোড: Fring ডাউনলোড করতে হলে আপনার মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.fring.comএই লিংকে যান অথবা পিসি থেকে www.fring.com/download লিংকে গিয়ে আপনার হ্যান্ডসেট মডেল নির্বাচন করে পিসিতে ডাউনলোড করুন এবং তার পর মোবাইলে Install করুন।

----------------------------------------------------------------------------------



Nimbuzz: Nimbuzz এর কাজ অনেকটা Fring এর মতোই তবে কিছ পার্থক্য আছে। Nimbuzz এর মাধ্যমে Skype, Windows Live Messenger, GoogSkype, Windows Live Messenger, Google Talk, Yahoo! Messenger, AIM, Jabber and ICQ তে চ্যাট করা যায়। এছাড়াও Facebook, MySpace, Orkut প্রভৃতি সোস্যাল কমিউনিটি সাইটের সাথে যুক্ত হওয়ারও সুবিধা আছে। VOIP কল করা যাবে Google Talk, MSN, Skype এবং Nimbuzz বন্ধুদের কাছে। মোবাইলে থাকা ফাইলও চাইলে কাউকে পাঠাতে পারবেন।





যেসব মোবাইলে কাজ করে: যে কোন জাভা এ্যাপ্লিকেশন সমর্থিত মোবাইল, S60, iPhone এবং Windows Mobile।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে get.nimbuzz.com এ যান অথবা পিসি থেকেwww.nimbuzz.com/en/mobile/pc/download এ গিয়ে পিসিতে ডাউনলোড করে তারপর মোবাইলে Install করুন।

----------------------------------------------------------------------------------
বিঃ দ্রঃ মোবাইলের ইন্টারনেট ব্যবহার করে VOIP কল করলে প্রচুর ডেটা টান্সফার হয় আর তাই Unlimited Package এর ব্যবহারকারীর বাদে আর কেউ ব্যবহার করবেন না যেনো (একান্তই যদি ফোন কোম্পানী আপনার শশুর না লাগে!)
----------------------------------------------------------------------------------



Morange: Morange অনেকটা Nimbuzz আর Fring এর মতোই কাজ করে তবে ঐ দু'টোর সাথে Morange এর মূল পার্থক্য হলো এটি দিয়ে VOIP কল করা যায় না। আবার অতিরিক্ত একটা সুবিধা হলো এটি দিয়ে একাধিক মেইল এ্যাকাউন্টের মেইল চেক করা যায় এবং নতুন মেইল করা যায় (Attachment সহ)। আছে চ্যাট করার সুবিধাও। আচে বিল্ট ইন একটি ব্রাউজারও।





যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন এবং Windows Mobile।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.morange.com এ গিয়ে Install করুন অথবা পিসি থেকে morange.com/phone/download.aspx এই লিংকে গিয়ে ডাউনলোড করে তারপর ফোনে Install করুন।

----------------------------------------------------------------------------------



mig33: মোটামুটি সময় ধরে মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন আর mig33 এর নাম জানেন না এমন মানুষ পাওয়া মনে হয় কষ্টকর হবে। mig33 মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি চ্যাটিং এ্যাপ্লিকেশন। mig33 বিখ্যাত এর নিজস্ব বিশাল একটি চ্যাটিং কমিউনিটির জন্য। এখানে পৃথিবীর প্রায় সব দেশের চ্যাটার আছেন, আছে সংশ্লিষ্ট দেশে চ্যাট রুম। বর্তমানে mig33 এর ইউজার সংখ্যা কল্পনাও করা সম্ভব না। আমরা যখন কলেজে ছিলাম তখন mig33 ছিলো আমাদের ধ্যান-জ্ঞান। সারাদিন, সারারাত অনলাইনে......না জানি কি পেয়েছিলাম ওর মধ্যে। যাই হোক......পোস্টে ফিরে আসি। এছাড়াও mig33 দিয়ে Yahoo, MSN, Google Talk এ চ্যাট করা সম্ভব। আছে গ্রুপ চ্যাটের সুবিধাও। তবে যদি কারো mig33 এর নিজস্ব কমিউনিউটিতে চ্যাট করার ইচ্ছে থাকে তাহলেই আমি একমাত্র এটি ব্যবহার করতে বলবো।





যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে wap.mig33.com এ গিয়ে ইন্সটল করতে হবে।

----------------------------------------------------------------------------------



Google Maps: Google Maps এর পিসি সংস্করণের মতোই কাজ করে এটি তবে এটি একটি আলাদা এ্যাপ্লিকেশন। Google Maps আগে ব্যবহার করে থাকলে এটি ব্যবহার করতে কোন সমস্যাই হবে না। Google Maps ও Google Earth এর সবগুলো Placemarkই আছে এখানে। আগে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের Detailed ম্যাপা ছিলো না বলে এটা তেমন কাজে আসতো না। কিন্তু এখন Google Maps এর ডেটাবেজ আগের চাইতে অনেক সমৃদ্ধ বিধায় এটির উপকারিতা বেড়েছে। অচেনা স্থানে রাস্তা খুঁজে পেতে জুড়ি নেই এটির। আরো আছে গুগলের Street View ফিচারও! মোবাইলে GPS সুবিধা বিল্ট-ইন থাকলে এটি আপনি কোথায় আছে তাও দেখাবে। এছাড়া My Location নামে একটি সার্ভিস আছে যেটা GPS ছাড়াও আপনার আনুমানিক অবস্থান নির্দেশ করতে পারে, যদিও সেট সব হ্যান্ডসেটে কাজ করে না।





যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.google.com/maps

----------------------------------------------------------------------------------



YouTube: এটি আর কিছুই নয় ইউটিউবের তৈরি মোবাইলে YouTube ভিডিও দেখার জন্য একটি সফটওয়্যার। যারা ভাবছেন বাংলাদেশের যে নেট স্পিড, পিসিতেই YouTube এর ভিডিও দেখতে খবর হয়ে যায় আবার মোবাইলে, তাদের কে বলছি - YouTube এর এই এ্যাপ্লিকেশনটি Mobile এর জন্য উপযোগী 3gp ফরম্যাটে ভিডিও দেখায় RTSP Stream এর মাধ্যমে আর তাই ভিডিও লোড হয়ে যায় নিমেষেই। মোবাইলে নেট স্পিড মোটামুটি ভালো থাকলেই ভিডিও চলবে Buffering ছাড়াই কোথাও না আটকে।



যেসব ফোনে কাজ করে: সমগ্র N Series (N70 ও N72 ব্যতীত), অন্যান্য যেকোন Nokia S60 3rd edition ফোন (Feature Pack 1 এবং Feature Pack 2) এবং যেকোন Nokia S60 5th edition ফোন এবং Windows Mobile 5.0 বা তার পরের সংস্করণ।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.youtube.com/app লিংকে গিয়ে ইন্সটল করে নিন।

----------------------------------------------------------------------------------
বিঃ দ্রঃ মোবাইলে Google Maps ও YouTube ব্যবহারের ফলে প্রচুর ডেটা ট্রান্সফার হয় বিধায় এটি বেশ খরচসাপেক্ষ আর তাই Unlimited Package এর ব্যবহারকারীর বাদে আর কেউ ব্যবহার করবেন না যেনো (একান্তই যদি ফোন কোম্পানী আপনার শশুর না লাগে!)
----------------------------------------------------------------------------------



Gmail: জিমেইল চেক করা ও নতুন মেইল করার জন্য গুগলের অফিসিয়াল মোবাইল সফটওয়্যার এটি। এটি দিয়ে বেসিক মেইল কার্যক্রম করা সম্ভব।



যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.google.com/mail এ গিয়ে ইন্সটল করা যাবে সফটওয়্যারটি।

----------------------------------------------------------------------------------



Cricinfo MobiCast: আমার সবচেয়ে প্রিয় মোবাইল সফটওয়্যার এটি। এটি দিয়ে Cricinfo.comএর লাইভ টেক্সট কমেন্ট্রি দেখা যায়। ৪, ৬ ও উইকেট পড়লে দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য বড় করে ছবি দেখানো হয়। যারা Cricinfo.com এর লাইভ টেক্সট কমেন্ট্রি সম্পর্কে জানেন তাদের জানার কথা এখানে Ball-by-Ball ধারাভাষ্য দেয়া থাকে। এছাড়াও আছে দু'দলের Detailed স্কোরকার্ড দেখার সুযোগ ও ভবিষ্যৎ ম্যাচের ফিক্সচার। :)



যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন, iPhone।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে |ci.plusmo.com লিংকে গিয়ে ইন্সটল করা যাবে।

----------------------------------------------------------------------------------



SymTorrent: নাম শুনেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন এটা কি করে! হ্যাঁ, এটি দিয়ে মোবাইলেও Torrent ডাউনলোড করা যায়। তবে সফটওয়্যারটি সব ধরনের হ্যান্ডসেটে কাজ করবে না।



যেসব ফোনে কাজ করে: Nokia Series 60 2nd, 3rd ও 5th Edition।

ডাউনলোড: amorg.aut.bme.hu/projects/symtorrent/download

----------------------------------------------------------------------------------
শেষ কিছু কথা:

যেসব নোকিয়া ফোনে (যেমন N Series, E Series ও অন্যান্য S60 v 2 ও 3) Real Player আছে সেসব প্লেয়ারে চাইলে সরাসরি মোবাইল ব্রাউজার বা অপেরা মিনি দিয়ে m.youtube.com এ গিয়ে YouTube এর ভিডিও দেখতে পারেন, YouTube এর সফটওয়্যারটি আলাদা করে ইন্সটল দেয়ার প্রয়োজন নেই।

মোবাইল থেকে Google এ ঢুকতে চাইলে রিডাইরেক্ট করে মোবাইলের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী একটি পেইজে নিয়ে যায়। পেইজটি অনেকের কাছেই ভালো লাগে না বিশেষতঃ যারা পিসির মতো করে সার্চ করতে চান। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই লিংকটি ব্যবহার করতে পারেন:www.google.com/m/classic

সাম্প্রতিক সময়ে Yahoo! এর মোবাইল সাইটটিতে কিছু চমৎকার পরিবর্তন এসছে যা এক আরো আকর্ষনীয় ও কার্যকরী করে তুলেছে। বিশেষতঃ যোগ করা হয়েছে Yahoo! Mail ও Messenger। এই সার্ভিসটি ব্যবহার করতে আপনার ফোনের ব্রাউজার বা অপেরা মিনি ব্যবহার করে চলে যেতে পারেন m.yahoo.com এ্যাড্রেসে।
Source: http://technohelpbd.blogspot.com/2010/01/blog-post_7766.html